চলতি মৌসুমে হজযাত্রীদের বিমানভাড়া কমিয়ে ১ লাখ ৪৫ হাজার টাকা করার দাবিতে হাইকোর্টে একটি সম্পূরক আবেদন করা হয়েছে। হজের খরচ নির্ধারণ করে জারি করা প্রজ্ঞাপন ‘জনস্বার্থ পরিপন্থি’ মর্মে কেন আইনগত কর্তৃত্ব বহির্ভূত হবে না, তা জানতে চেয়ে জারি করা রুলের সঙ্গে এ সম্পূরক আবেদন করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (১১ মে) হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় এ আবেদন করা হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন অ্যাডভোকেট আশরাফ উজ জামান।
তিনি জানান, সম্পূরক আবেদনে চলতি মৌসুমে হজযাত্রীদের বিমানভাড়া কমিয়ে ১ লাখ ৪৫ হাজার টাকা করার জন্য আর্জি জানানো হয়েছে। কিন্তু হজের জন্য ঘোষিত প্যাকেজে বিমানভাড়া ১ লাখ ৯৭ হাজার টাকা নির্ধারণ করা আছে। তিনি আরো জানান, হজের খরচ নিয়ে প্রজ্ঞাপন চ্যালেঞ্জ করে দায়ের করা রিটের বিষয়ে রুল জারি করেছিলেন হাইকোর্ট। সে রুল পেন্ডিং আছে। কিন্তু রুলের শুনানি কবে শুরু বা শেষ হবে তা-ও এই আবেদনে জানতে চাওয়া হয়েছে।
এর আগে, গত ২ এপ্রিল সরকারি ব্যবস্থাপনায় চলতি মৌসুমে হজের খরচ নির্ধারণ করা প্রজ্ঞাপন জনস্বার্থ পরিপন্থি বলে কেন আইনগত কর্তৃত্ব বহির্ভূত হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেন হাইকোর্ট।এছাড়া প্রতিযোগিতামূলক বিমানভাড়ার ভিত্তিতে বাংলাদেশ থেকে হজযাত্রী বহনে সব আন্তর্জাতিক এয়ারলাইন্সকে সুযোগ দিতে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না, রুলে তাও জানতে চাওয়া হয়েছে। এবারের হজ প্যাকেজ সংশোধন চেয়ে করা রিটের সম্পূরক আবেদনের শুনানি শেষে হাইকোর্টের বিচারপতি কে এম কামরুল কাদের ও বিচারপতি খিজির হায়াতের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এ রুল জারি করেন।
পরবর্তীতে চার সপ্তাহের মধ্যে ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব, বেসামরিক বিমান ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সচিব, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক এবং হজ অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশকে (হাব) রুলের জবাব দিতে বলা হয়।আদালতে রিটের পক্ষে শুনানিতে ছিলেন আইনজীবী গাজী মো.মহসীন ও অ্যাডভোকেট মো. আশরাফ উজ জামান। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানিতে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এ বি এম আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ বাশার।র
গত ২২ মার্চ ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, সরকারি ব্যবস্থাপনায় বর্তমান হজ প্যাকেজের মূল্য ৬ লাখ ৮৩ হাজার ১৫ টাকা থেকে ১১ হাজার ৭২৫ টাকা কমিয়ে ৬ লাখ ৭১ হাজার ২৯০ টাকা নির্ধারণ করা হয়। অন্যদিকে বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় হজ প্যাকেজের মূল্য ৬ লাখ ৭২ হাজার ৬১৮ টাকা থেকে ১১ হাজার ৭২৫ টাকা কমিয়ে ৬ লাখ ৬০ হাজার ৮৯৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল।
