বর্তমান সময়টা ভাল যাচ্ছেনা লিটন দাসের। জাতীয় দলের ওপেনিং ব্যাটার ধরে বেশ অনেকটা সময় ধরেই টিম ম্যানেজমেন্টের আস্থা হয়ে ছিলেন লিটন। সেই আস্থার প্রতিদানও দিয়েছেন তিনি। ২০২২ সালের পুরোটা জুড়ে ছিলেন দুর্দান্ত ফর্মে। তবে ব্যাট হাতে সেই ক্ষুরধার লিটন যেন সাম্প্রতিক সময়ে অনেকটা প্রদীপের নিভু আলো। মাত্রই শেষ হওয়া এশিয়া কাপে তিন ম্যাচ খেলেছিলেন লিটন। তাতে এই ওপেনারের রান ১৬, ১৫ ও শূন্য। এর আগে ঘরের মাঠে আফগানিস্তানের বিপক্ষে সিরিজেও খুব বেশি ঝলক দেখা যায়নি লিটনের ব্যাটে।
নিজের ব্যাটে রানখরা নিয়ে চিন্তিত তিনি নিজেও। যে কারণে নিজের অফ ফর্ম কাটানোর চেষ্টা করছেন বলে জানিয়েছেন এই ব্যাটার। আজ বুধবার মিরপুরে সংবাদ সম্মেলনে লিটন বলেন, ‘আমি চেষ্টা করছি, অনুশীলন করছি, কীভাবে ফাইন্ড আউট করা যায় (সমস্যাগুলো)। আশা করছি তাড়াতাড়ি কামব্যাক করতে পারবো।’ তার এই ফর্মের কারণ কী আত্মবিশ্বাসের অভাব? জবাবে লিটন বলেন, ‘আত্মবিশ্বাসের বিষয় না। অনুশীলন করছি, দেখা যাক কী করতে পারি।’
এদিকে বিশ্বকাপের ঠিক আগের এই সিরিজে দুই দলই বিশ্রাম দিয়েছে মূল ক্রিকেটারদের। বিষয়টি নিয়ে খুব বেশি ভাবতে নারাজ লিটন, ‘এখানে স্বাভাবিক বিষয় আমরা টিমে যে কজন আছে, তাদের মধ্যে কন্টিনিউ ম্যাচ খেলেছে একমাত্র হৃদয়। আমিও খুব একটা কন্টিনিউ খেলিনি। মাঝখানে দুইটা ম্যাচ অসুস্থ ছিলাম। যেসব খেলোয়াড়রা খেলবে, তারা অনেক দিন ধরেই আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের বাইরে। নাসুম ও শেখ মাহেদীও খেলেছে কিছুদিন আগে। তবুও এটা একটা সুযোগ। যেহেতু সামনে বিশ্বকাপ। সবারই দেখার একটা সুযোগ। সবার জন্য সুযোগ আছে। ’
নিয়মিত অধিনায়ক সাকিব আল হাসান নেই। নেতৃত্বের বাড়তি দায়িত্ব এখন লিটনের কাঁধে। অধিনায়ক লিটনের বার্তাও স্পষ্ট। ম্যাচ জিততে চান তিনি, ‘আমি যখন অধিনায়ক হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছি আমার প্রথম কাজ ম্যাচ জেতা। সবার এই লক্ষ্যই থাকে। দিনশেষে ১০০ করলে বা ৫ উইকেটে পেয়ে ম্যাচ না জিতলে এটার মূল্য থাকে না। সব খেলোয়াড় পারফর্ম করতে চাইবে। একদিনে সবাই পারফর্ম করবে না, হয়ত ১-২ জন করবে। এটাই ক্রিকেট, এটাই হয়ে আসছে, সামনেও এটাই হবে। সবাই চেষ্টা করবে, যার কপাল থাকবে দিন থাকবে সে ভালো করবে। মূল লক্ষ্য থাকবে ম্যাচ জেতা।’
নিজের ব্যাটে রানখরা নিয়ে চিন্তিত তিনি নিজেও। যে কারণে নিজের অফ ফর্ম কাটানোর চেষ্টা করছেন বলে জানিয়েছেন এই ব্যাটার। আজ বুধবার মিরপুরে সংবাদ সম্মেলনে লিটন বলেন, ‘আমি চেষ্টা করছি, অনুশীলন করছি, কীভাবে ফাইন্ড আউট করা যায় (সমস্যাগুলো)। আশা করছি তাড়াতাড়ি কামব্যাক করতে পারবো।’ তার এই ফর্মের কারণ কী আত্মবিশ্বাসের অভাব? জবাবে লিটন বলেন, ‘আত্মবিশ্বাসের বিষয় না। অনুশীলন করছি, দেখা যাক কী করতে পারি।’
এদিকে বিশ্বকাপের ঠিক আগের এই সিরিজে দুই দলই বিশ্রাম দিয়েছে মূল ক্রিকেটারদের। বিষয়টি নিয়ে খুব বেশি ভাবতে নারাজ লিটন, ‘এখানে স্বাভাবিক বিষয় আমরা টিমে যে কজন আছে, তাদের মধ্যে কন্টিনিউ ম্যাচ খেলেছে একমাত্র হৃদয়। আমিও খুব একটা কন্টিনিউ খেলিনি। মাঝখানে দুইটা ম্যাচ অসুস্থ ছিলাম। যেসব খেলোয়াড়রা খেলবে, তারা অনেক দিন ধরেই আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের বাইরে। নাসুম ও শেখ মাহেদীও খেলেছে কিছুদিন আগে। তবুও এটা একটা সুযোগ। যেহেতু সামনে বিশ্বকাপ। সবারই দেখার একটা সুযোগ। সবার জন্য সুযোগ আছে। ’
নিয়মিত অধিনায়ক সাকিব আল হাসান নেই। নেতৃত্বের বাড়তি দায়িত্ব এখন লিটনের কাঁধে। অধিনায়ক লিটনের বার্তাও স্পষ্ট। ম্যাচ জিততে চান তিনি, ‘আমি যখন অধিনায়ক হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছি আমার প্রথম কাজ ম্যাচ জেতা। সবার এই লক্ষ্যই থাকে। দিনশেষে ১০০ করলে বা ৫ উইকেটে পেয়ে ম্যাচ না জিতলে এটার মূল্য থাকে না। সব খেলোয়াড় পারফর্ম করতে চাইবে। একদিনে সবাই পারফর্ম করবে না, হয়ত ১-২ জন করবে। এটাই ক্রিকেট, এটাই হয়ে আসছে, সামনেও এটাই হবে। সবাই চেষ্টা করবে, যার কপাল থাকবে দিন থাকবে সে ভালো করবে। মূল লক্ষ্য থাকবে ম্যাচ জেতা।’