আমিরুল ইসলাম, সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি: জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে ২০তম গ্রেডে কর্মচারী নিয়োগ পরীক্ষায় প্রতারণার দায়ে ৭ প্রার্থীকে আটক করা হয়েছে। এসব প্রার্থী প্রক্সি দিয়ে লিখিত পরীক্ষা দেওয়ানোর পর মৌখিক পরীক্ষা দিতে এসে আটক হন। রোববার (২৪ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় এসব প্রার্থীকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করে সিরাজগঞ্জ জেলা প্রশাসনের নিয়োগ কমিটি। এদিকে এ ঘটনায় সোমবার (২৫ সেপ্টেম্বর) সিরাজগঞ্জ রেভিনিউ ডেপুটি কালেক্টর ও কর্মচারী নিয়োগ বাছাই কমিটির সদস্য সচিব শিমুল আক্তার বাদী হয়ে সদর থানায় মামলা দায়ের করেন।
গ্রেফতারকৃতরা ৭জন সদর উপজেলার বহুলী ইউনিয়নের জাহাঙ্গীর আলমের ছেলে ফিরোজ উদ্দিন, তাড়াশ উপজেলার বিষমডাঙ্গা গ্রামের আবু তাহের সরকারের ছেলে লোকমান হোসেন, কামারখন্দ উপজেলার বাজার ভদ্রঘাট গ্রামের শরিফুল ইসলামের ছেলে রাশিদুল ইসলাম সুজন, শাহজাদপুর উপজেলার মুরুটিয়া গ্রামের এলাহী প্রামাণিকের ছেলে আশরাফুল ইসলাম, উল্লাপাড়া উপজেলার বাখুয়া গ্রামের আব্দুস সামাদের ছেলে মজিবর রহমান, কামারখন্দ উপজেলার চর-দোগাছি গ্রামের আব্দুস সালামের ছেলে হাবিবুল্লা বেলালী ও উল্লাপাড়া উপজেলার গোয়ালজানী পূর্বপাড়া গ্রামের হেনা মন্ডলের ছেলে এনামুল হক।
সোমবার দুপুরে এ তথ্য নিশ্চিত করে মামলার বাদী শিমুল আক্তার জানান, ২২ সেপ্টেম্বর জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের অফিস সহায়ক ও নিরাপত্তা প্রহরী পদে সিরাজগঞ্জের ১০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের (২৪ সেপ্টেম্বর) সকাল ১০ থেকে সন্ধ্যা সাড়ে ৭টা পর্যন্ত অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) ও ২০তম গ্রেডের কর্মচারী নিয়োগ বাছাই কমিটির আহ্বায়ক মো. মোবারক হোসেনের উপস্থিতিতে মৌখিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। মৌখিক পরীক্ষার সময় ওই প্রার্থীদের কাগজপত্র যাচাই-বাছাইকালে তাদের হাতের লেখার সঙ্গে লিখিত পরীক্ষার উত্তরপত্রের হাতের লেখায় গরমিল পাওয়া যায়। এ সময় তাদের বিভিন্ন কৌশলে জিজ্ঞাসাবাদ করলে একপর্যায়ে তারা স্বীকার করেন যে, প্রক্সি প্রার্থীদের দিয়ে তারা লিখিত পরীক্ষা দিয়েছেন। নিয়োগ বোর্ডে উপস্থিত সদস্যদের সামনে তারা লিখিত স্বীকারোক্তি প্রদান করেন। পরে তাদের সদর থানা পুলিশে সোপর্দ করা হয়।
সদর থানার ওসি সিরাজুল ইসলাম বলেন, প্রক্সি প্রার্থী দিয়ে পরীক্ষা দেওয়ানোর অভিযোগে ৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হয়েছে। তাদের আদালতে পাঠানোর প্রস্তুতি চলছে।
গ্রেফতারকৃতরা ৭জন সদর উপজেলার বহুলী ইউনিয়নের জাহাঙ্গীর আলমের ছেলে ফিরোজ উদ্দিন, তাড়াশ উপজেলার বিষমডাঙ্গা গ্রামের আবু তাহের সরকারের ছেলে লোকমান হোসেন, কামারখন্দ উপজেলার বাজার ভদ্রঘাট গ্রামের শরিফুল ইসলামের ছেলে রাশিদুল ইসলাম সুজন, শাহজাদপুর উপজেলার মুরুটিয়া গ্রামের এলাহী প্রামাণিকের ছেলে আশরাফুল ইসলাম, উল্লাপাড়া উপজেলার বাখুয়া গ্রামের আব্দুস সামাদের ছেলে মজিবর রহমান, কামারখন্দ উপজেলার চর-দোগাছি গ্রামের আব্দুস সালামের ছেলে হাবিবুল্লা বেলালী ও উল্লাপাড়া উপজেলার গোয়ালজানী পূর্বপাড়া গ্রামের হেনা মন্ডলের ছেলে এনামুল হক।
সোমবার দুপুরে এ তথ্য নিশ্চিত করে মামলার বাদী শিমুল আক্তার জানান, ২২ সেপ্টেম্বর জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের অফিস সহায়ক ও নিরাপত্তা প্রহরী পদে সিরাজগঞ্জের ১০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের (২৪ সেপ্টেম্বর) সকাল ১০ থেকে সন্ধ্যা সাড়ে ৭টা পর্যন্ত অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) ও ২০তম গ্রেডের কর্মচারী নিয়োগ বাছাই কমিটির আহ্বায়ক মো. মোবারক হোসেনের উপস্থিতিতে মৌখিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। মৌখিক পরীক্ষার সময় ওই প্রার্থীদের কাগজপত্র যাচাই-বাছাইকালে তাদের হাতের লেখার সঙ্গে লিখিত পরীক্ষার উত্তরপত্রের হাতের লেখায় গরমিল পাওয়া যায়। এ সময় তাদের বিভিন্ন কৌশলে জিজ্ঞাসাবাদ করলে একপর্যায়ে তারা স্বীকার করেন যে, প্রক্সি প্রার্থীদের দিয়ে তারা লিখিত পরীক্ষা দিয়েছেন। নিয়োগ বোর্ডে উপস্থিত সদস্যদের সামনে তারা লিখিত স্বীকারোক্তি প্রদান করেন। পরে তাদের সদর থানা পুলিশে সোপর্দ করা হয়।
সদর থানার ওসি সিরাজুল ইসলাম বলেন, প্রক্সি প্রার্থী দিয়ে পরীক্ষা দেওয়ানোর অভিযোগে ৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হয়েছে। তাদের আদালতে পাঠানোর প্রস্তুতি চলছে।