এরও আগে সরকারি ব্যবস্থাপনায় চলতি মৌসুমে হজের খরচ ৬ লাখ ৮৩ হাজার ১৮ টাকা নির্ধারণ করেছে সরকার। আর কোরবানি ছাড়াই এবার সরকারি ব্যবস্থাপনায় হজযাত্রীদের জন্য সর্বনিম্ন প্যাকেজ নির্ধারণ করা হয় ৬ লাখ ৭২ হাজার ৬১৮ টাকা। এর আগের বছরে যা ছিল ৫ লাখ ২২ হাজার ৭৪৪ টাকা।
তিনি জানান, সম্পূরক আবেদনে চলতি মৌসুমে হজযাত্রীদের বিমানভাড়া কমিয়ে ১ লাখ ৪৫ হাজার টাকা করার জন্য আর্জি জানানো হয়েছে। কিন্তু হজের জন্য ঘোষিত প্যাকেজে বিমানভাড়া ১ লাখ ৯৭ হাজার টাকা নির্ধারণ করা আছে। তিনি আরো জানান, হজের খরচ নিয়ে প্রজ্ঞাপন চ্যালেঞ্জ করে দায়ের করা রিটের বিষয়ে রুল জারি করেছিলেন হাইকোর্ট। সে রুল পেন্ডিং আছে। কিন্তু রুলের শুনানি কবে শুরু বা শেষ হবে তা-ও এই আবেদনে জানতে চাওয়া হয়েছে।
এর আগে, গত ২ এপ্রিল সরকারি ব্যবস্থাপনায় চলতি মৌসুমে হজের খরচ নির্ধারণ করা প্রজ্ঞাপন জনস্বার্থ পরিপন্থি বলে কেন আইনগত কর্তৃত্ব বহির্ভূত হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেন হাইকোর্ট।এছাড়া প্রতিযোগিতামূলক বিমানভাড়ার ভিত্তিতে বাংলাদেশ থেকে হজযাত্রী বহনে সব আন্তর্জাতিক এয়ারলাইন্সকে সুযোগ দিতে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না, রুলে তাও জানতে চাওয়া হয়েছে। এবারের হজ প্যাকেজ সংশোধন চেয়ে করা রিটের সম্পূরক আবেদনের শুনানি শেষে হাইকোর্টের বিচারপতি কে এম কামরুল কাদের ও বিচারপতি খিজির হায়াতের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এ রুল জারি করেন।
পরবর্তীতে চার সপ্তাহের মধ্যে ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব, বেসামরিক বিমান ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সচিব, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক এবং হজ অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশকে (হাব) রুলের জবাব দিতে বলা হয়।আদালতে রিটের পক্ষে শুনানিতে ছিলেন আইনজীবী গাজী মো.মহসীন ও অ্যাডভোকেট মো. আশরাফ উজ জামান। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানিতে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এ বি এম আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ বাশার।র
গত ২২ মার্চ ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, সরকারি ব্যবস্থাপনায় বর্তমান হজ প্যাকেজের মূল্য ৬ লাখ ৮৩ হাজার ১৫ টাকা থেকে ১১ হাজার ৭২৫ টাকা কমিয়ে ৬ লাখ ৭১ হাজার ২৯০ টাকা নির্ধারণ করা হয়। অন্যদিকে বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় হজ প্যাকেজের মূল্য ৬ লাখ ৭২ হাজার ৬১৮ টাকা থেকে ১১ হাজার ৭২৫ টাকা কমিয়ে ৬ লাখ ৬০ হাজার ৮৯৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল।
এরও আগে সরকারি ব্যবস্থাপনায় চলতি মৌসুমে হজের খরচ ৬ লাখ ৮৩ হাজার ১৮ টাকা নির্ধারণ করেছে সরকার। আর কোরবানি ছাড়াই এবার সরকারি ব্যবস্থাপনায় হজযাত্রীদের জন্য সর্বনিম্ন প্যাকেজ নির্ধারণ করা হয় ৬ লাখ ৭২ হাজার ৬১৮ টাকা। এর আগের বছরে যা ছিল ৫ লাখ ২২ হাজার ৭৪৪ টাকা।