চিলমারী (কুড়িগ্রাম) থেকে: শুধু বাংলাদেশের উপর পশ্চিমাদের চাপ নয়,বাংলাদেশেরও চাপ আছে পশ্চিমাদের উপর। আমরা স্বাধীন হয়েছি যুদ্ধ করে আলোচনার টেবিলে স্বাধীন হই নাই। এই দেশ অন্যদেশের কথায় চলবে না, জনগণের কথায় এবং সংবিধানের নিয়মে চলবে। নৌ পরিবহন প্রতি মন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী কুড়িগ্রামে চিলমারী-রৌমারী নৌ রুটে ফেরিঘাট ও ফেরি সার্ভিস উদ্বোধনে কালে তিনি সাংবাদিকের এসব বলেন।
বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ পরিবহন কর্তৃপক্ষের আয়োজনে বুধবার দুপুরে চিলমারী নৌবন্দর এলাকায় সুধী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। এসময় বক্তব্য রাখেন, নৌ পরিবহন প্রতি মন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী,প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী জাকির হোসেন,অতিরিক্ত সচিব বিআইডব্লিউটিসি এসএম ফেরদৌস আলম,বিআইডব্লিউটিএ চেয়ারম্যান কমডোর আরিফ আহমেদ মোস্তফা,জেলা প্রশাসক সাইদুল আরীফ,পুলিশ সুপার আল আসাদ মো: মাহফুজুল ইসলাম প্রমুখ।
উল্লেখ্য, কুড়িগ্রামের রাজিবপুর,রৌমারী,রমনা এবং নয়ারহাট অঞ্চলের মানুষের যোগাযোগ সুবিধার জন্য ফেরি ঘাট ও উত্তরাঞ্চলের সাথে ঢাকা থেকে অন্যান্য নদী এবং সমুদ্র বন্দরের যোগাযোগ বৃদ্ধি ও আমদানি রপ্তানি বৃদ্ধির লক্ষ্যে রমনা এলাকায় একটি পূর্ণাঙ্গ নদী বন্দর স্থাপন করা হয়। এজন্য ২০২১ সালে একনেক সভায় দুই শত পয়ত্রিশ কোটি উনষাট লাখ টাকার প্রকল্প অনুমোদিত হয়।
এছাড়াও ভৌত অবকাঠামো বিভাগ কর্তৃক প্রকল্প সংযোজনের জন্য ২০২৫ সাল পর্যন্ত বৃদ্ধি করে তিনশত ছত্রিশ কোটি তিন লাখ টাকার বরাদ্দ অনুমোদনের অপেক্ষা রয়েছে। বর্তমান অর্থবছরে ভূমি উন্নয়ন,আরসিসি,জেটি,নদীর তীর সংরক্ষণ ,টার্মিনাল ভবন ও পরিদর্শন বাংলো নির্মাণের কাজ শুরু করার লক্ষ্যে চল্লিশ কোটি টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। চিলমারী নদী বন্দরকে আগামী ২০২৫সালের ডিসেম্বরের মধ্যে পূর্ণাঙ্গ একটি নদী বন্দর চালু করতে মাস্টারপ্ল্যানের কাজ সম্পন্ন হয়েছে।
বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ পরিবহন কর্তৃপক্ষের আয়োজনে বুধবার দুপুরে চিলমারী নৌবন্দর এলাকায় সুধী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। এসময় বক্তব্য রাখেন, নৌ পরিবহন প্রতি মন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী,প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী জাকির হোসেন,অতিরিক্ত সচিব বিআইডব্লিউটিসি এসএম ফেরদৌস আলম,বিআইডব্লিউটিএ চেয়ারম্যান কমডোর আরিফ আহমেদ মোস্তফা,জেলা প্রশাসক সাইদুল আরীফ,পুলিশ সুপার আল আসাদ মো: মাহফুজুল ইসলাম প্রমুখ।
উল্লেখ্য, কুড়িগ্রামের রাজিবপুর,রৌমারী,রমনা এবং নয়ারহাট অঞ্চলের মানুষের যোগাযোগ সুবিধার জন্য ফেরি ঘাট ও উত্তরাঞ্চলের সাথে ঢাকা থেকে অন্যান্য নদী এবং সমুদ্র বন্দরের যোগাযোগ বৃদ্ধি ও আমদানি রপ্তানি বৃদ্ধির লক্ষ্যে রমনা এলাকায় একটি পূর্ণাঙ্গ নদী বন্দর স্থাপন করা হয়। এজন্য ২০২১ সালে একনেক সভায় দুই শত পয়ত্রিশ কোটি উনষাট লাখ টাকার প্রকল্প অনুমোদিত হয়।
এছাড়াও ভৌত অবকাঠামো বিভাগ কর্তৃক প্রকল্প সংযোজনের জন্য ২০২৫ সাল পর্যন্ত বৃদ্ধি করে তিনশত ছত্রিশ কোটি তিন লাখ টাকার বরাদ্দ অনুমোদনের অপেক্ষা রয়েছে। বর্তমান অর্থবছরে ভূমি উন্নয়ন,আরসিসি,জেটি,নদীর তীর সংরক্ষণ ,টার্মিনাল ভবন ও পরিদর্শন বাংলো নির্মাণের কাজ শুরু করার লক্ষ্যে চল্লিশ কোটি টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। চিলমারী নদী বন্দরকে আগামী ২০২৫সালের ডিসেম্বরের মধ্যে পূর্ণাঙ্গ একটি নদী বন্দর চালু করতে মাস্টারপ্ল্যানের কাজ সম্পন্ন হয়েছে।