দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী। তিনি বলেন, আমি দুই কোটি টাকা ঋণ নিয়েছিলাম, ১৩ কোটি দিয়েছি। তবুও নাকি শোধ হয় নাই। এখনও নাকি আরও ২২ কোটি পায়। এবার নিয়ত করেছি, কবে মরে যাব ঠিক নেই, এবার ওইগুলো পরিশোধ করে নির্বাচনে দাঁড়িয়ে পড়ব।
শনিবার (২৩ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় টাঙ্গাইলের সখীপুর উপজেলার কেজিকে উচ্চবিদ্যালয় মাঠে আয়োজিত গজারিয়া ইউনিয়ন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের ত্রিবার্ষিক সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
কাদের সিদ্দিকী বলেন, মানুষেরও একটা ইচ্ছা আছে, মানুষের কাছে মাফ-মুক্তি চাইতে পারব। সে জন্য আল্লাহ যদি বিপদ না করেন, তবে আমি ভোটে আপনাদের এখানে (টাঙ্গাইল-৮) দাঁড়াব। আপনারা দোয়া করবেন।
এর আগের নির্বাচনে ঋণখেলাপির কারণে কাদের সিদ্দিকীর মনোনয়ন বাতিল হওয়ায় টাঙ্গাইল-৮ (সখীপুর-বাসাইল) থেকে তার মেয়ে কুঁড়ি সিদ্দিকী বিএনপি জোটের হয়ে ধানের শীষ প্রতীকে অংশ নিয়েছিলেন। তবে তিনি এবার আওয়ামী লীগের জোট থেকে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছেন।
তিনি আরও বলেন, আমি খালেদা জিয়াকে বলেছিলাম, আমার নেতা বঙ্গবন্ধু। আমার নেতাকে নিয়ে আলতু-ফালতু কথা বললে আমি কিন্তু বসে থাকব না। আমি খালেদা জিয়াকে দেখেছি, তার মধ্যে শালীনতা আছে, ভদ্রতা আছে। খালেদা জিয়া আমাকে বলেছিলেন, ‘বঙ্গবন্ধু এত বড় নেতা, তার মৃত্যুর দিনে আমার জন্মদিন পালন করতে ভালো লাগে না। কিন্তু দলের কিছু লোকের জ্বালায় আমি তা পারিনি।’
যুক্তরাষ্ট্রের ভিসানীতি প্রসঙ্গে কাদের সিদ্দিকী বলেন, ধানের শীষ মার্কারা, আপনারা যে লাফান, আমেরিকায় ঢোকার কিন্তু তারেকেরও সুযোগ নাই। তার বিরুদ্ধেও নিষেধাজ্ঞা আছে। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির সমালোচনা করে তিনি বলেন, যারা সরকারে যাইতে চান, আগে চাল, ডাল, আলুর দাম কমান। বাজারের সিন্ডিকেট ভাঙেন।
সখীপুর উপজেলা কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের আহ্বায়ক আবদুস ছবুরের সভাপতিত্বে সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন দলটির কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রহমান তালুকদার বীর প্রতীক, কাদের সিদ্দিকীর সহোদর শামীম আল মনসুর আজাদ সিদ্দিকী, টাঙ্গাইল জেলা কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক সালেক হিটলু, সখীপুর পৌরসভার সাবেক মেয়র সানোয়ার হোসেন, যুব আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কমিটির আহ্বায়ক হাবিবুন্নবী সোহেল, আলমগীর সিদ্দিকী প্রমুখ।
শনিবার (২৩ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় টাঙ্গাইলের সখীপুর উপজেলার কেজিকে উচ্চবিদ্যালয় মাঠে আয়োজিত গজারিয়া ইউনিয়ন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের ত্রিবার্ষিক সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
কাদের সিদ্দিকী বলেন, মানুষেরও একটা ইচ্ছা আছে, মানুষের কাছে মাফ-মুক্তি চাইতে পারব। সে জন্য আল্লাহ যদি বিপদ না করেন, তবে আমি ভোটে আপনাদের এখানে (টাঙ্গাইল-৮) দাঁড়াব। আপনারা দোয়া করবেন।
এর আগের নির্বাচনে ঋণখেলাপির কারণে কাদের সিদ্দিকীর মনোনয়ন বাতিল হওয়ায় টাঙ্গাইল-৮ (সখীপুর-বাসাইল) থেকে তার মেয়ে কুঁড়ি সিদ্দিকী বিএনপি জোটের হয়ে ধানের শীষ প্রতীকে অংশ নিয়েছিলেন। তবে তিনি এবার আওয়ামী লীগের জোট থেকে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছেন।
তিনি আরও বলেন, আমি খালেদা জিয়াকে বলেছিলাম, আমার নেতা বঙ্গবন্ধু। আমার নেতাকে নিয়ে আলতু-ফালতু কথা বললে আমি কিন্তু বসে থাকব না। আমি খালেদা জিয়াকে দেখেছি, তার মধ্যে শালীনতা আছে, ভদ্রতা আছে। খালেদা জিয়া আমাকে বলেছিলেন, ‘বঙ্গবন্ধু এত বড় নেতা, তার মৃত্যুর দিনে আমার জন্মদিন পালন করতে ভালো লাগে না। কিন্তু দলের কিছু লোকের জ্বালায় আমি তা পারিনি।’
যুক্তরাষ্ট্রের ভিসানীতি প্রসঙ্গে কাদের সিদ্দিকী বলেন, ধানের শীষ মার্কারা, আপনারা যে লাফান, আমেরিকায় ঢোকার কিন্তু তারেকেরও সুযোগ নাই। তার বিরুদ্ধেও নিষেধাজ্ঞা আছে। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির সমালোচনা করে তিনি বলেন, যারা সরকারে যাইতে চান, আগে চাল, ডাল, আলুর দাম কমান। বাজারের সিন্ডিকেট ভাঙেন।
সখীপুর উপজেলা কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের আহ্বায়ক আবদুস ছবুরের সভাপতিত্বে সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন দলটির কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রহমান তালুকদার বীর প্রতীক, কাদের সিদ্দিকীর সহোদর শামীম আল মনসুর আজাদ সিদ্দিকী, টাঙ্গাইল জেলা কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক সালেক হিটলু, সখীপুর পৌরসভার সাবেক মেয়র সানোয়ার হোসেন, যুব আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কমিটির আহ্বায়ক হাবিবুন্নবী সোহেল, আলমগীর সিদ্দিকী প্রমুখ।