এবার আরেকটি ম্যাচ, আরেকবার নেইমারকে স্বরূপে দেখার অপেক্ষায় কেটে গেল আল হিলাল সমর্থকদের। লিগে গতকাল দামাচের মাঠে ১-১ গোলে ড্র করেছে আল হিলাল, এতে লিগের পয়েন্ট তালিকার শীর্ষস্থানও হাতছাড়া হয়ে গেছে। এই ম্যাচ দিয়েই সৌদি প্রো লিগে প্রথমবার কোনো ম্যাচের শুরুর একাদশে নামার অভিজ্ঞতা হলো নেইমারের, কিন্তু পুরো ৯০ মিনিটে অচেনাই হয়ে থাকলেন ৩২ বছর বয়সী ব্রাজিলিয়ান ফরোয়ার্ড।
আর এতেই প্রশ্ন উঠছে, নেইমারকে ছাড়াই কি তাহলে ভালো ছিল আল হিলাল? নেইমারের মতো খেলোয়াড়ের ক্ষেত্রে এমন কিছু এত শিগগির ভাবতে যাওয়া বোকামি বলেই প্রমাণিত হওয়ার শঙ্কা বেশি। তবে সংখ্যাই শঙ্কাটা জাগিয়ে তোলে। নেইমার যে দুই ম্যাচে শুরু থেকে খেলেছেন আল হিলালের জার্সিতে, তার কোনোটিতেই জেতেনি আল হিলাল। দুটিই ১-১ ড্র হলো। এই দুই ম্যাচে নেইমারের গোল তো পরের কথা, কোনো অ্যাসিস্টও নেই।
সুযোগ তৈরি কিংবা নেইমারসুলভ ঝলকের অপেক্ষায়ও রাত পেরিয়ে গেছে সৌদি দর্শকের। অথচ নেইমার শুরুর একাদশে নামার আগে মৌসুমে ভালোই খেলছিল আল হিলাল। লিগে প্রথম ছয় ম্যাচে ১৬ পয়েন্ট নিয়ে ছিল পয়েন্ট তালিকার শীর্ষে, আরব কাপে ফাইনালে উঠেছে (যদিও ফাইনালে হেরে গেছে রোনালদোর আল নাসরের কাছে)। আল হিলালে আরও এক মাস আগে যোগ দিলেও অ্যাঙ্কেলের চোটের কারণে মাঠের বাইরে ছিলেন নেইমার।
মাঝে ব্রাজিলের জার্সিতে দুই ম্যাচ খেলেছেন, এরপর এল আল হিলালে অভিষেকের ক্ষণ। গত সপ্তাহে আল রিয়াদের বিপক্ষে ৬-১ গোলে জয়ের সে ম্যাচে নেইমার নামার আগে দুই গোলে এগিয়ে ছিল আল হিলাল, নামার পর নেইমারের অবদান বলতে মালকমের একটা গোলে অ্যাসিস্ট। এরপর যেন নেইমারকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না।
এশিয়ান চ্যাম্পিয়নস লিগে অভিষেকের রাতে হয়ে থাকলেন নিজের ছায়া, নাভাহরের বিপক্ষে ১-১ গোলে ড্রয়ের সে ম্যাচে আল হিলাল গোলটা পেয়েছে ৯০ মিনিটের পর যোগ করা সময়ে। কাল দামাচের বিপক্ষে মালকমের গোলে ৯ মিনিটে এগিয়ে যায় আল হিলাল, ৬৮ মিনিটে স্ট্যানচুর গোলে সমতায় ফেরে দামাচ। নেইমারের পায়ে বলার মতো ঝলক দেখা গেছে এক-দুবারই।
এদিকে নেইমার একাদশে নামার আগে আক্রমণাত্মক মিডফিল্ডার হিসেবে ব্রাজিলেরই মিশেলকে খেলাতেন আল হিলালের পর্তুগিজ কোচ জর্জ জেসুস। নেইমার একাদশে ঢোকায় বাদ পড়তে হয়েছে মিশেলকে। মালকম, সালেম আল দাওসারিদের নিয়ে পায়ের ঝলক দেখানো যায়, আক্রমণে মিত্রোভিচের কাজ গোল করা (যদিও কাল বড় একটা সুযোগ হারিয়েছেন মিত্রোভিচ), মাঝমাঠে নেইমারের পেছনে মিলিঙ্কোভিচ সাভিচ-রুবেন নেভেসরা আছেন।
