পদ্মা সেতুর টোল আদায় ১ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়েছে বলে জানিয়েছে সেতুর সাইট অফিস। উদ্বোধনের পর থেকে এখন পর্যন্ত (এক বছর দুই মাস ২৫ দিন) এ টোল আদায় হয়।
পদ্মা সেতুর অতিরিক্ত পরিচালক মো. আমিরুল হায়দার চৌধুরী বুধবার (২০ সেপ্টেম্বর) দুপুরে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, যান চলাচলের দিন (২০২২ সালের ২৫ জুন) থেকে বুধবার সকাল ১০টা পর্যন্ত পদ্মা সেতু দিয়ে মোট ৭২ লাখ ৯৬ হাজার ৬২২টি গাড়ি পারাপার হয়েছে। এতে ক্রেডিট ও ইটিসিএসসহ এক হাজার কোটি ৯২ হাজার ১৫০ টাকা টোল আদায় হয়েছে।
এর আগে, ২০২২ সালের ২৫ জুন পদ্মা সেতুর উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী। পরদিন ২৬ জুন থেকে সেতুটি যান চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়। প্রথম দিন মাওয়া প্রান্ত থেকে ৩১ হাজার ১৯৭টি ও জাজিরা প্রান্ত থেকে ৩০ হাজার ৬৩৯টি গাড়ি সেতু পারাপার হয়। এর মাধ্যমে টোল আদায় হয় দুই কোটি ৭৪ লাখ ৬৬ হাজার ৮৫০ টাকা।
৩০ হাজার ১৯৩ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত পদ্মা সেতুর দৈর্ঘ্য ৬ দশমিক ১৫ কিলোমিটার। উদ্বোধনের পর থেকে সেতুটি দক্ষিণ ও পশ্চিমাঞ্চলের ২১ জেলার অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে চলেছে।
পদ্মা সেতুর অতিরিক্ত পরিচালক মো. আমিরুল হায়দার চৌধুরী বুধবার (২০ সেপ্টেম্বর) দুপুরে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, যান চলাচলের দিন (২০২২ সালের ২৫ জুন) থেকে বুধবার সকাল ১০টা পর্যন্ত পদ্মা সেতু দিয়ে মোট ৭২ লাখ ৯৬ হাজার ৬২২টি গাড়ি পারাপার হয়েছে। এতে ক্রেডিট ও ইটিসিএসসহ এক হাজার কোটি ৯২ হাজার ১৫০ টাকা টোল আদায় হয়েছে।
এর আগে, ২০২২ সালের ২৫ জুন পদ্মা সেতুর উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী। পরদিন ২৬ জুন থেকে সেতুটি যান চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়। প্রথম দিন মাওয়া প্রান্ত থেকে ৩১ হাজার ১৯৭টি ও জাজিরা প্রান্ত থেকে ৩০ হাজার ৬৩৯টি গাড়ি সেতু পারাপার হয়। এর মাধ্যমে টোল আদায় হয় দুই কোটি ৭৪ লাখ ৬৬ হাজার ৮৫০ টাকা।
৩০ হাজার ১৯৩ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত পদ্মা সেতুর দৈর্ঘ্য ৬ দশমিক ১৫ কিলোমিটার। উদ্বোধনের পর থেকে সেতুটি দক্ষিণ ও পশ্চিমাঞ্চলের ২১ জেলার অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে চলেছে।