ঘূর্ণিঝড় মোকার শঙ্কায় ফসলের ক্ষতি এড়াতে কৃষি মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে পাকা ধান, আম ও অন্যান্য ফসল দ্রুত সংগ্রহ করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। বুধবার (১০ মে) বিকেলে কৃষি মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. কামরুল ইসলাম এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, ইতোমধ্যে হাওর এলাকায় ধান শতভাগ কাটা সম্ভব হয়েছে। সারাদেশে ৬০ ভাগ বোরো ধান কাটা শেষ হয়েছে। এ পরিস্থিতিতে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা তৈরি হওয়ায় সতর্কতামূলক পরামর্শ দিয়েছে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর। ফসলের সম্ভাব্য ক্ষয়ক্ষতি এড়াতে অধিদপ্তরের অতিরিক্ত পরিচালকদের মাধ্যমে কিছু নির্দেশনা এরই মধ্যে মাঠ পর্যায়ে পাঠিয়েছে সরেজমিন উইং।
এদিকে আবহাওয়া অধিদপ্তরের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত নিম্নচাপটি বুধবার (১০ মে) রাতের মধ্যে ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে। এটি আগামী ১৪ মে কক্সবাজার এবং মিয়ানমারের কিয়াউকপিউয়ের মধ্যবর্তী এলাকা দিয়ে উপকূল অতিক্রম করতে পারে। এ অবস্থায় ফসলের ক্ষতি এড়াতে পাকা ধানসহ অন্যান্য ফসল দ্রুত সংগ্রহ করার পরামর্শ দিয়েছে কৃষি মন্ত্রণালয়।
নির্দেশনাগুলো হলো ৮০ শতাংশ পাকা ধান, পরিপক্ব আম ও অন্যান্য ‘সংগ্রহ উপযোগী’ ফসল দ্রুত সংগ্রহ করতে কৃষকদের বলা। ঘূর্ণিঝড়ের সতর্কতামূলক তথ্য মাঠে কৃষকদের মধ্যে ব্যাপকভাবে প্রচার এবং সার্বক্ষণিক কর্মস্থলে থেকে কৃষকদের পরামর্শ দিতে কৃষকের পাশে থাকতে বলা হয়েছে।
উল্লেখ্য, গত মাসের শেষের দিকে আকস্মিক বন্যার শঙ্কায় হাওর এলাকায় পাকা ধান কাটা শুরু হয়। এরপর চলতি মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে এলো ঘূর্ণিঝড়ের বার্তা।
তিনি বলেন, ইতোমধ্যে হাওর এলাকায় ধান শতভাগ কাটা সম্ভব হয়েছে। সারাদেশে ৬০ ভাগ বোরো ধান কাটা শেষ হয়েছে। এ পরিস্থিতিতে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা তৈরি হওয়ায় সতর্কতামূলক পরামর্শ দিয়েছে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর। ফসলের সম্ভাব্য ক্ষয়ক্ষতি এড়াতে অধিদপ্তরের অতিরিক্ত পরিচালকদের মাধ্যমে কিছু নির্দেশনা এরই মধ্যে মাঠ পর্যায়ে পাঠিয়েছে সরেজমিন উইং।
এদিকে আবহাওয়া অধিদপ্তরের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত নিম্নচাপটি বুধবার (১০ মে) রাতের মধ্যে ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে। এটি আগামী ১৪ মে কক্সবাজার এবং মিয়ানমারের কিয়াউকপিউয়ের মধ্যবর্তী এলাকা দিয়ে উপকূল অতিক্রম করতে পারে। এ অবস্থায় ফসলের ক্ষতি এড়াতে পাকা ধানসহ অন্যান্য ফসল দ্রুত সংগ্রহ করার পরামর্শ দিয়েছে কৃষি মন্ত্রণালয়।
নির্দেশনাগুলো হলো ৮০ শতাংশ পাকা ধান, পরিপক্ব আম ও অন্যান্য ‘সংগ্রহ উপযোগী’ ফসল দ্রুত সংগ্রহ করতে কৃষকদের বলা। ঘূর্ণিঝড়ের সতর্কতামূলক তথ্য মাঠে কৃষকদের মধ্যে ব্যাপকভাবে প্রচার এবং সার্বক্ষণিক কর্মস্থলে থেকে কৃষকদের পরামর্শ দিতে কৃষকের পাশে থাকতে বলা হয়েছে।
উল্লেখ্য, গত মাসের শেষের দিকে আকস্মিক বন্যার শঙ্কায় হাওর এলাকায় পাকা ধান কাটা শুরু হয়। এরপর চলতি মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে এলো ঘূর্ণিঝড়ের বার্তা।