ইসরাফিল নাঈম, চরফ্যাশন (ভোলা): লঘুচাপের প্রভাবে উত্তাল হয়ে উঠেছে বঙ্গোপসাগর। এ জন্য মাছ শিকার বন্ধ করে খালি হাতে হতাশা নিয়ে নিরাপদ আশ্রয়ে উপকূলে ফিরেছে ভোলার চরফ্যাশন উপজেলার জেলেরা। আজ বৃহস্পতিবার সকাল থেকে দমকা বাতাসের সঙ্গে থেমে থেমে কখনো ভারী, আবার কখনো গুঁড়ি বৃষ্টি হচ্ছে। সমুদ্রের তাণ্ডবে টিকতে না পেরে মাছ ধরার ট্রলার নিয়ে জেলেরা সামরাজ মাছঘাট সহ বিভিন্ন পয়েন্টে আশ্রয় নিয়েছেন।
উপজেলার সামরাজ ও পাঁচ কপাট ঘাটে ঘুরে দেখা গেছে, একের পর এক সমুদ্রগামী মাছ ধরার ট্রলার আড়ত ঘাটে এসে নোঙর করছে। জেলেদের চোখে মুখে রয়েছে হতাশার ছাপ। উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন পশ্চিম মধ্যে বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত লঘুচাপের কারণে বৈরি আবহাওয়া বিরাজ করছে। ফলে তাদের মাছ ছাড়া খালি হাতেই নিরাপদ আশ্রয়ে ফিরতে হয়েছে। জেলেরা জানান, ইলিশ পাওয়ার আশা নিয়ে গভীর সমুদ্রে গিয়েছিলাম। কিন্তু সাগর উত্তাল। ট্রলার নিয়ে সমুদ্রে টিকে থাকাই দায়। তাই কেউ জাল না ফেলে, আবার কেউ জাল তুলে তীরে এসেছেন।
সামরাজ ঘাটের মহিউদ্দিন ও রুবেলা মাঝি জানান, জীবিকার তাগিদে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে সমুদ্রে মাছ শিকারে যাই আমরা। গত কয়েক বছর ধরে প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও মহামারিতে সমুদ্রে যেতে পারি নাই। ইলিশের মৌসুমেও সাগরে আশানুরূপ ইলিশ না পেয়ে অধিকাংশ জেলে খালি হাতে ফিরেছে ঘাটে। বছরের বেশিরভাগ সময়ে এভাবে অবরোধ আর আবহাওয়া খারাপ হলে পেশায় টিকে থাকা দায় হয়ে যাবে। লোকসানের মুখে ফিরতে হবে অন্য পেশায়। জেলে রুবেল মাঝি বলেন, সাগর উত্তাল হয়ে ওঠার কারণে জাল তুলে শূন্য হাতে ঘাটে ফিরে আসতে বাধ্য হয়েছি।
চরফ্যাশন উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা মারুফ হোসেন মিনার জানান, সাগর উত্তাল হওয়ার কারণে জেলেরা নিরাপদ স্থানে এসেছে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে ফের সাগরে যাবে এসব জেলে। তবে ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ ধরা পড়বে এবং জেলেদের মুখে হাসি ফুটে উঠবে এমন প্রত্যাশা সবার।
উপজেলার সামরাজ ও পাঁচ কপাট ঘাটে ঘুরে দেখা গেছে, একের পর এক সমুদ্রগামী মাছ ধরার ট্রলার আড়ত ঘাটে এসে নোঙর করছে। জেলেদের চোখে মুখে রয়েছে হতাশার ছাপ। উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন পশ্চিম মধ্যে বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত লঘুচাপের কারণে বৈরি আবহাওয়া বিরাজ করছে। ফলে তাদের মাছ ছাড়া খালি হাতেই নিরাপদ আশ্রয়ে ফিরতে হয়েছে। জেলেরা জানান, ইলিশ পাওয়ার আশা নিয়ে গভীর সমুদ্রে গিয়েছিলাম। কিন্তু সাগর উত্তাল। ট্রলার নিয়ে সমুদ্রে টিকে থাকাই দায়। তাই কেউ জাল না ফেলে, আবার কেউ জাল তুলে তীরে এসেছেন।
সামরাজ ঘাটের মহিউদ্দিন ও রুবেলা মাঝি জানান, জীবিকার তাগিদে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে সমুদ্রে মাছ শিকারে যাই আমরা। গত কয়েক বছর ধরে প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও মহামারিতে সমুদ্রে যেতে পারি নাই। ইলিশের মৌসুমেও সাগরে আশানুরূপ ইলিশ না পেয়ে অধিকাংশ জেলে খালি হাতে ফিরেছে ঘাটে। বছরের বেশিরভাগ সময়ে এভাবে অবরোধ আর আবহাওয়া খারাপ হলে পেশায় টিকে থাকা দায় হয়ে যাবে। লোকসানের মুখে ফিরতে হবে অন্য পেশায়। জেলে রুবেল মাঝি বলেন, সাগর উত্তাল হয়ে ওঠার কারণে জাল তুলে শূন্য হাতে ঘাটে ফিরে আসতে বাধ্য হয়েছি।
চরফ্যাশন উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা মারুফ হোসেন মিনার জানান, সাগর উত্তাল হওয়ার কারণে জেলেরা নিরাপদ স্থানে এসেছে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে ফের সাগরে যাবে এসব জেলে। তবে ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ ধরা পড়বে এবং জেলেদের মুখে হাসি ফুটে উঠবে এমন প্রত্যাশা সবার।