এবার তানজিম হাসান সাকিবের সমর্থনে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে নিজের অফিসিয়াল পেজে একটি পোস্ট করেছিলেন মেহেদী হাসান মিরাজ। পোস্ট করার পর ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনায় ৩ ঘণ্টা পর সেই স্ট্যাটাসটি ডিলিটও করে দিয়েছিলেন টাইগার এই অলরাউন্ডার। তবে হঠাৎ করেই মিরাজের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজটি এখন নেট দুনিয়া থেকে উধাও হয়ে গেছে! ফেসবুকে সার্চ দিয়ে খুঁজেও মিরাজের ফেসবুক পেজটি পাওয়া যাচ্ছে না। তার পেজটি হ্যাক হয়েছে নাকি আনপাবলিশড করা হয়েছে সে বিষয়ে এখনও কোনো তথ্য জানা যায়নি।
ফেসবুকে সার্চ দিয়েও মিরাজের ফেসবুক পেজের হদিশ মেলেনি। ধারণা করা হচ্ছে, তানজিম সাকিবকে নিয়ে পোস্ট করায় নেটিজেনদের তোপের মুখে ফেসবুকের কাছে রিপোর্টের কারণে তার অ্যাকাউন্টটি ব্লক করে দেওয়া হতে পারে। তবে এই বিষয়ে মিরাজের পক্ষ থেকে এখনও পর্যন্ত কোনো তথ্য বা বিবৃতি পাওয়া যায়নি।
এদিকে মেটা কর্তৃপক্ষের তথ্য অনুসারে ফেসবুক ব্লক করার কারণগুলো মধ্যে অন্যতম একটি, কোনো স্ট্যাটাস কিংবা মেসেজে আক্রমাত্মক ভাষা ব্যবহার করা হলে এবং এক্ষেত্রে আপনার নামে কেউ রিপোর্ট করলে ফেসবুক অ্যাকাউন্ট বন্ধ করা হতে পারে। সেক্ষেত্রে জুনিয়র সাকিবকে নিয়ে মিরাজের পোস্ট রিপোর্ট অ্যাটাকের শিকার হতে পারে।
এর আগে গতকাল মঙ্গলবার ১৯ সেপ্টেম্বর তানজিম সাকিব সমর্থন ও ধর্মীয় বিষয়ে নিজের ভেরিয়ায়েড পেজে পোস্ট দেন মিরাজ। এরপর মিরাজের সেই পোস্টে পক্ষে-বিপক্ষে নানামুখী প্রতিক্রিয়া দেন অনেক মানুষ। এরপর সেই পোস্ট ৩ ঘণ্টা পর সরিয়েও নেওয়া হয়। তবে মাঝরাতে হঠাৎ করেই মিরাজের পেজ আর ফেসবুকে পাওয়া যাচ্ছে না।
মুহূর্তেই ছড়িয়ে পড়া পোস্টটিতে মেহেদী মিরাজ লিখেছিলেন, ‘আমি নিশ্চিত, তুমি কাউকে আঘাত করার উদ্দেশে কিছু বলোনি। হয়ত তোমার উপস্থাপনাটা ভুলভাবে হয়ে গেছে এবং তুমি তা বুঝেছো। বাংলাদেশের সংবিধান ৩৯ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী সবাইকে মত প্রকাশের স্বাধীনতা দিয়েছে, ৪১ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী নিজ ধর্ম পালন ও প্রচারের স্বাধীনতাও দিয়েছে। তেমনই ইসলামে নারীকে সবচেয়ে বেশি সম্মান দেওয়া হয়েছে।
কন্যা-সন্তানকে সবচেয়ে বড় এক নিয়ামত বলা হয়েছে, মায়ের পদতলে সন্তানের জান্নাত বলা হয়েছে ও স্ত্রীকে সবচেয়ে বড় প্রশান্তির মর্যাদা দেওয়া হয়েছে। ফলে নারী বিদ্বেষের কথা তো এখানে আসেই না। সামনে তোমার এক দারুণ ভবিষ্যৎ অপেক্ষা করছে। বাংলাদেশ ক্রিকেট দলকে অনেক কিছু দেওয়ার আছে তোমার। শুভকামনা রইলো, তানজিম হাসান সাকিব, আল্লাহ তোমার সহায় হোক। সরল সত্যের পথে অটুট থাকো।’
গত ১৫ সেপ্টেম্বর এশিয়া কাপের মঞ্চে জাতীয় দলে অভিষেক হয় অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপজয়ী তরুণ পেসার তানজিম সাকিবের। আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারের শুরুতেই শক্তিশালী ভারতের বিপক্ষে দারুণ পারফর্ম করে আলোচনায় আসেন ২০ বছর বয়সী এই ক্রিকেটার। তবে সম্প্রতি ফেসবুকে তার কিছু পুরোনো পোস্ট ভাইরাল হলে ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়েন তরুণ এই পেসার।
২০২২ সালের ৯ সেপ্টেম্বর তানজিম সাকিব তার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে কর্মজীবী নারীদের হেয় করে একটি পোস্ট দেন। মূলত এই স্ট্যাটাসের কারণেই বিতর্কের সূত্রপাত। এসব বিষয় নজরে আসার পর তানজিমকে তলব করে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। মঙ্গলবার (১৯ সেপ্টেম্বর) তানজিম সাকিবের ইস্যুতে বিসিবির অপারেশন্স কমিটির চেয়ারম্যান জালাল ইউনুস জানান, ‘সে (তানজিম) যেসব পোস্ট দিয়েছে সেগুলো কাউকে উদ্দেশ্য করে নয়। তারপরও কারও যদি আঘাত লেগে থাকে সে জন্য সে দুঃখিত।’ সামনের দিনগুলোতে এই পেসারকে পর্যবেক্ষণে রাখা হবে বলেও জানান বিসিবির এই কর্মকর্তা।
