এবার নোয়াখালীর সুবর্ণচর উপজেলায় বাবার মরদেহ বাড়িতে রেখে এসএসসি পরীক্ষা দিয়েছেন স্বর্ণা আক্তার ওরফে মিশু নামে এক শিক্ষার্থী। আজ বৃহস্পতিবার ১১ মে কেন্দ্রসচিব ও শহীদ জয়নাল আবেদীন সরকারি মডেল উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক কাজী নজরুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
গতকাল বুধবার ১০ মে সকালে উপজেলার চরজব্বার ডিগ্রি কলেজ কেন্দ্রে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ের পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন তিনি। গত মঙ্গলবার ৯ মে রাতে দীর্ঘদিন ধরে পাকস্থলি ক্যানসারে আক্রান্ত স্বর্ণার বাবা শেখ আবদুল্লাহ ফারুক (৫০) জেলা শহরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে মারা যান।
পরীক্ষার্থী হলেন, শহীদ জয়নাল আবেদীন সরকারি মডেল উচ্চবিদ্যালয়ের মানবিক বিভাগ থেকে এবার এসএসসি পরীক্ষা দিচ্ছেন স্বর্ণা। স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, চরজুবিলী ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের হানিফ চেয়ারম্যান বাড়ির আবদুল্লাহ। তার ছোট মেয়ে এবার এসএসসি পরীক্ষার্থী।
মঙ্গলবার রাত সোয়া ১টায় আবদুল্লাহর মৃত্যু হয়। বাবার মৃত্যুর পর স্বর্ণা ভেঙে পড়লেও আত্মীয় স্বজনদের কথায় এসএসসি পরীক্ষার কেন্দ্রে পরীক্ষা দিতে যায়। এ সময় শিক্ষক ও সহপাঠীরা তাকে মানসিকভাবে সান্ত্বনা দিলে স্বর্ণা পরীক্ষায় অংশ নেয়।
প্রধান শিক্ষক কাজী নজরুল ইসলাম জানান, বুধবার সকাল ১০টায় পারিবারিকভাবে স্বর্ণার বাবার জানাজার সময় নির্ধারণ করা হয়েছিল। একই সময়ে এসএসসির তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ের পরীক্ষা ছিল। স্বর্ণা বাড়িতে বাবার মরদেহ রেখে মানসিকভাবে বিপর্যস্ত অবস্থায় পরীক্ষা দিতে আসে কেন্দ্রে। স্বর্ণা যেন কোনোভাবেই মানসিকভাবে ভেঙে না পড়ে, সেই চেষ্টা করেছি। সে সুন্দরভাবে পরীক্ষা দিয়েছে।
এ বিষয়ে সুবর্ণচর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) চৈতী সর্ববিদ্যা জানান, বাবার মরদেহ বাড়িতে রেখে পরীক্ষা কেন্দ্রে আসা যে কারও জন্য খুবই কষ্টদায়ক। তারপরও স্বর্ণা নিজের ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে পরীক্ষায় অংশ নিয়েছেন।
গতকাল বুধবার ১০ মে সকালে উপজেলার চরজব্বার ডিগ্রি কলেজ কেন্দ্রে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ের পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন তিনি। গত মঙ্গলবার ৯ মে রাতে দীর্ঘদিন ধরে পাকস্থলি ক্যানসারে আক্রান্ত স্বর্ণার বাবা শেখ আবদুল্লাহ ফারুক (৫০) জেলা শহরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে মারা যান।
পরীক্ষার্থী হলেন, শহীদ জয়নাল আবেদীন সরকারি মডেল উচ্চবিদ্যালয়ের মানবিক বিভাগ থেকে এবার এসএসসি পরীক্ষা দিচ্ছেন স্বর্ণা। স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, চরজুবিলী ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের হানিফ চেয়ারম্যান বাড়ির আবদুল্লাহ। তার ছোট মেয়ে এবার এসএসসি পরীক্ষার্থী।
মঙ্গলবার রাত সোয়া ১টায় আবদুল্লাহর মৃত্যু হয়। বাবার মৃত্যুর পর স্বর্ণা ভেঙে পড়লেও আত্মীয় স্বজনদের কথায় এসএসসি পরীক্ষার কেন্দ্রে পরীক্ষা দিতে যায়। এ সময় শিক্ষক ও সহপাঠীরা তাকে মানসিকভাবে সান্ত্বনা দিলে স্বর্ণা পরীক্ষায় অংশ নেয়।
প্রধান শিক্ষক কাজী নজরুল ইসলাম জানান, বুধবার সকাল ১০টায় পারিবারিকভাবে স্বর্ণার বাবার জানাজার সময় নির্ধারণ করা হয়েছিল। একই সময়ে এসএসসির তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ের পরীক্ষা ছিল। স্বর্ণা বাড়িতে বাবার মরদেহ রেখে মানসিকভাবে বিপর্যস্ত অবস্থায় পরীক্ষা দিতে আসে কেন্দ্রে। স্বর্ণা যেন কোনোভাবেই মানসিকভাবে ভেঙে না পড়ে, সেই চেষ্টা করেছি। সে সুন্দরভাবে পরীক্ষা দিয়েছে।
এ বিষয়ে সুবর্ণচর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) চৈতী সর্ববিদ্যা জানান, বাবার মরদেহ বাড়িতে রেখে পরীক্ষা কেন্দ্রে আসা যে কারও জন্য খুবই কষ্টদায়ক। তারপরও স্বর্ণা নিজের ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে পরীক্ষায় অংশ নিয়েছেন।