আসন্ন জাতীয় নির্বাচন ঘিরে সব ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করার হুঁশিয়ারি দিয়ে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ৩৬ দিন মাঠ দখলে রাখতে হবে। মাঠ ছাড়া হবে না। আজ শুক্রবার ২৯ সেপ্টেম্বর বিকেলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্মদিন উপলক্ষে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
এ সময় ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘ফখরুলরা ভয় দেখায়, শেখ হাসিনার অধীন নির্বাচন হতে দেবে না। কিন্তু আমরা বলি, বাংলাদেশে শেখ হাসিনা ছাড়া নির্বাচন মানি না। শেখ হাসিনা ছাড়া এমন কোনো নেতা নেই, যাকে মানুষ বিশ্বাস করে। সবচেয়ে জনপ্রিয় নেতা, দক্ষ প্রশাসক শেখ হাসিনা।’
তিনি বলেন, ‘আমাদের নিষেধাজ্ঞা, ভিসা নীতির ভয় দেখিয়ে লাভ নেই। নিষেধাজ্ঞা, ভিসা নীতি দেয় ওয়াশিংটন, আর ভয় দেখান মির্জা ফখরুল। ১৯৭১ সালে নিষেধাজ্ঞাকে ভয় পেলে বাংলাদেশ কোনোদিনও স্বাধীন হতো না। আজ নিষেধাজ্ঞাকে ভয় করলে বাংলাদেশের অগ্রযাত্রা, সোনালি অর্জন ধরে রাখতে পারব না,’
আমেরিকায় প্রতিদিন মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে জানিয়ে তিনি বলেন, ট্রাম্পকে সামলাতে পারছে না যুক্তরাষ্ট্র, তারা আবার বাংলাদেশকে ধমক দেয়! মির্জা ফখরুলকে উদ্দেশ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, আলটিমেটাম তো শেষ, এখন কী করবেন? ৪৮ ঘণ্টা তো শেষ হয়ে গেল। হুমকি দিয়ে লাভ নেই। এই ভুয়া আন্দোলন দেশের মানুষ মানে না। অনুমতি না নিয়ে কোথায় যাবেন? জনতা যখন ধাওয়া দেবে, কোথায় যাবেন? কর্ণফুলীতে? নাশকতার কালো হাত আমরা ভেঙে দেব।
তিনি বলেন, ‘ঢাকা শহর দখল করবেন? কোথা দিয়ে আসবেন? কোথা দিয়ে ঢুকবেন? খবর আছে। আমরাও কিন্তু রেডি। কোনো ছাড় নেই। এবার কিন্তু মাঠ খালি নেই।’ ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘বৃহৎ শক্তির হুমকিকেই বঙ্গবন্ধুকন্যা পরোয়া করেন না। আর আপনারা কোন শক্তি? দেখি কে নির্বাচন ঠেকাতে আসে? নির্বাচন আমরা করব। আমার নির্বাচন আমি করব, অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন করব। তুমি নিষেধাজ্ঞা দেয়ার কে? ৩৬ দিন মাঠ দখলে রাখতে হবে। মাঠ ছাড়ব না। ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করব।’
আমরা তত্ত্বাবধায়ক মানি না। ওটা এখন মরা লাশ। ওই মরা লাশ আমাদের কাছে এনে লাভ নেই। অস্বাভাবিক সরকার মানি না। ষড়যন্ত্র করে বাংলাদেশকে অন্ধকারে নিয়ে যাবেন, আমরা সেটা হতে দেব না। তিনি আরও বলেন, ’৭৫-এর ব্যর্থতা আমাদের ভুলে গেলে চলবে না। সপরিবারে বঙ্গবন্ধুকে হারিয়েছি, এ শহরে আমরা একটা মিছিল বের করতে পারিনি। এ ব্যর্থতা ঢাকব কী করে?
এ সময় ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘ফখরুলরা ভয় দেখায়, শেখ হাসিনার অধীন নির্বাচন হতে দেবে না। কিন্তু আমরা বলি, বাংলাদেশে শেখ হাসিনা ছাড়া নির্বাচন মানি না। শেখ হাসিনা ছাড়া এমন কোনো নেতা নেই, যাকে মানুষ বিশ্বাস করে। সবচেয়ে জনপ্রিয় নেতা, দক্ষ প্রশাসক শেখ হাসিনা।’
তিনি বলেন, ‘আমাদের নিষেধাজ্ঞা, ভিসা নীতির ভয় দেখিয়ে লাভ নেই। নিষেধাজ্ঞা, ভিসা নীতি দেয় ওয়াশিংটন, আর ভয় দেখান মির্জা ফখরুল। ১৯৭১ সালে নিষেধাজ্ঞাকে ভয় পেলে বাংলাদেশ কোনোদিনও স্বাধীন হতো না। আজ নিষেধাজ্ঞাকে ভয় করলে বাংলাদেশের অগ্রযাত্রা, সোনালি অর্জন ধরে রাখতে পারব না,’
আমেরিকায় প্রতিদিন মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে জানিয়ে তিনি বলেন, ট্রাম্পকে সামলাতে পারছে না যুক্তরাষ্ট্র, তারা আবার বাংলাদেশকে ধমক দেয়! মির্জা ফখরুলকে উদ্দেশ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, আলটিমেটাম তো শেষ, এখন কী করবেন? ৪৮ ঘণ্টা তো শেষ হয়ে গেল। হুমকি দিয়ে লাভ নেই। এই ভুয়া আন্দোলন দেশের মানুষ মানে না। অনুমতি না নিয়ে কোথায় যাবেন? জনতা যখন ধাওয়া দেবে, কোথায় যাবেন? কর্ণফুলীতে? নাশকতার কালো হাত আমরা ভেঙে দেব।
তিনি বলেন, ‘ঢাকা শহর দখল করবেন? কোথা দিয়ে আসবেন? কোথা দিয়ে ঢুকবেন? খবর আছে। আমরাও কিন্তু রেডি। কোনো ছাড় নেই। এবার কিন্তু মাঠ খালি নেই।’ ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘বৃহৎ শক্তির হুমকিকেই বঙ্গবন্ধুকন্যা পরোয়া করেন না। আর আপনারা কোন শক্তি? দেখি কে নির্বাচন ঠেকাতে আসে? নির্বাচন আমরা করব। আমার নির্বাচন আমি করব, অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন করব। তুমি নিষেধাজ্ঞা দেয়ার কে? ৩৬ দিন মাঠ দখলে রাখতে হবে। মাঠ ছাড়ব না। ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করব।’
আমরা তত্ত্বাবধায়ক মানি না। ওটা এখন মরা লাশ। ওই মরা লাশ আমাদের কাছে এনে লাভ নেই। অস্বাভাবিক সরকার মানি না। ষড়যন্ত্র করে বাংলাদেশকে অন্ধকারে নিয়ে যাবেন, আমরা সেটা হতে দেব না। তিনি আরও বলেন, ’৭৫-এর ব্যর্থতা আমাদের ভুলে গেলে চলবে না। সপরিবারে বঙ্গবন্ধুকে হারিয়েছি, এ শহরে আমরা একটা মিছিল বের করতে পারিনি। এ ব্যর্থতা ঢাকব কী করে?