সরকারের পদত্যাগ ও নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের একদফা দাবিতে সাভারের আমিনবাজারে হতে যাওয়া সমাবেশের মঞ্চ ভেঙে ফেলার অভিযোগ উঠেছে। স্থানীয় নেতারা বলছেন, পুলিশই তাদের মঞ্চ ভেঙে দিয়েছে। এ ঘটনায় সেখানকার সমাবেশ স্থগিত করা হয়েছে।
সাভার থানার ওসি পুলিশ সদস্যদের নিয়ে মঞ্চ ভাঙচুর করেছেন বলে অভিযোগ করেছেন ঢাকা জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নিপুণ রায়। তিনি বলেছেন, সাভার থানার ওসি রাত দেড়টার দিকে আমাকে ফোন করে বলেন, আপনারা আগামীকাল সমাবেশ করতে পারবেন না, আমরা সমাবেশের মঞ্চ ভেঙে দিচ্ছি। আমি ওসিকে বললাম, রাত ১০টার দিকে পুলিশ গিয়ে মঞ্চ তৈরির স্থান পরিদর্শন করেছে। তখন তো পুলিশ কিছু জানায়নি। রাত দেড়টার দিকে কেন মঞ্চ ভেঙে দেয়ার কথা বলছেন। ওসি বলেন, আওয়ামী লীগ সমাবেশ করতে পারেনি, আপনারাও এখানে সমাবেশ করতে পারবেন না।
নিপুন রায় বলেন, আমিনবাজারের আজকের সমাবেশটি স্থগিত করা হয়েছে। সমাবেশটি মঙ্গলবার একইস্থানে অনুষ্ঠিত হবে।
আজ দুপুরের পর ধোলাইখালের সমাবেশটি অনুষ্ঠিত হবে। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখবেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এর আগে সরকারের পদত্যাগের এক দফা দাবিতে গত ১৮ সেপ্টেম্বর টানা কর্মসূচি ঘোষণা করেছিলেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এসব কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে বিভাগ পর্যায়ে রোডমার্চ, ঢাকায় বিভিন্ন স্থানে সমাবেশ, পেশাজীবী কনভেনশন প্রভৃতি।
সাভার থানার ওসি পুলিশ সদস্যদের নিয়ে মঞ্চ ভাঙচুর করেছেন বলে অভিযোগ করেছেন ঢাকা জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নিপুণ রায়। তিনি বলেছেন, সাভার থানার ওসি রাত দেড়টার দিকে আমাকে ফোন করে বলেন, আপনারা আগামীকাল সমাবেশ করতে পারবেন না, আমরা সমাবেশের মঞ্চ ভেঙে দিচ্ছি। আমি ওসিকে বললাম, রাত ১০টার দিকে পুলিশ গিয়ে মঞ্চ তৈরির স্থান পরিদর্শন করেছে। তখন তো পুলিশ কিছু জানায়নি। রাত দেড়টার দিকে কেন মঞ্চ ভেঙে দেয়ার কথা বলছেন। ওসি বলেন, আওয়ামী লীগ সমাবেশ করতে পারেনি, আপনারাও এখানে সমাবেশ করতে পারবেন না।
নিপুন রায় বলেন, আমিনবাজারের আজকের সমাবেশটি স্থগিত করা হয়েছে। সমাবেশটি মঙ্গলবার একইস্থানে অনুষ্ঠিত হবে।
আজ দুপুরের পর ধোলাইখালের সমাবেশটি অনুষ্ঠিত হবে। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখবেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এর আগে সরকারের পদত্যাগের এক দফা দাবিতে গত ১৮ সেপ্টেম্বর টানা কর্মসূচি ঘোষণা করেছিলেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এসব কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে বিভাগ পর্যায়ে রোডমার্চ, ঢাকায় বিভিন্ন স্থানে সমাবেশ, পেশাজীবী কনভেনশন প্রভৃতি।