বৈরী আবহাওয়ার কারণে টেকনাফ-সেন্টমার্টিন নৌপথে জাহাজ চলাচল বন্ধ ঘোষণা করেছে উপজেলা প্রশাসন।
শনিবার (৩০ সেপ্টেম্বর) সকাল থেকে জাহাজ চলাচল বন্ধ রয়েছে। সেন্টমার্টিনের উদ্দেশ্যে কোনো জাহাজ ছেড়ে না যাওয়ায় প্রায় দেড় শতাধিক পর্যটক দ্বীপে আটকে পড়েছেন।
সেন্টমার্টিন ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মুজিবুর রহমান সংবাদমাধ্যমকে বলেন, মাইকিং করে পর্যটকদের দ্বীপ ছাড়ার জন্য বলা হয়েছে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত কোনো ধরনের জলযান চলাচল করবে না এটিও বলা হয়েছে। এরপরও কিছু পর্যটক নিজ ইচ্ছায় দ্বীপে থেকে গেছেন। তবে, এখানে কোনো ভয় নেই। স্থানীয়রা যেভাবে থাকছি, পর্যটকদেরও সেভাবে নিরাপদে রাখা হবে।
টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আদনান চৌধুরী সংবাদমাধ্যমকে বলেন, সাগর উত্তাল রয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে নৌপথে যাতায়াতে ঝুঁকি রয়েছে। তাই, টেকনাফ-সেন্টমার্টিন নৌপথে সব ধরনের জলযান চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে নির্দেশনা অনুযায়ী পুনরায় এই রুটে জাহাজ চলাচল শুরু হবে।
তিনি বলেন, দ্বীপে থেকে যাওয়া পর্যটকদের পরিস্থিতি ভালো না হওয়া পর্যন্ত সেখানেই থাকতে হবে। তাদের আনতে যাওয়ার মতো পরিস্থিতি এখন নেই।
শনিবার (৩০ সেপ্টেম্বর) সকাল থেকে জাহাজ চলাচল বন্ধ রয়েছে। সেন্টমার্টিনের উদ্দেশ্যে কোনো জাহাজ ছেড়ে না যাওয়ায় প্রায় দেড় শতাধিক পর্যটক দ্বীপে আটকে পড়েছেন।
সেন্টমার্টিন ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মুজিবুর রহমান সংবাদমাধ্যমকে বলেন, মাইকিং করে পর্যটকদের দ্বীপ ছাড়ার জন্য বলা হয়েছে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত কোনো ধরনের জলযান চলাচল করবে না এটিও বলা হয়েছে। এরপরও কিছু পর্যটক নিজ ইচ্ছায় দ্বীপে থেকে গেছেন। তবে, এখানে কোনো ভয় নেই। স্থানীয়রা যেভাবে থাকছি, পর্যটকদেরও সেভাবে নিরাপদে রাখা হবে।
টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আদনান চৌধুরী সংবাদমাধ্যমকে বলেন, সাগর উত্তাল রয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে নৌপথে যাতায়াতে ঝুঁকি রয়েছে। তাই, টেকনাফ-সেন্টমার্টিন নৌপথে সব ধরনের জলযান চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে নির্দেশনা অনুযায়ী পুনরায় এই রুটে জাহাজ চলাচল শুরু হবে।
তিনি বলেন, দ্বীপে থেকে যাওয়া পর্যটকদের পরিস্থিতি ভালো না হওয়া পর্যন্ত সেখানেই থাকতে হবে। তাদের আনতে যাওয়ার মতো পরিস্থিতি এখন নেই।