মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় আমৃত্যু দণ্ডপ্রাপ্ত জামায়াত নেতা দেলোওয়ার হোসেন সাঈদীর জন্য দোয়া ও মোনাজত করায় মেহেরপুরের গাংনী মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের ঈমাম হাফেজ মাওলানা মোহাম্মদ ইলিয়াস হোসেনকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
জানা গেছে, বরখাস্তকৃত ঈমাম মাওলানা মোহাম্মদ ইলিয়াছ হোসেন গত ১৫ আগস্ট নামাজ শেষে দেলোওয়ার হোসেন সাঈদীর জন্য দোয়া ও মোনাজাত করেন।
এ ঘটনায় গাংনী উপজেলা সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার মুনতাজ আলী আগস্টের শেষের দিকে ইউএনও বরাবর লিখিত অভিযোগ দেন। পরে বিষয়টি নিয়ে তদন্ত করে এ ঘটনার সত্যতা পাওয়া গেলে তার বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য ইসলামিক ফাউন্ডেশনকে নির্দেশনা দেয়া হয়।
এ ব্যাপারে গাংনী উপজেলার ইসলামিক ফাউন্ডেশনের উপপরিচালক মনির হোসেন বলেন, গাংনী মডেল মসজিদের ইমাম মাওলানা ইলিয়াছ হোসেনর বিরুদ্ধে স্থানীয় এক মুক্তিযোদ্ধা বিতর্কিত মোনাজাতের জন্য গাংনী উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবর অভিযোগ দেন। এনিয়ে জেলা প্রশাসকের পক্ষ থেকে বিষয়টি তদন্ত করে তার সত্যতা পেলে তাকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। ২৭ সেপ্টেম্বর বুধবার সন্ধ্যায় অব্যাহতির চিঠি ঈমামের হাতে তুলে দেওয়া হয়।
এ ব্যাপারে মাওলানা মোহাম্মদ ইলিয়াস হোসেন বলেন, বুধবার মাগরিবের পর অব্যাহতির চিঠি হাতে পেয়েছি।
গাংনী উপজেলা নির্বাহী অফিসার সাজিয়া সিদ্দিকা সেতু বলেন, বিতর্কিত কর্মকাণ্ডে ঈমামের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ পাওয়া যায়। পরে তদন্তে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় ঈমামকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। পরবর্তী ঈমাম নিয়োগ না হওয়া পর্যন্ত ঐ মসজিদের মোয়াজ্জিনকে ঈমামতির দায়িত্ব পালনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
জানা গেছে, বরখাস্তকৃত ঈমাম মাওলানা মোহাম্মদ ইলিয়াছ হোসেন গত ১৫ আগস্ট নামাজ শেষে দেলোওয়ার হোসেন সাঈদীর জন্য দোয়া ও মোনাজাত করেন।
এ ঘটনায় গাংনী উপজেলা সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার মুনতাজ আলী আগস্টের শেষের দিকে ইউএনও বরাবর লিখিত অভিযোগ দেন। পরে বিষয়টি নিয়ে তদন্ত করে এ ঘটনার সত্যতা পাওয়া গেলে তার বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য ইসলামিক ফাউন্ডেশনকে নির্দেশনা দেয়া হয়।
এ ব্যাপারে গাংনী উপজেলার ইসলামিক ফাউন্ডেশনের উপপরিচালক মনির হোসেন বলেন, গাংনী মডেল মসজিদের ইমাম মাওলানা ইলিয়াছ হোসেনর বিরুদ্ধে স্থানীয় এক মুক্তিযোদ্ধা বিতর্কিত মোনাজাতের জন্য গাংনী উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবর অভিযোগ দেন। এনিয়ে জেলা প্রশাসকের পক্ষ থেকে বিষয়টি তদন্ত করে তার সত্যতা পেলে তাকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। ২৭ সেপ্টেম্বর বুধবার সন্ধ্যায় অব্যাহতির চিঠি ঈমামের হাতে তুলে দেওয়া হয়।
এ ব্যাপারে মাওলানা মোহাম্মদ ইলিয়াস হোসেন বলেন, বুধবার মাগরিবের পর অব্যাহতির চিঠি হাতে পেয়েছি।
গাংনী উপজেলা নির্বাহী অফিসার সাজিয়া সিদ্দিকা সেতু বলেন, বিতর্কিত কর্মকাণ্ডে ঈমামের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ পাওয়া যায়। পরে তদন্তে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় ঈমামকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। পরবর্তী ঈমাম নিয়োগ না হওয়া পর্যন্ত ঐ মসজিদের মোয়াজ্জিনকে ঈমামতির দায়িত্ব পালনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।