ইরাকের উত্তরাঞ্চলের নিনেভেহ প্রদেশের আল হামদানিয়া শহরের একটি বিয়ের অনুষ্ঠানে ভয়াবহ আগুনে ১১৩ ব্যক্তি প্রাণ হারিয়েছেন। আহত হয়েছেন ১৫০ জনেরও বেশি। দেশটির রাষ্ট্রীয় মিডিয়ার বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে বিবিসি।
স্থানীয় মিডিয়ার খবরে বলা হয়েছে, নিহতদের মধ্যে বর ও কনেও আছে।। গত মঙ্গলবার দেশটির নিনেভ প্রদেশের আল-হামদানিয়া জেলার এ অগ্নিকাণ্ড হয়েছে। তবে ঠিক কী কারণে এ আগুনের সূত্রপাত হলো- তা এখন পর্যন্ত জানা যায়নি। তবে এর আগে বলা হয়, আতশবাজি পোড়ানো থেকে আগুন ছড়িয়ে পড়তে পারে।
ইরাকের সংবাদসংস্থা নিনা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি ছবি পোস্ট করেছে। সেখানে দেখা যাচ্ছে, কয়েক ডজন দমকলকর্মী আগুন নেভাতে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। আগুনে বিয়ে বাড়ির ভবনের ছাদের একাংশও পড়ে গেছে।
ইরাকের বেসামরিক প্রতিরক্ষা অধিদপ্তর জানিয়েছে, অত্যন্ত দাহ্য পদার্থ ব্যবহারের ফলে আগুনে বিয়ের হলে অনেক অংশ ধসে পড়ে। সেইসঙ্গে বিয়ের ওই হল কম-মানের সামগ্রী দিয়ে তৈরি করায় আগুন লাগার মিনিটের মধ্যে ধসে যায়।
নিখোঁজদের খুঁজতে বুধবার সকালে দমকল বাহিনীর কর্মীদের ভবনের ধ্বংসাবশেষের ওপর উঠতে দেখা গেছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, শত শত ব্যক্তি বিয়ের অনুষ্ঠান উদযাপন করছিলেন। স্থানীয় সময় রাত ১০ টা ৪৫ মিনিটে তাতে আগুন লাগার ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় মিডিয়ার খবরে বলা হয়েছে, নিহতদের মধ্যে বর ও কনেও আছে।। গত মঙ্গলবার দেশটির নিনেভ প্রদেশের আল-হামদানিয়া জেলার এ অগ্নিকাণ্ড হয়েছে। তবে ঠিক কী কারণে এ আগুনের সূত্রপাত হলো- তা এখন পর্যন্ত জানা যায়নি। তবে এর আগে বলা হয়, আতশবাজি পোড়ানো থেকে আগুন ছড়িয়ে পড়তে পারে।
ইরাকের সংবাদসংস্থা নিনা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি ছবি পোস্ট করেছে। সেখানে দেখা যাচ্ছে, কয়েক ডজন দমকলকর্মী আগুন নেভাতে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। আগুনে বিয়ে বাড়ির ভবনের ছাদের একাংশও পড়ে গেছে।
ইরাকের বেসামরিক প্রতিরক্ষা অধিদপ্তর জানিয়েছে, অত্যন্ত দাহ্য পদার্থ ব্যবহারের ফলে আগুনে বিয়ের হলে অনেক অংশ ধসে পড়ে। সেইসঙ্গে বিয়ের ওই হল কম-মানের সামগ্রী দিয়ে তৈরি করায় আগুন লাগার মিনিটের মধ্যে ধসে যায়।
নিখোঁজদের খুঁজতে বুধবার সকালে দমকল বাহিনীর কর্মীদের ভবনের ধ্বংসাবশেষের ওপর উঠতে দেখা গেছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, শত শত ব্যক্তি বিয়ের অনুষ্ঠান উদযাপন করছিলেন। স্থানীয় সময় রাত ১০ টা ৪৫ মিনিটে তাতে আগুন লাগার ঘটনা ঘটে।