ফেসবুকে সার্চ দিয়েও মিরাজের ফেসবুক পেজের হদিশ মেলেনি। ধারণা করা হচ্ছে, তানজিম সাকিবকে নিয়ে পোস্ট করায় নেটিজেনদের তোপের মুখে ফেসবুকের কাছে রিপোর্টের কারণে তার অ্যাকাউন্টটি ব্লক করে দেওয়া হতে পারে। তবে এই বিষয়ে মিরাজের পক্ষ থেকে এখনও পর্যন্ত কোনো তথ্য বা বিবৃতি পাওয়া যায়নি।
এদিকে মেটা কর্তৃপক্ষের তথ্য অনুসারে ফেসবুক ব্লক করার কারণগুলো মধ্যে অন্যতম একটি, কোনো স্ট্যাটাস কিংবা মেসেজে আক্রমাত্মক ভাষা ব্যবহার করা হলে এবং এক্ষেত্রে আপনার নামে কেউ রিপোর্ট করলে ফেসবুক অ্যাকাউন্ট বন্ধ করা হতে পারে। সেক্ষেত্রে জুনিয়র সাকিবকে নিয়ে মিরাজের পোস্ট রিপোর্ট অ্যাটাকের শিকার হতে পারে।
এর আগে গতকাল মঙ্গলবার ১৯ সেপ্টেম্বর তানজিম সাকিব সমর্থন ও ধর্মীয় বিষয়ে নিজের ভেরিয়ায়েড পেজে পোস্ট দেন মিরাজ। এরপর মিরাজের সেই পোস্টে পক্ষে-বিপক্ষে নানামুখী প্রতিক্রিয়া দেন অনেক মানুষ। এরপর সেই পোস্ট ৩ ঘণ্টা পর সরিয়েও নেওয়া হয়। তবে মাঝরাতে হঠাৎ করেই মিরাজের পেজ আর ফেসবুকে পাওয়া যাচ্ছে না।
মুহূর্তেই ছড়িয়ে পড়া পোস্টটিতে মেহেদী মিরাজ লিখেছিলেন, ‘আমি নিশ্চিত, তুমি কাউকে আঘাত করার উদ্দেশে কিছু বলোনি। হয়ত তোমার উপস্থাপনাটা ভুলভাবে হয়ে গেছে এবং তুমি তা বুঝেছো। বাংলাদেশের সংবিধান ৩৯ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী সবাইকে মত প্রকাশের স্বাধীনতা দিয়েছে, ৪১ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী নিজ ধর্ম পালন ও প্রচারের স্বাধীনতাও দিয়েছে। তেমনই ইসলামে নারীকে সবচেয়ে বেশি সম্মান দেওয়া হয়েছে।
কন্যা-সন্তানকে সবচেয়ে বড় এক নিয়ামত বলা হয়েছে, মায়ের পদতলে সন্তানের জান্নাত বলা হয়েছে ও স্ত্রীকে সবচেয়ে বড় প্রশান্তির মর্যাদা দেওয়া হয়েছে। ফলে নারী বিদ্বেষের কথা তো এখানে আসেই না। সামনে তোমার এক দারুণ ভবিষ্যৎ অপেক্ষা করছে। বাংলাদেশ ক্রিকেট দলকে অনেক কিছু দেওয়ার আছে তোমার। শুভকামনা রইলো, তানজিম হাসান সাকিব, আল্লাহ তোমার সহায় হোক। সরল সত্যের পথে অটুট থাকো।’
গত ১৫ সেপ্টেম্বর এশিয়া কাপের মঞ্চে জাতীয় দলে অভিষেক হয় অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপজয়ী তরুণ পেসার তানজিম সাকিবের। আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারের শুরুতেই শক্তিশালী ভারতের বিপক্ষে দারুণ পারফর্ম করে আলোচনায় আসেন ২০ বছর বয়সী এই ক্রিকেটার। তবে সম্প্রতি ফেসবুকে তার কিছু পুরোনো পোস্ট ভাইরাল হলে ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়েন তরুণ এই পেসার।
২০২২ সালের ৯ সেপ্টেম্বর তানজিম সাকিব তার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে কর্মজীবী নারীদের হেয় করে একটি পোস্ট দেন। মূলত এই স্ট্যাটাসের কারণেই বিতর্কের সূত্রপাত। এসব বিষয় নজরে আসার পর তানজিমকে তলব করে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। মঙ্গলবার (১৯ সেপ্টেম্বর) তানজিম সাকিবের ইস্যুতে বিসিবির অপারেশন্স কমিটির চেয়ারম্যান জালাল ইউনুস জানান, ‘সে (তানজিম) যেসব পোস্ট দিয়েছে সেগুলো কাউকে উদ্দেশ্য করে নয়। তারপরও কারও যদি আঘাত লেগে থাকে সে জন্য সে দুঃখিত।’ সামনের দিনগুলোতে এই পেসারকে পর্যবেক্ষণে রাখা হবে বলেও জানান বিসিবির এই কর্মকর্তা।