মিরপুরের কিশোর গ্যাং ‘তোমাদের আরিফ ভাইয়া’ প্রধান মো. আরিফ মিয়াকে (২৩) তিন সহযোগীসহ গ্রেপ্তার করেছে মিরপুর মডেল থানা পুলিশ। এ সময় তার আরও ৩ সহযোগীকে গ্রেপ্তার করা হয়। তারা হলেন- হৃদয় (২০), মো. আলম (১৯) ও মো. রমজান (১৯)। রবিবার (২৪ সেপ্টেম্বর) রাতে মিরপুর মডেল থানাধীন জার্মান টেকনিক্যালের সামনে থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয় বলে সোমবার সকালে জানান মিরপুর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মহসীন।
তিনি বলেন, গ্রেপ্তার আরিফ মিরপুরের চিহ্নিত কিশোর গ্যাং প্রধান। তার দলের নাম ‘তোমাদের আরিফ ভাইয়া’। দলবল নিয়ে বিভিন্ন স্থানে মারামারি করা, আতঙ্ক সৃষ্টি করাই তাদের কাজ। তার গ্রুপে ১০/১২ জন সদস্য রয়েছে। তারা ম্যাসেঞ্জারের মাধ্যমে নিজেদের মধ্যে যোগাযোগ করে। গ্রুপের কোন সদস্য কোথাও আক্রান্ত হলে বাকিরা ছুরি, লাঠি নিয়ে সেখানে হামলা করে।
আরিফ নিজেই এই গ্যাং পরিচালনা করেন।
ওসি মহসীন আরো বলেন, গ্যাংয়ের প্রধান হিসেবে আরিফ নিজে গলায় 'তোমাদের আরিফ ভাইয়া' নামে ট্যাটুও করেছেন। গতকাল রাতে তারা ছুরি, চাকুসহ দলবল নিয়ে আরেকজনকে মারতে যাচ্ছিলেন। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। পরে তাদের কাছ থেকে ৩ টি চাকু উদ্ধার করা হয়। তাদের বিরুদ্ধে প্রযোজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে বলে জানান পুলিশের এই কর্মকর্তা।
তিনি বলেন, গ্রেপ্তার আরিফ মিরপুরের চিহ্নিত কিশোর গ্যাং প্রধান। তার দলের নাম ‘তোমাদের আরিফ ভাইয়া’। দলবল নিয়ে বিভিন্ন স্থানে মারামারি করা, আতঙ্ক সৃষ্টি করাই তাদের কাজ। তার গ্রুপে ১০/১২ জন সদস্য রয়েছে। তারা ম্যাসেঞ্জারের মাধ্যমে নিজেদের মধ্যে যোগাযোগ করে। গ্রুপের কোন সদস্য কোথাও আক্রান্ত হলে বাকিরা ছুরি, লাঠি নিয়ে সেখানে হামলা করে।
আরিফ নিজেই এই গ্যাং পরিচালনা করেন।
ওসি মহসীন আরো বলেন, গ্যাংয়ের প্রধান হিসেবে আরিফ নিজে গলায় 'তোমাদের আরিফ ভাইয়া' নামে ট্যাটুও করেছেন। গতকাল রাতে তারা ছুরি, চাকুসহ দলবল নিয়ে আরেকজনকে মারতে যাচ্ছিলেন। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। পরে তাদের কাছ থেকে ৩ টি চাকু উদ্ধার করা হয়। তাদের বিরুদ্ধে প্রযোজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে বলে জানান পুলিশের এই কর্মকর্তা।