আগামী বছর বাংলাদেশ থেকে কতজন মুসল্লী হজে যেতে পারবেন, তা জানিয়েছে সরকার। মন্ত্রণালয়ের তথ্যানুযায়ী, ২০২৪ সালে বাংলাদেশ থেকে মোট এক লাখ ২৭ হাজার ১৯৮ জন হজ করতে পারবেন। এর মধ্যে সরকারিভাবে ৯ হাজার ৯৬৮ জন এবং বেসরকারিভাবে এজেন্সিগুলোর মাধ্যমে এক লাখ ১৩ হাজার ৪০০ জন হজ করতে পারবেন বলে জানিয়েছে ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়। গত বুধবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানিয়েছে মন্ত্রণালয়টি।
এতে জানানো হয়, চাঁদ দেখা সাপেক্ষে হিজরি ১৪৪৫/২০২৪ সনের হজ আগামী বছরের ১৭ জুন অনুষ্ঠিত হবে। এ বছর রাজকীয় সৌদি সরকার কর্তৃক বাংলাদেশকে এক লাখ ২৭ হাজার ১৯৮ জন হজযাত্রীর কোটা বরাদ্দ করা হয়েছে। সরকারি ও বেসরকারি মাধ্যমের বরাদ্দ করা হজযাত্রীর কোটা বিভাজনে জানানো হয়, সরকারি ব্যবস্থাপনায় ৯ হাজার ৯৬৮ জন হজযাত্রী ও গাইড থাকবেন ২৩০ জন।
তাই সরকারি ব্যবস্থাপনায় মোট হজে যাবেন ১০ হাজার ১৯৮ জন। অন্যদিকে বেসরকারিভাবে হজযাত্রী এক লাখ ১৩ হাজার ৪০০ জন এবং গাইড ও মোনাজ্জেম থাকবেন ৩ হাজার ৬০০ জন। তাই বেসরকারিভাবে এজেন্সির মাধ্যমে মোট এক লাখ ১৭ হাজার জন হজ করতে সৌদি আরব যেতে পারবেন।
চলতি চলতি বছর ১ লাখ ২৭ হাজার ১৯৮ কোটার মধ্যে ১৫ হাজার জনের সরকারি ব্যবস্থাপনায় এবং বাদ বাকি ১ লাখ ১২ হাজার ১৯৮জন বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় হজ পালনের বরাদ্দ ছিল। তবে সেই কোটা পূরণ করতে পারেনি।
এতে জানানো হয়, চাঁদ দেখা সাপেক্ষে হিজরি ১৪৪৫/২০২৪ সনের হজ আগামী বছরের ১৭ জুন অনুষ্ঠিত হবে। এ বছর রাজকীয় সৌদি সরকার কর্তৃক বাংলাদেশকে এক লাখ ২৭ হাজার ১৯৮ জন হজযাত্রীর কোটা বরাদ্দ করা হয়েছে। সরকারি ও বেসরকারি মাধ্যমের বরাদ্দ করা হজযাত্রীর কোটা বিভাজনে জানানো হয়, সরকারি ব্যবস্থাপনায় ৯ হাজার ৯৬৮ জন হজযাত্রী ও গাইড থাকবেন ২৩০ জন।
তাই সরকারি ব্যবস্থাপনায় মোট হজে যাবেন ১০ হাজার ১৯৮ জন। অন্যদিকে বেসরকারিভাবে হজযাত্রী এক লাখ ১৩ হাজার ৪০০ জন এবং গাইড ও মোনাজ্জেম থাকবেন ৩ হাজার ৬০০ জন। তাই বেসরকারিভাবে এজেন্সির মাধ্যমে মোট এক লাখ ১৭ হাজার জন হজ করতে সৌদি আরব যেতে পারবেন।
চলতি চলতি বছর ১ লাখ ২৭ হাজার ১৯৮ কোটার মধ্যে ১৫ হাজার জনের সরকারি ব্যবস্থাপনায় এবং বাদ বাকি ১ লাখ ১২ হাজার ১৯৮জন বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় হজ পালনের বরাদ্দ ছিল। তবে সেই কোটা পূরণ করতে পারেনি।