হৃদয় (২৫)। ভোর সোয়া চারটায় জাতীয় ‘জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯’ নম্বরে ফোন করেন। ফোন দিয়ে বলেন, “হ্যালো এটা কি পুলিশের কন্ট্রোল? আমি একটা দোকানে ঢুকছিলাম চুরি করতে, এখন লোকজন টের পাইয়া গেছে, আমারে তো পিটাইয়া মাইরা ফালাইবো, আমারে গ্রেফতার করেন। তাড়াতাড়ি খানকা রোডে পুলিশ পাঠান, আমারে বাঁচান।”
রাজধানীর কদমতলী থানাধীন খানকা রোডের পাসপোর্ট অফিসের পাশে একটি দোকান থেকে কল দেন তিনি।
সংবাদ পেয়ে কদমতলী থানা পুলিশের একটি দল দ্রুত ঘটনাস্থলে যায়। ততক্ষণে জনগণ হৃদয়কে ধরে পিটুনি দেয়া শুরু করে। পুলিশ তাকে সেই অবস্থা থেকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসার ব্যবস্থা করে। পরে গ্রেফতার করে থানায় নিয়ে যায়।
পুলিশ জানিয়েছে, হৃদয় কদমতলী থানার মেরাজনগর ব্লক-বি’ এ বসবাস করে। তার বাবার নাম সোবহান।
মঙ্গলবার এ সংক্রান্তে একটি মামলা রুজু হয়েছে এবং আসামিকে কলারকে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
রাজধানীর কদমতলী থানাধীন খানকা রোডের পাসপোর্ট অফিসের পাশে একটি দোকান থেকে কল দেন তিনি।
সংবাদ পেয়ে কদমতলী থানা পুলিশের একটি দল দ্রুত ঘটনাস্থলে যায়। ততক্ষণে জনগণ হৃদয়কে ধরে পিটুনি দেয়া শুরু করে। পুলিশ তাকে সেই অবস্থা থেকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসার ব্যবস্থা করে। পরে গ্রেফতার করে থানায় নিয়ে যায়।
পুলিশ জানিয়েছে, হৃদয় কদমতলী থানার মেরাজনগর ব্লক-বি’ এ বসবাস করে। তার বাবার নাম সোবহান।
মঙ্গলবার এ সংক্রান্তে একটি মামলা রুজু হয়েছে এবং আসামিকে কলারকে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।