বিএনপিকে আগামী ৩৬ দিনের মধ্যে অপরাজনীতি, নাশকতা, গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র ছাড়তে আল্টিমেটাম দিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। সোমবার (২৫ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর আজমপুরে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ আয়োজিত শান্তি সমাবেশে আল্টিমেটাম দেন এই আওয়ামী লীগ নেতা। বিএনপির ‘সন্ত্রাস, নৈরাজ্য, অপরাজনীতি ও অব্যাহত দেশবিরোধী ষড়যন্ত্রের’ বিরুদ্ধে এই সমাবেশের আয়োজন করা হয়।
ওবায়দুল কাদের বলেন, যদি বিএনপি সঠিক পথে না আসে তাহলে এই জনগণকে সঙ্গে নিয়ে আমরা বিএনপির অপরাজনীতির কালো হাত গুঁড়িয়ে দেব। তাদের কালো হাত ভেঙে দেব। এ সময় হাসতে হাসতে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, খেলা হবে, হবে খেলা। আগামী মাসে খেলা হবে। আর আসল খেলা বা ফাইনাল খেলা হবে জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে।
এ সময় তিনি নেতাকর্মীদের জিজ্ঞাস করেন, খেলার জন্য প্রস্তুত আছেন? তখন নেতাকর্মীরা একসঙ্গে বলে ওঠেন, প্রস্তুত আছি, আছি।পরে নেতাকর্মীদের কাদের বলেন, বিএনপি যদি অস্ত্র নিয়ে আসে, তাহলে ওই হাত ভেঙে দিতে হবে। যদি আগুন নিয়ে আসে, ওই হাত পুড়িয়ে দিতে হবে। যেমন কুকুর তেমন মুগুর।
বিএনপির নেতাই তো নিষেধাজ্ঞায় পড়ে লন্ডনে পড়ে আছে জানিয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, কারো নিষেধাজ্ঞার পরোয়া করে না আওয়ামী লীগ। বাংলাদেশ স্বাধীন করা হয়েছে কারো নিষেধাজ্ঞাকে ভয় করার জন্য নয়। কারো নিষেধাজ্ঞাকে নয়, আওয়ামী লীগ পরোয়া করে জনগণকে। কারো খবরদারিতে এদেশের গণতন্ত্র চলবে না। তিনি বলেন, দুই সেলফিতে বিএনপির ঘুম হারাম। বিএনপির সব আন্দোলন সমাবেশ বৃথা হয়ে গেছে। নির্বাচন সঠিক সময়ে সংবিধান অনুযায়ী হবে, এদেশের জনগণ শেখ হাসিনা ছাড়া কাউকেই মেনে নেবে না। দেশের সব দৃশ্যমান উন্নয়ন একমাত্র শেখ হাসিনা ছাড়া সম্ভব নয়।
দেশের মানুষকে সংকটে হতাশ না হওয়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, শিগগিরই সব সংকট কেটে যাবে।
ওবায়দুল কাদের বলেন, যদি বিএনপি সঠিক পথে না আসে তাহলে এই জনগণকে সঙ্গে নিয়ে আমরা বিএনপির অপরাজনীতির কালো হাত গুঁড়িয়ে দেব। তাদের কালো হাত ভেঙে দেব। এ সময় হাসতে হাসতে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, খেলা হবে, হবে খেলা। আগামী মাসে খেলা হবে। আর আসল খেলা বা ফাইনাল খেলা হবে জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে।
এ সময় তিনি নেতাকর্মীদের জিজ্ঞাস করেন, খেলার জন্য প্রস্তুত আছেন? তখন নেতাকর্মীরা একসঙ্গে বলে ওঠেন, প্রস্তুত আছি, আছি।পরে নেতাকর্মীদের কাদের বলেন, বিএনপি যদি অস্ত্র নিয়ে আসে, তাহলে ওই হাত ভেঙে দিতে হবে। যদি আগুন নিয়ে আসে, ওই হাত পুড়িয়ে দিতে হবে। যেমন কুকুর তেমন মুগুর।
বিএনপির নেতাই তো নিষেধাজ্ঞায় পড়ে লন্ডনে পড়ে আছে জানিয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, কারো নিষেধাজ্ঞার পরোয়া করে না আওয়ামী লীগ। বাংলাদেশ স্বাধীন করা হয়েছে কারো নিষেধাজ্ঞাকে ভয় করার জন্য নয়। কারো নিষেধাজ্ঞাকে নয়, আওয়ামী লীগ পরোয়া করে জনগণকে। কারো খবরদারিতে এদেশের গণতন্ত্র চলবে না। তিনি বলেন, দুই সেলফিতে বিএনপির ঘুম হারাম। বিএনপির সব আন্দোলন সমাবেশ বৃথা হয়ে গেছে। নির্বাচন সঠিক সময়ে সংবিধান অনুযায়ী হবে, এদেশের জনগণ শেখ হাসিনা ছাড়া কাউকেই মেনে নেবে না। দেশের সব দৃশ্যমান উন্নয়ন একমাত্র শেখ হাসিনা ছাড়া সম্ভব নয়।
দেশের মানুষকে সংকটে হতাশ না হওয়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, শিগগিরই সব সংকট কেটে যাবে।