রাসায়নিকযুক্ত মাল্টি ইমপ্যাক্ট টিয়ারশেল ও ফ্ল্যাশ ব্যাং গ্রেনেডসহ ৫২ হাজার সাউন্ড গ্রেনেড কিনতে দরপত্র আহ্বান করেছে পুলিশ সদর দপ্তর। শনিবার (২৩ সেপ্টেম্বর) এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন বাংলাদেশ পুলিশের মিডিয়া অ্যান্ড পিআর বিভাগের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ইনামুল হক সাগর।
জানা গেছে, এক চিঠিতে তিনটি প্যাকেজে এ দরপত্র আহ্বান করে পুলিশ সদর দপ্তর। এর মধ্যে প্রথম প্যাকেজে কেনা হবে ৩০ হাজার সাউন্ড গ্রেনেড। যার দাম ধরা হয়েছে প্রায় ২০ লাখ টাকা। দ্বিতীয় প্যাকেজে একই মূল্যে কেনা হবে ১৫ হাজার মাল্টি ইমপ্যাক্ট টিয়ার গ্যাস গ্রেনেড। আর তৃতীয় প্যাকেজে ৭ হাজার ফ্ল্যাশ ব্যাং গ্রেনেড কেনা হবে, যার মূল্য প্রায় ১০ লাখ টাকা।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ পুলিশের মিডিয়া অ্যান্ড পিআর বিভাগের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ইনামুল হক সাগর বলেন, যে কেনাকাটা হচ্ছে, এগুলো আমাদের নিয়মিত ক্রয়প্রক্রিয়ার অংশ। এগুলো আগেও কেনা হয়েছে।
এদিকে নিরাপত্তা বিশ্লেষকরা মনে করছেন, নির্বাচন সামনে রেখে যেকোনো ধরনের অপ্রীতিকর অবস্থা মোকাবিলায় প্রশাসন বাড়তি নিরাপত্তাব্যবস্থা নিচ্ছে। ঋণপত্র খোলার ১২০ দিনের মধ্যে এসব প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম বাংলাদেশ পুলিশের কাছে সরবরাহ করবে সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান।
জানা গেছে, এক চিঠিতে তিনটি প্যাকেজে এ দরপত্র আহ্বান করে পুলিশ সদর দপ্তর। এর মধ্যে প্রথম প্যাকেজে কেনা হবে ৩০ হাজার সাউন্ড গ্রেনেড। যার দাম ধরা হয়েছে প্রায় ২০ লাখ টাকা। দ্বিতীয় প্যাকেজে একই মূল্যে কেনা হবে ১৫ হাজার মাল্টি ইমপ্যাক্ট টিয়ার গ্যাস গ্রেনেড। আর তৃতীয় প্যাকেজে ৭ হাজার ফ্ল্যাশ ব্যাং গ্রেনেড কেনা হবে, যার মূল্য প্রায় ১০ লাখ টাকা।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ পুলিশের মিডিয়া অ্যান্ড পিআর বিভাগের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ইনামুল হক সাগর বলেন, যে কেনাকাটা হচ্ছে, এগুলো আমাদের নিয়মিত ক্রয়প্রক্রিয়ার অংশ। এগুলো আগেও কেনা হয়েছে।
এদিকে নিরাপত্তা বিশ্লেষকরা মনে করছেন, নির্বাচন সামনে রেখে যেকোনো ধরনের অপ্রীতিকর অবস্থা মোকাবিলায় প্রশাসন বাড়তি নিরাপত্তাব্যবস্থা নিচ্ছে। ঋণপত্র খোলার ১২০ দিনের মধ্যে এসব প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম বাংলাদেশ পুলিশের কাছে সরবরাহ করবে সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান।