এখন থেকে বাংলাদেশে কোনো ধরনের ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করতে পারবেন না নাসির হোসেন। রাখা হয়নি আসন্ন বিপিএলের ড্রাফট তালিকায়ও। আইসিসি দুর্নীতির অভিযোগ আনায় তাকে দেশের ক্রিকেটে এক প্রকার অলিখিত নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)।
আজ শুক্রবার গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিসিবির প্রধান নির্বাহী নিজামউদ্দিন চৌধুরী সুজন। তিনি বলেন, ‘নাসিরের বিরুদ্ধে আইসিসি দুর্নীতির অভিযোগ এনেছে। কারও বিরুদ্ধে এরকম অভিযোগ এলে যে কোনো টুর্নামেন্টে তার অংশগ্রহণে সীমাবদ্ধতা আসে।’
এদিকে বিসিবির অবস্থান অনুযায়ী অভিযোগ সুরাহা না হওয়া পর্যন্ত নাসির বাংলাদেশের কোনো ধরনের টুর্নামেন্টেই অংশগ্রহণ করতে পারবেন না। এ বিষয়টি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট নিয়ন্ত্রক সংস্থা আইসিসির অধীনে থাকায় বোর্ডেরও কিছু করার নেই।
এর আগে টি-টেনের ২০২১ আসরে দুর্নীতিতে জড়িয়েছেন, আচরণবিধি ভঙ্গে করেছেন এমন আটজন ক্রিকেটার, কোচ ও ফ্র্যাঞ্চাইজি কর্মকর্তাদের তালিকা গত মঙ্গলবার প্রকাশ করে আইসিসি। সেই তালিকায় নাম আসে বাংলাদেশের নাসিরের।
নাসিরের বিরুদ্ধে অভিযোগ হলো, তিনি একটি ৭৫০ ডলার মূল্যের (বাংলাদেশি টাকায় ৭৫ হাজার ৫০০) একটি গিফট পেয়েছেন। কিন্তু কে তাকে এই গিফট দিয়েছেন, কেন দিয়েছেন তদন্ত কর্মকর্তাকে সেটার সদুত্তর দিতে পারেননি তিনি।
ম্যাচ পড়াপেটার জন্য তিনি কোনো প্রস্তাব পেয়েছেন কিনা সে বিষয়টিও পরিস্কার করতে পারেননি। এছাড়া প্রস্তাব পেয়েও দুর্নীতি দমন ইউনিটের কাছে অভিযোগ না দেওয়া, বিষয়টি তাদের না জানানো কিংবা তাদের কাছ থেকে গোপন করার মতো অভিযোগও আনা হয়েছে তার বিরুদ্ধে।
আজ শুক্রবার গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিসিবির প্রধান নির্বাহী নিজামউদ্দিন চৌধুরী সুজন। তিনি বলেন, ‘নাসিরের বিরুদ্ধে আইসিসি দুর্নীতির অভিযোগ এনেছে। কারও বিরুদ্ধে এরকম অভিযোগ এলে যে কোনো টুর্নামেন্টে তার অংশগ্রহণে সীমাবদ্ধতা আসে।’
এদিকে বিসিবির অবস্থান অনুযায়ী অভিযোগ সুরাহা না হওয়া পর্যন্ত নাসির বাংলাদেশের কোনো ধরনের টুর্নামেন্টেই অংশগ্রহণ করতে পারবেন না। এ বিষয়টি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট নিয়ন্ত্রক সংস্থা আইসিসির অধীনে থাকায় বোর্ডেরও কিছু করার নেই।
এর আগে টি-টেনের ২০২১ আসরে দুর্নীতিতে জড়িয়েছেন, আচরণবিধি ভঙ্গে করেছেন এমন আটজন ক্রিকেটার, কোচ ও ফ্র্যাঞ্চাইজি কর্মকর্তাদের তালিকা গত মঙ্গলবার প্রকাশ করে আইসিসি। সেই তালিকায় নাম আসে বাংলাদেশের নাসিরের।
নাসিরের বিরুদ্ধে অভিযোগ হলো, তিনি একটি ৭৫০ ডলার মূল্যের (বাংলাদেশি টাকায় ৭৫ হাজার ৫০০) একটি গিফট পেয়েছেন। কিন্তু কে তাকে এই গিফট দিয়েছেন, কেন দিয়েছেন তদন্ত কর্মকর্তাকে সেটার সদুত্তর দিতে পারেননি তিনি।
ম্যাচ পড়াপেটার জন্য তিনি কোনো প্রস্তাব পেয়েছেন কিনা সে বিষয়টিও পরিস্কার করতে পারেননি। এছাড়া প্রস্তাব পেয়েও দুর্নীতি দমন ইউনিটের কাছে অভিযোগ না দেওয়া, বিষয়টি তাদের না জানানো কিংবা তাদের কাছ থেকে গোপন করার মতো অভিযোগও আনা হয়েছে তার বিরুদ্ধে।