গত ২০২২ সালটা চমক দিয়ে শুরু হয়েছিল চিত্রনায়িকা পরী মণি ও অভিনেতা শরীফুল রাজের। বিয়ের সুখবর জানিয়ে ছিলেন তাঁরা। বছর শেষ হতে না হতেই জনিয়েছিলেন ঘর আলো করে আসছে তাঁদের সন্তান রাজ্য। এরপর নানা ঘটন-অঘটন। হুট করে আজ বুধবার সকালে ছড়িয়ে পড়ে, রাজকে ডিভোর্স দিয়েছেন পরী মণি! তবে বিষয়টি নিয়ে এ নায়িকার আইনজীবী বললেন উল্টো কথা। সত্যটা তুলে ধরেন তিনি।
এদিকে সাংবাদিকদের পরী মণির আইনজীবী মো. শাহীনুজ্জামান জানান, মুসলিম পারিবারিক আইন অনুযায়ি কাজী অফিসে রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে বিবাহ হয়। আর যদি কেউ বিচ্ছেদ চায়, তাহলে তাঁকে একই নিয়মে কাজীর মাধ্যমে বিচ্ছেদের প্রক্রিয়ার জন্য আবেদন করতে হয়। আর এই নোটিশের প্রক্রিয়া মেনেই ৩ মাস পর তালাক কার্যকর হয়। চিত্রনায়িকা পরীমণি তাঁর সাংসারিক জীবনে অতিষ্ঠ হয়েই সিদ্ধান্তটা নিয়েছেন। কাজীর মাধ্যমে সে ডিভোর্স লেটার পাঠিয়েছে।
তিনি আরও জানান, রাজ-পরীর কাবিননামায় দেনমোহর ছিল ১০১ টাকা। যেটা উসুল দেখানো হয়েছে। এই বিচ্ছেদ লেটার পাঠানোর মাধ্যমে তাঁদের আনুষ্ঠানিক বিচ্ছেদ প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। তবে তাঁরা যদি ৩ মাসের মধ্যে স্থানীয় কাউন্সিলর বা সিটি কর্পোরেশনে গিয়ে নিজেদের মধ্যে আপস করে সংসার করতে চায়, তাহলে ডিভোর্স কার্যকর হবে না।
এর আগে গত ২০২২ সালের ২১ জানুয়ারি হলুদ অনুষ্ঠানের পর ২২ জানুয়ারি রাতে জমকালো আয়োজনে শরীফুল রাজ-পরী মণির বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হয়। অতিথির তালিকায় ছিলেন তিন নির্মাতা গিয়াস উদ্দিন সেলিম, চয়নিকা চৌধুরী ও রেদওয়ান রনি। সঙ্গে দুই পরিবারের স্বজনরা।
এদিকে সাংবাদিকদের পরী মণির আইনজীবী মো. শাহীনুজ্জামান জানান, মুসলিম পারিবারিক আইন অনুযায়ি কাজী অফিসে রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে বিবাহ হয়। আর যদি কেউ বিচ্ছেদ চায়, তাহলে তাঁকে একই নিয়মে কাজীর মাধ্যমে বিচ্ছেদের প্রক্রিয়ার জন্য আবেদন করতে হয়। আর এই নোটিশের প্রক্রিয়া মেনেই ৩ মাস পর তালাক কার্যকর হয়। চিত্রনায়িকা পরীমণি তাঁর সাংসারিক জীবনে অতিষ্ঠ হয়েই সিদ্ধান্তটা নিয়েছেন। কাজীর মাধ্যমে সে ডিভোর্স লেটার পাঠিয়েছে।
তিনি আরও জানান, রাজ-পরীর কাবিননামায় দেনমোহর ছিল ১০১ টাকা। যেটা উসুল দেখানো হয়েছে। এই বিচ্ছেদ লেটার পাঠানোর মাধ্যমে তাঁদের আনুষ্ঠানিক বিচ্ছেদ প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। তবে তাঁরা যদি ৩ মাসের মধ্যে স্থানীয় কাউন্সিলর বা সিটি কর্পোরেশনে গিয়ে নিজেদের মধ্যে আপস করে সংসার করতে চায়, তাহলে ডিভোর্স কার্যকর হবে না।
এর আগে গত ২০২২ সালের ২১ জানুয়ারি হলুদ অনুষ্ঠানের পর ২২ জানুয়ারি রাতে জমকালো আয়োজনে শরীফুল রাজ-পরী মণির বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হয়। অতিথির তালিকায় ছিলেন তিন নির্মাতা গিয়াস উদ্দিন সেলিম, চয়নিকা চৌধুরী ও রেদওয়ান রনি। সঙ্গে দুই পরিবারের স্বজনরা।