এবার ছাত্রীর সঙ্গে শিক্ষকের আপত্তিকর ভিডিও ভাইরালের জেরে রংপুর কারমাইকেল কলেজের অর্থনীতি বিভাগের প্রভাষক আহসান উল ফেরদৌসকে লালমনিরহাট সরকারি কলেজে বদলি করা হয়েছে। গতকাল বুধবার ১০ মে রাতে বিষয়টি নিশ্চিত করেন কারমাইকেল কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. আমজাদ হোসেন। তিনি বলেন, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি আদেশে তাকে বদলী করা হয়েছে। একইসঙ্গে বিভিন্ন সরকারি কলেজ থেকে আরও ১৫ জনকে বদলি করা হয়েছে বলে জানান তিনি।
এদিকে আমজাদ হোসেন জানান, ভিডিও ভাইরালের ঘটনায় গত ৭ মে কৈফিয়ত তলব করে তিন কার্যদিবসের মধ্যে লিখিত জবাব দিতে অধ্যক্ষ অধ্যাপক আমজাদ হোসেন ওই শিক্ষককে একটি পত্র দিলেও তাতে কোনো সাড়া দেননি অভিযুক্ত শিক্ষক। বরং ওই শিক্ষক বিভাগীয় প্রধান বরাবর ১৫ দিনের মেডিকেল ছুটি নিয়ে লাপাত্তা রয়েছেন।
এ বিষয়ে কলেজ কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ছাত্রীর সঙ্গে শিক্ষকের এমন লজ্জাজনক ও মানহানিকর ভিডিও ভাইরালের ঘটনায় তার বিরুদ্ধে কি ব্যবস্থা নেয়া যেতে পারে, সে বিষয়ে কলেজের অর্থনীতি বিভাগ ১০ মে দুপুরে বিভাগের সেমিনার কক্ষে এক জরুরি বৈঠক করে। বৈঠকে প্রভাষক আহসান উল ফেরদৌসের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে কর্তৃপক্ষকে সুপারিশ করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
এদিকে শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, ৩৭তম শিক্ষা ক্যাডারের কর্মকর্তা আহসান উল ফেরদৌস কারমাইকেল কলেজের অর্থনীতি বিভাগে প্রভাষক হিসেবে যোগদানের পর থেকেই তার আচরণ ছিল অস্বাভাবিক। দিনে দিনে ছাত্রীদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা বাড়িয়েছেন তিনি। তার বিরুদ্ধে এমন অভিযোগে দ্রুত ব্যবস্থা নেয়ার দাবি তাদের।
এ সময় নাম প্রকাশ না করে কারমাইকেল কলেজের ১৯৮২ সালে অধ্যয়ন ও বর্তমানে এই প্রতিষ্ঠানের একটি বিভাগের প্রধান জানান, এই কলেজের সঙ্গে জানাশোনা আমার ৫০ বছরের বেশি, শিক্ষক-ছাত্রীর সঙ্গে এমন লজ্জাজনক ঘটনা এবারই প্রথম। আমাদের মাথা নিচু হয়ে গেছে। ক্যাম্পাসে যেন আসতেই লজ্জা লাগছে। আমি মনে করি কর্তৃপক্ষ এ বিষয়ে কঠোর হবেন।
এদিকে আমজাদ হোসেন জানান, ভিডিও ভাইরালের ঘটনায় গত ৭ মে কৈফিয়ত তলব করে তিন কার্যদিবসের মধ্যে লিখিত জবাব দিতে অধ্যক্ষ অধ্যাপক আমজাদ হোসেন ওই শিক্ষককে একটি পত্র দিলেও তাতে কোনো সাড়া দেননি অভিযুক্ত শিক্ষক। বরং ওই শিক্ষক বিভাগীয় প্রধান বরাবর ১৫ দিনের মেডিকেল ছুটি নিয়ে লাপাত্তা রয়েছেন।
এ বিষয়ে কলেজ কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ছাত্রীর সঙ্গে শিক্ষকের এমন লজ্জাজনক ও মানহানিকর ভিডিও ভাইরালের ঘটনায় তার বিরুদ্ধে কি ব্যবস্থা নেয়া যেতে পারে, সে বিষয়ে কলেজের অর্থনীতি বিভাগ ১০ মে দুপুরে বিভাগের সেমিনার কক্ষে এক জরুরি বৈঠক করে। বৈঠকে প্রভাষক আহসান উল ফেরদৌসের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে কর্তৃপক্ষকে সুপারিশ করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
এদিকে শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, ৩৭তম শিক্ষা ক্যাডারের কর্মকর্তা আহসান উল ফেরদৌস কারমাইকেল কলেজের অর্থনীতি বিভাগে প্রভাষক হিসেবে যোগদানের পর থেকেই তার আচরণ ছিল অস্বাভাবিক। দিনে দিনে ছাত্রীদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা বাড়িয়েছেন তিনি। তার বিরুদ্ধে এমন অভিযোগে দ্রুত ব্যবস্থা নেয়ার দাবি তাদের।
এ সময় নাম প্রকাশ না করে কারমাইকেল কলেজের ১৯৮২ সালে অধ্যয়ন ও বর্তমানে এই প্রতিষ্ঠানের একটি বিভাগের প্রধান জানান, এই কলেজের সঙ্গে জানাশোনা আমার ৫০ বছরের বেশি, শিক্ষক-ছাত্রীর সঙ্গে এমন লজ্জাজনক ঘটনা এবারই প্রথম। আমাদের মাথা নিচু হয়ে গেছে। ক্যাম্পাসে যেন আসতেই লজ্জা লাগছে। আমি মনে করি কর্তৃপক্ষ এ বিষয়ে কঠোর হবেন।