প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শুক্রবার (১২ মে) দুই দিনব্যাপী ষষ্ঠ ইন্ডিয়ান ওশান কনফারেন্স (আইওসি) উদ্বোধন করবেন। আঞ্চলিক দেশগুলোর সহযোগিতা জোরদারে আলোচনার জন্য এতে অন্তত ২৫টি দেশের মন্ত্রীপর্যায়ের প্রতিনিধিরা যোগ দেবেন। বুধবার (১০ মে) পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান।
আব্দুল মোমেন বলেন, ‘আশা করছি, এ কনফারেন্স থেকে ভারত মহাসাগর অঞ্চলের দেশগুলো যে সমস্যা ও চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হচ্ছে, তা মোকাবিলায় বেশ কিছু সুপারিশ আসবে। যা এ এলাকার ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনা প্রণয়নে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। আইওসি আয়োজনের মাধ্যমে ভারত মহাসাগরীয় দেশগুলোর সঙ্গে বাংলাদেশের অংশীদারত্ব আরও জোরদার হবে।’
তিনি বলেন, মরিশাসের প্রেসিডেন্ট পৃথ্বীরাজ সিং রুপুন এবং ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্করসহ ২৫ দেশের মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রী এ সম্মেলনে যোগ দেবেন। এছাড়া ডি-৮, সার্ক ও বিমসটেকের প্রতিনিধিসহ প্রায় ১৫০ বিদেশি অতিথি সম্মেলনে অংশ নেবেন। অংশগ্রহণকারী মন্ত্রীরা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘর পরিদর্শন করবেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অতিথিদের সম্মানে এক নৈশ্যভোজের আয়োজন করবেন।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘এ সম্মেলনে মিয়ানমারকে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি।’ পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ শাহরিয়ার আলম বলেন, ‘মরিশাসের সঙ্গে বাংলাদেশের সুসম্পর্ক বজায় রয়েছে। দেশটির রাষ্ট্রপতির সফরের মধ্যদিয়ে সম্পর্ক আরও জোরদার হবে।’ বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সহযোগিতায় ইন্ডিয়া ফাউন্ডেশনের আয়োজনে সম্মেলনের ষষ্ঠ সংস্করণ অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। এ সম্মেলন ‘টেকসই ভবিষ্যতের জন্য শান্তি, সমৃদ্ধি ও অংশীদারত্ব’ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে ভারত মহাসাগর অঞ্চলকে শক্তিশালী করার রোডম্যাপ তৈরির লক্ষ্যে আয়োজন করা হয়েছে।
ইন্ডিয়ান ওশান কনফারেন্স (আইওসি) ২০১৬ সালে শুরু হয়েছিল। গত ছয় বছরে এটি আঞ্চলিক বিষয়ে এ অঞ্চলের দেশগুলোর জন্য একটি ফ্ল্যাগশিপ পরামর্শমূলক ফোরাম হিসাবে আবির্ভূত হয়েছে। সম্মেলনটি এ অঞ্চলের সব দেশের নিরাপত্তা ও প্রবৃদ্ধির জন্য আঞ্চলিক সহযোগিতার সম্ভাবনার ক্ষেত্র উন্মোচনে এ অঞ্চলের দেশগুলো এবং প্রধান সামুদ্রিক অংশীদারদের একটি অভিন্ন মঞ্চে একত্রিত করার একটি প্রয়াস।
আব্দুল মোমেন বলেন, ‘আশা করছি, এ কনফারেন্স থেকে ভারত মহাসাগর অঞ্চলের দেশগুলো যে সমস্যা ও চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হচ্ছে, তা মোকাবিলায় বেশ কিছু সুপারিশ আসবে। যা এ এলাকার ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনা প্রণয়নে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। আইওসি আয়োজনের মাধ্যমে ভারত মহাসাগরীয় দেশগুলোর সঙ্গে বাংলাদেশের অংশীদারত্ব আরও জোরদার হবে।’
তিনি বলেন, মরিশাসের প্রেসিডেন্ট পৃথ্বীরাজ সিং রুপুন এবং ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্করসহ ২৫ দেশের মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রী এ সম্মেলনে যোগ দেবেন। এছাড়া ডি-৮, সার্ক ও বিমসটেকের প্রতিনিধিসহ প্রায় ১৫০ বিদেশি অতিথি সম্মেলনে অংশ নেবেন। অংশগ্রহণকারী মন্ত্রীরা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘর পরিদর্শন করবেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অতিথিদের সম্মানে এক নৈশ্যভোজের আয়োজন করবেন।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘এ সম্মেলনে মিয়ানমারকে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি।’ পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ শাহরিয়ার আলম বলেন, ‘মরিশাসের সঙ্গে বাংলাদেশের সুসম্পর্ক বজায় রয়েছে। দেশটির রাষ্ট্রপতির সফরের মধ্যদিয়ে সম্পর্ক আরও জোরদার হবে।’ বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সহযোগিতায় ইন্ডিয়া ফাউন্ডেশনের আয়োজনে সম্মেলনের ষষ্ঠ সংস্করণ অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। এ সম্মেলন ‘টেকসই ভবিষ্যতের জন্য শান্তি, সমৃদ্ধি ও অংশীদারত্ব’ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে ভারত মহাসাগর অঞ্চলকে শক্তিশালী করার রোডম্যাপ তৈরির লক্ষ্যে আয়োজন করা হয়েছে।
ইন্ডিয়ান ওশান কনফারেন্স (আইওসি) ২০১৬ সালে শুরু হয়েছিল। গত ছয় বছরে এটি আঞ্চলিক বিষয়ে এ অঞ্চলের দেশগুলোর জন্য একটি ফ্ল্যাগশিপ পরামর্শমূলক ফোরাম হিসাবে আবির্ভূত হয়েছে। সম্মেলনটি এ অঞ্চলের সব দেশের নিরাপত্তা ও প্রবৃদ্ধির জন্য আঞ্চলিক সহযোগিতার সম্ভাবনার ক্ষেত্র উন্মোচনে এ অঞ্চলের দেশগুলো এবং প্রধান সামুদ্রিক অংশীদারদের একটি অভিন্ন মঞ্চে একত্রিত করার একটি প্রয়াস।