এবার গভীর বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হওয়া ঘূর্ণিঝড় মোখা সন্ধ্যার মধ্যে প্রবল এবং আগামীকাল শুক্রবার অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তরের পরিচালক আজিজুর রহমান। আজ বৃহস্পতিবার সকালে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, আজ মধ্যরাত নাগাদ এটি প্রবল ঘূর্ণিঝড় এবং আগামীকাল সন্ধ্যা নাগাদ অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নেয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
এদিকে সাধারণত লঘুচাপ সৃষ্টি হবার চার থেকে পাঁচদিনের মধ্যে সামুদ্রিক ঝড় উপকূলে আঘাত হানে। তবে ঘূর্ণিঝড় মোখা প্রায় ছয়দিন সমুদ্রপৃষ্ঠে অবস্থান করে শক্তি সঞ্চার করবে। তাই এটি শুক্রবার অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে রূপান্তরিত হতে পারে। যদিও উপকূলের কাছাকাছি এসে কিছু শক্তি হারাবে বলে মনে করছে আবহাওয়া কর্মকর্তা আজিজুর রহমান।
তিনি বলেন, উপকূল অতিক্রম করার সময় অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড়ের তীব্রতা কিছুটা কমে আসবে। সাগর উত্তাল হবার তিনদিন পর বাতাসের গতি আর মেঘ সঞ্চার করে গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হয়েছে বৃহস্পতিবার ভোরে। এখন এর কেন্দ্রের চারপাশে বাতাসে ঘূর্ণন গতি প্রতি ঘণ্টায় ৬২ থেকে ৮৮ কিলোমিটার।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে ঘূর্ণিঝড়টির অবস্থান ছিল বাংলাদেশ উপকূল থেকে ১২০০ কিলোমিটার দূরে এবং ধাবিত হচ্ছিল ভারতের উড়িষ্যা রাজ্যের দিকে। এখন পর্যন্ত ঝড়টি তার পশ্চিম দিকে অর্থাৎ ভারতের উড়িষ্যার দিকে অগ্রসর হলেও শুক্রবার সকালে বাঁক নিয়ে বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তের দিকে এগিয়ে আসবে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অফিস। এতে ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে কক্সবাজার, টেকনাফ ও নোয়াখালীর উপকূলে।
আজিজুর রহমান বলেন, মোখার গতিপথ এখনো ভারতের দিকে থাকলেও শুক্রবার বাঁক নিয়ে এটি বাংলাদেশ-মিয়ানমারের দিকে অগ্রসর হবে। রোববার এটি বাংলাদেশ উপকূল অতিক্রম করতে পারে। ঘূর্ণিঝড়টির এগুনোর গতি বারবার কমবেশি হচ্ছে জানিয়ে তিনি বলেন, কখন আঘাত হানবে সেই অনিশ্চয়তা এখনো রয়েছে।
‘অনিশ্চয়তা এখনো রয়ে গেছে এজন্য যে, ধাবিত হওয়ার গতি কখনো কমে যাচ্ছে আবার কখনো বেড়ে যাচ্ছে।’ তবে এখন যে গতিতে এগুচ্ছে তাতে রোববার সকাল থেকে দুপুরের মধ্যে উপকূল অতিক্রম করতে পারে বলেও জানান আজিজুর রহমান। বাংলাদেশের উপর দিয়ে অতিক্রম করলে চট্টগ্রাম, কক্সবাজারসহ উপকূলীয় জেলাগুলোতে ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কার কথাও জানিয়েছেন তিনি।
এদিকে ঝড়ের প্রভাবে শুক্রবার থেকেই বৃষ্টি শুরু হবে দেশের দক্ষিণাঞ্চলে। আর শনিবার সারাদেশেই বিচ্ছিন্ন বৃষ্টিপাতে কমতে পারে তাপমাত্রা। উপকূলীয় জেলাগুলোতে ঝড়ো হাওয়ার সঙ্গে প্রচুর বৃষ্টিপাত এবং জলোচ্ছ্বাসের ফলে নিচু এলাকা প্লাবিত হতে।
এদিকে সাধারণত লঘুচাপ সৃষ্টি হবার চার থেকে পাঁচদিনের মধ্যে সামুদ্রিক ঝড় উপকূলে আঘাত হানে। তবে ঘূর্ণিঝড় মোখা প্রায় ছয়দিন সমুদ্রপৃষ্ঠে অবস্থান করে শক্তি সঞ্চার করবে। তাই এটি শুক্রবার অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে রূপান্তরিত হতে পারে। যদিও উপকূলের কাছাকাছি এসে কিছু শক্তি হারাবে বলে মনে করছে আবহাওয়া কর্মকর্তা আজিজুর রহমান।
তিনি বলেন, উপকূল অতিক্রম করার সময় অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড়ের তীব্রতা কিছুটা কমে আসবে। সাগর উত্তাল হবার তিনদিন পর বাতাসের গতি আর মেঘ সঞ্চার করে গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হয়েছে বৃহস্পতিবার ভোরে। এখন এর কেন্দ্রের চারপাশে বাতাসে ঘূর্ণন গতি প্রতি ঘণ্টায় ৬২ থেকে ৮৮ কিলোমিটার।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে ঘূর্ণিঝড়টির অবস্থান ছিল বাংলাদেশ উপকূল থেকে ১২০০ কিলোমিটার দূরে এবং ধাবিত হচ্ছিল ভারতের উড়িষ্যা রাজ্যের দিকে। এখন পর্যন্ত ঝড়টি তার পশ্চিম দিকে অর্থাৎ ভারতের উড়িষ্যার দিকে অগ্রসর হলেও শুক্রবার সকালে বাঁক নিয়ে বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তের দিকে এগিয়ে আসবে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অফিস। এতে ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে কক্সবাজার, টেকনাফ ও নোয়াখালীর উপকূলে।
আজিজুর রহমান বলেন, মোখার গতিপথ এখনো ভারতের দিকে থাকলেও শুক্রবার বাঁক নিয়ে এটি বাংলাদেশ-মিয়ানমারের দিকে অগ্রসর হবে। রোববার এটি বাংলাদেশ উপকূল অতিক্রম করতে পারে। ঘূর্ণিঝড়টির এগুনোর গতি বারবার কমবেশি হচ্ছে জানিয়ে তিনি বলেন, কখন আঘাত হানবে সেই অনিশ্চয়তা এখনো রয়েছে।
‘অনিশ্চয়তা এখনো রয়ে গেছে এজন্য যে, ধাবিত হওয়ার গতি কখনো কমে যাচ্ছে আবার কখনো বেড়ে যাচ্ছে।’ তবে এখন যে গতিতে এগুচ্ছে তাতে রোববার সকাল থেকে দুপুরের মধ্যে উপকূল অতিক্রম করতে পারে বলেও জানান আজিজুর রহমান। বাংলাদেশের উপর দিয়ে অতিক্রম করলে চট্টগ্রাম, কক্সবাজারসহ উপকূলীয় জেলাগুলোতে ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কার কথাও জানিয়েছেন তিনি।
এদিকে ঝড়ের প্রভাবে শুক্রবার থেকেই বৃষ্টি শুরু হবে দেশের দক্ষিণাঞ্চলে। আর শনিবার সারাদেশেই বিচ্ছিন্ন বৃষ্টিপাতে কমতে পারে তাপমাত্রা। উপকূলীয় জেলাগুলোতে ঝড়ো হাওয়ার সঙ্গে প্রচুর বৃষ্টিপাত এবং জলোচ্ছ্বাসের ফলে নিচু এলাকা প্লাবিত হতে।