নরসিংদী প্রতিনিধি: নরসিংদীর শিবপুরে সৈয়দনগর দড়িপুরা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক আমেনা বেগমের বিরুদ্ধে দুই শিশু শিক্ষার্থীকে দরজা বন্ধ করে বেধড়ক বেত্রাঘাত করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। মঙ্গলবার (২৬ সেপ্টেম্বর) শিশু শিক্ষার্থীর বাবা কাজল মিয়া ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।
শিশু শিক্ষার্থীরা হলেন, আহাদ মিয়া (৮) ও শাহেদ (৮)। তারা দুজনই তৃতীয় শ্রেণিতে পড়ে।
অভিযোগের ভিত্তিতে জানা যায়, শিক্ষা উপকরণ নষ্ট করার কারণে দুই শিক্ষার্থীকে অফিস রুমে ডেকে নিয়ে দরজা বন্ধ করে বেধড়ক বেত্রাঘাত করেন ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক আমেনা বেগম। ওই শিশু শিক্ষার্থীদের বাড়ি বিদ্যালয়ের পাশে থাকায় তাদের চিৎকার শুনে অভিভাবকরা এগিয়ে এসে দরজা খুলতে বলে। পরে ভিতরে গিয়ে বেত্রাঘাত করতে দেখে তারা। এসময় একজন অভিভাবক ভিডিও করে যাতে শিক্ষক আমেনা বেগমকে বেত উঁচিয়ে কথা বলতে দেখা যায়। ভিডিওতে শিশু শিক্ষার্থীদের বেত্রাঘাত করা আইনত নিষেধ জানালেও কোন আইনে আছে যে বেত্রাঘাত করা যাবেনা বলে অভিভাবকদের উপর চড়াও হতে দেখা যায় শিক্ষক আমেনা বেগমকে। ভিডিওতে শিশু শিক্ষার্থীদের শরীরের বিভিন্ন স্থানে বেত্রাঘাতের চিহ্ন দেখা যায়।
এবিষয়ে শিক্ষক আমেনা বেগম জানান, এক হাজার টাকা দিয়ে একটি শিক্ষা উপকরণ এনেছি। আজকে তারা তা নষ্ট করে ফেলে। তাই অফিস রুমে ডেকে এনে জিজ্ঞেস করেছি। বেত্রাঘাতের বিষয়টি অস্বীকার করে শুধু ভয় দেখানো হয়েছে বলে জানান শিক্ষক আমেনা বেগম।
শিশু শিক্ষার্থীরা হলেন, আহাদ মিয়া (৮) ও শাহেদ (৮)। তারা দুজনই তৃতীয় শ্রেণিতে পড়ে।
অভিযোগের ভিত্তিতে জানা যায়, শিক্ষা উপকরণ নষ্ট করার কারণে দুই শিক্ষার্থীকে অফিস রুমে ডেকে নিয়ে দরজা বন্ধ করে বেধড়ক বেত্রাঘাত করেন ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক আমেনা বেগম। ওই শিশু শিক্ষার্থীদের বাড়ি বিদ্যালয়ের পাশে থাকায় তাদের চিৎকার শুনে অভিভাবকরা এগিয়ে এসে দরজা খুলতে বলে। পরে ভিতরে গিয়ে বেত্রাঘাত করতে দেখে তারা। এসময় একজন অভিভাবক ভিডিও করে যাতে শিক্ষক আমেনা বেগমকে বেত উঁচিয়ে কথা বলতে দেখা যায়। ভিডিওতে শিশু শিক্ষার্থীদের বেত্রাঘাত করা আইনত নিষেধ জানালেও কোন আইনে আছে যে বেত্রাঘাত করা যাবেনা বলে অভিভাবকদের উপর চড়াও হতে দেখা যায় শিক্ষক আমেনা বেগমকে। ভিডিওতে শিশু শিক্ষার্থীদের শরীরের বিভিন্ন স্থানে বেত্রাঘাতের চিহ্ন দেখা যায়।
এবিষয়ে শিক্ষক আমেনা বেগম জানান, এক হাজার টাকা দিয়ে একটি শিক্ষা উপকরণ এনেছি। আজকে তারা তা নষ্ট করে ফেলে। তাই অফিস রুমে ডেকে এনে জিজ্ঞেস করেছি। বেত্রাঘাতের বিষয়টি অস্বীকার করে শুধু ভয় দেখানো হয়েছে বলে জানান শিক্ষক আমেনা বেগম।