সিরিজের প্রথম ওয়ানডে বৃষ্টিতে ভেসে যাওয়ার পর দ্বিতীয় ম্যাচে ফলাফল এসেছিল। তবে সেটি বাংলাদেশের পক্ষে যায়নি। যে কারণে সিরিজে পিছিয়ে আছে স্বাগতিকরা। তাই সিরিজ বাঁচাতে হলে তৃতীয় ও শেষ ওয়ানডেতে জয়ের বিকল্প নেই টাইগারদের। আজ মঙ্গলবার (২৬ সেপ্টেম্বর) মাঠে গড়াবে বাংলাদেশ-নিউজিল্যান্ডের মধ্যকার তৃতীয় ও শেষ ওয়ানডে ম্যাচটি। মিরপুর শের-ই বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে খেলাটি বাংলাদেশ সময় দুপুর ২টায় শুরু হবে।
সর্বশেষ ২০০৮ সালে বাংলাদেশের মাটিতে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ ২-১ ব্যবধানে জিতেছিল নিউজিল্যান্ড। এরপর ২০১০ সালে পাঁচ ম্যাচের সিরিজে ৪-০ ব্যবধানে এবং ২০১৩ সালে তিন ম্যাচের সিরিজে বাংলাদেশের কাছে হোয়াইটওয়াশ হয় তারা। সিরিজ বাঁচানোর মিশনে টাইগারদের একাদশে বড় পরিবর্তন আসবে এটা নিশ্চিত করেই বলা যায়। কারণ ইতোমধ্যেই স্কোয়াডে এসেছে বেশ কিছু পরিবর্তন। বিশেষ করে দুই ওপেনার তামিম ইকবাল এবং লিটন দাস বিশ্রাম নিয়েছেন। এ কারণে ওই ম্যাচে অধিনায়কত্ব করবেন নাজমুল হোসেন শান্ত।
তাছাড়া তাসকিন পেটের পিড়ায় ছিটকে গেছেন। চোট নিয়ে শঙ্কায় আছেন মেহেদি হাসান মিরাজও। তাদের বদলে বাংলাদেশ দলের স্কোয়াডে যুক্ত করা হয়েছে পেসার খালেদ আহমেদ ও মিডল অর্ডার ব্যাটার আফিফ হোসেনকে। শেষ ওয়ানডেতে বাংলাদেশের ওপেনিংয়ে দেখা যেতে পারে দুই তরুণ ওপেনারকে। তানজিদ হাসান তামিমের সঙ্গী হতে পারেন জাকির হাসান। ওয়ানডেতে অভিষেকের অপেক্ষায় আছেন তিনি। তিনে খেলবেন নাজমুল হোসেন শান্ত।
মিডল অর্ডারে কিছুটা স্বস্তি থাকছে। অভিজ্ঞ মুশফিকুর রহিম, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের সঙ্গে থাকবেন তাওহীদ হৃদয়। সাকিব না থাকায় অন্তত ৫ বোলার নিয়ে একাদশ সাজাতে হচ্ছে টিম ম্যানেজমেন্টকে। সেক্ষেত্রে দুই স্পিনার শেখ মেহেদি ও নাসুম আহমেদের সঙ্গে থাকবেন তিন পেসার- শরিফুল ইসলাম, হাসান মাহমুদ, সৈয়দ খালেদ আহমেদ।
বাংলাদেশ সম্ভাব্য একাদশ: তানজিদ হাসান তামিম, জাকির হাসান, নাজমুল হোসেন শান্ত (অধিনায়ক), তাওহিদ হৃদয়, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, মুশফিকুর রহিম, শেখ মেহেদী হাসান, নাসুম আহমেদ, খালেদ আহমেদ, শরিফুল ইসলাম ও হাসান মাহমুদ।
সর্বশেষ ২০০৮ সালে বাংলাদেশের মাটিতে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ ২-১ ব্যবধানে জিতেছিল নিউজিল্যান্ড। এরপর ২০১০ সালে পাঁচ ম্যাচের সিরিজে ৪-০ ব্যবধানে এবং ২০১৩ সালে তিন ম্যাচের সিরিজে বাংলাদেশের কাছে হোয়াইটওয়াশ হয় তারা। সিরিজ বাঁচানোর মিশনে টাইগারদের একাদশে বড় পরিবর্তন আসবে এটা নিশ্চিত করেই বলা যায়। কারণ ইতোমধ্যেই স্কোয়াডে এসেছে বেশ কিছু পরিবর্তন। বিশেষ করে দুই ওপেনার তামিম ইকবাল এবং লিটন দাস বিশ্রাম নিয়েছেন। এ কারণে ওই ম্যাচে অধিনায়কত্ব করবেন নাজমুল হোসেন শান্ত।
তাছাড়া তাসকিন পেটের পিড়ায় ছিটকে গেছেন। চোট নিয়ে শঙ্কায় আছেন মেহেদি হাসান মিরাজও। তাদের বদলে বাংলাদেশ দলের স্কোয়াডে যুক্ত করা হয়েছে পেসার খালেদ আহমেদ ও মিডল অর্ডার ব্যাটার আফিফ হোসেনকে। শেষ ওয়ানডেতে বাংলাদেশের ওপেনিংয়ে দেখা যেতে পারে দুই তরুণ ওপেনারকে। তানজিদ হাসান তামিমের সঙ্গী হতে পারেন জাকির হাসান। ওয়ানডেতে অভিষেকের অপেক্ষায় আছেন তিনি। তিনে খেলবেন নাজমুল হোসেন শান্ত।
মিডল অর্ডারে কিছুটা স্বস্তি থাকছে। অভিজ্ঞ মুশফিকুর রহিম, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের সঙ্গে থাকবেন তাওহীদ হৃদয়। সাকিব না থাকায় অন্তত ৫ বোলার নিয়ে একাদশ সাজাতে হচ্ছে টিম ম্যানেজমেন্টকে। সেক্ষেত্রে দুই স্পিনার শেখ মেহেদি ও নাসুম আহমেদের সঙ্গে থাকবেন তিন পেসার- শরিফুল ইসলাম, হাসান মাহমুদ, সৈয়দ খালেদ আহমেদ।
বাংলাদেশ সম্ভাব্য একাদশ: তানজিদ হাসান তামিম, জাকির হাসান, নাজমুল হোসেন শান্ত (অধিনায়ক), তাওহিদ হৃদয়, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, মুশফিকুর রহিম, শেখ মেহেদী হাসান, নাসুম আহমেদ, খালেদ আহমেদ, শরিফুল ইসলাম ও হাসান মাহমুদ।