কিন্তু মিশেল না থাকায় হয়তো ভারসাম্যটা পাচ্ছে না আল হিলাল। নেইমারকে একাদশে নিয়ে খেলার ক্ষেত্রে দলের কৌশলটা নিয়ে সম্ভবত আরেকটু ছক কষতে হবে জর্জ জেসুসকে।
আর এতেই প্রশ্ন উঠছে, নেইমারকে ছাড়াই কি তাহলে ভালো ছিল আল হিলাল? নেইমারের মতো খেলোয়াড়ের ক্ষেত্রে এমন কিছু এত শিগগির ভাবতে যাওয়া বোকামি বলেই প্রমাণিত হওয়ার শঙ্কা বেশি। তবে সংখ্যাই শঙ্কাটা জাগিয়ে তোলে। নেইমার যে দুই ম্যাচে শুরু থেকে খেলেছেন আল হিলালের জার্সিতে, তার কোনোটিতেই জেতেনি আল হিলাল। দুটিই ১-১ ড্র হলো। এই দুই ম্যাচে নেইমারের গোল তো পরের কথা, কোনো অ্যাসিস্টও নেই।
সুযোগ তৈরি কিংবা নেইমারসুলভ ঝলকের অপেক্ষায়ও রাত পেরিয়ে গেছে সৌদি দর্শকের। অথচ নেইমার শুরুর একাদশে নামার আগে মৌসুমে ভালোই খেলছিল আল হিলাল। লিগে প্রথম ছয় ম্যাচে ১৬ পয়েন্ট নিয়ে ছিল পয়েন্ট তালিকার শীর্ষে, আরব কাপে ফাইনালে উঠেছে (যদিও ফাইনালে হেরে গেছে রোনালদোর আল নাসরের কাছে)। আল হিলালে আরও এক মাস আগে যোগ দিলেও অ্যাঙ্কেলের চোটের কারণে মাঠের বাইরে ছিলেন নেইমার।
মাঝে ব্রাজিলের জার্সিতে দুই ম্যাচ খেলেছেন, এরপর এল আল হিলালে অভিষেকের ক্ষণ। গত সপ্তাহে আল রিয়াদের বিপক্ষে ৬-১ গোলে জয়ের সে ম্যাচে নেইমার নামার আগে দুই গোলে এগিয়ে ছিল আল হিলাল, নামার পর নেইমারের অবদান বলতে মালকমের একটা গোলে অ্যাসিস্ট। এরপর যেন নেইমারকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না।
এশিয়ান চ্যাম্পিয়নস লিগে অভিষেকের রাতে হয়ে থাকলেন নিজের ছায়া, নাভাহরের বিপক্ষে ১-১ গোলে ড্রয়ের সে ম্যাচে আল হিলাল গোলটা পেয়েছে ৯০ মিনিটের পর যোগ করা সময়ে। কাল দামাচের বিপক্ষে মালকমের গোলে ৯ মিনিটে এগিয়ে যায় আল হিলাল, ৬৮ মিনিটে স্ট্যানচুর গোলে সমতায় ফেরে দামাচ। নেইমারের পায়ে বলার মতো ঝলক দেখা গেছে এক-দুবারই।
এদিকে নেইমার একাদশে নামার আগে আক্রমণাত্মক মিডফিল্ডার হিসেবে ব্রাজিলেরই মিশেলকে খেলাতেন আল হিলালের পর্তুগিজ কোচ জর্জ জেসুস। নেইমার একাদশে ঢোকায় বাদ পড়তে হয়েছে মিশেলকে। মালকম, সালেম আল দাওসারিদের নিয়ে পায়ের ঝলক দেখানো যায়, আক্রমণে মিত্রোভিচের কাজ গোল করা (যদিও কাল বড় একটা সুযোগ হারিয়েছেন মিত্রোভিচ), মাঝমাঠে নেইমারের পেছনে মিলিঙ্কোভিচ সাভিচ-রুবেন নেভেসরা আছেন।
কিন্তু মিশেল না থাকায় হয়তো ভারসাম্যটা পাচ্ছে না আল হিলাল। নেইমারকে একাদশে নিয়ে খেলার ক্ষেত্রে দলের কৌশলটা নিয়ে সম্ভবত আরেকটু ছক কষতে হবে জর্জ জেসুসকে।