শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে ‘বিশেষ বিবেচনায়’ ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশ থেকে ভারতে আরও তিন হাজার ২২৫ কেজি ইলিশ রপ্তানি করা হয়েছে। প্রতি কেজিতে দাম ধরা হয়েছে ১০ ডলার। আজ শুক্রবার দুপুরে তিনটি পিকাপ ভ্যানে করে এসব মাছ রপ্তানি করা হয়। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, মাছগুলো রপ্তানি করে ঢাকার যাত্রাবাড়ীর রিপা এন্টারপ্রাইজ নামে একটি প্রতিষ্ঠান। সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট ছিলেন মেসার্স প্রীতম এন্টার প্রাইজ।
এদিকে সিএন্ডএফ এজেন্ট মেসার্স প্রীতম এন্টারপ্রাইজের স্বত্বাধিকারী মো মনির হোসেন বাবুল বলেন, বিশেষ অনুমতি সাপেক্ষে ইলিশ রপ্তানি হচ্ছে। এর মধ্য দিয়ে দুই দেশের সম্পর্ক আরও সুদৃঢ় হবে। ৭৯টি প্রতিষ্ঠান ৫০ টন করে ইলিশ মাছ রপ্তানির অনুমতি পেয়েছে। এরই আলোকে এ বন্দর দিয়ে ইলিশ রপ্তানি করা হলো।
এদিকে দেশে ইলিশের উৎপাদন কমে যাওয়ায় সঙ্কট দেখিয়ে ২০১২ সালের পরে ভারতে ইলিশ রপ্তানি বন্ধ করে দেয় সরকার। তবে প্রতিবেশী দেশের সঙ্গে বন্ধুত্ব ও সু-সম্পর্ক বাড়াতে গত দুই বছর ধরে দুর্গাপূজা উপলক্ষে ভারতের ত্রিপুরা ও পশ্চিমবঙ্গে ইলিশ রপ্তানি করা হয়েছিল। এরই ধারাবাহিকতায় এ বছরও ইলিশ রপ্তানি করা হলো।
এর আগে গত বুধবার (২০ সেপ্টেম্বর) দুর্গাপূজা উপলক্ষে বাংলাদেশ থেকে ভারতে তিন হাজার ৯৫০ টন ইলিশ রপ্তানির অনুমতি দেয় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। এক প্রজ্ঞাপনে ৭৯টি প্রতিষ্ঠানকে ভারতে ইলিশ রপ্তানির অনুমতি দেওয়া হয়। তবে পাঁচ হাজার টন ইলিশের চাহিদার কথা জানিয়েছিলো কলকাতার মাছ ব্যবসায়ীরা
এদিকে সিএন্ডএফ এজেন্ট মেসার্স প্রীতম এন্টারপ্রাইজের স্বত্বাধিকারী মো মনির হোসেন বাবুল বলেন, বিশেষ অনুমতি সাপেক্ষে ইলিশ রপ্তানি হচ্ছে। এর মধ্য দিয়ে দুই দেশের সম্পর্ক আরও সুদৃঢ় হবে। ৭৯টি প্রতিষ্ঠান ৫০ টন করে ইলিশ মাছ রপ্তানির অনুমতি পেয়েছে। এরই আলোকে এ বন্দর দিয়ে ইলিশ রপ্তানি করা হলো।
এদিকে দেশে ইলিশের উৎপাদন কমে যাওয়ায় সঙ্কট দেখিয়ে ২০১২ সালের পরে ভারতে ইলিশ রপ্তানি বন্ধ করে দেয় সরকার। তবে প্রতিবেশী দেশের সঙ্গে বন্ধুত্ব ও সু-সম্পর্ক বাড়াতে গত দুই বছর ধরে দুর্গাপূজা উপলক্ষে ভারতের ত্রিপুরা ও পশ্চিমবঙ্গে ইলিশ রপ্তানি করা হয়েছিল। এরই ধারাবাহিকতায় এ বছরও ইলিশ রপ্তানি করা হলো।
এর আগে গত বুধবার (২০ সেপ্টেম্বর) দুর্গাপূজা উপলক্ষে বাংলাদেশ থেকে ভারতে তিন হাজার ৯৫০ টন ইলিশ রপ্তানির অনুমতি দেয় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। এক প্রজ্ঞাপনে ৭৯টি প্রতিষ্ঠানকে ভারতে ইলিশ রপ্তানির অনুমতি দেওয়া হয়। তবে পাঁচ হাজার টন ইলিশের চাহিদার কথা জানিয়েছিলো কলকাতার মাছ ব্যবসায়ীরা