ক্রিকেটার নাসির হোসেনসহ তিনজন ক্রিকেটার এবং পাঁচজন অফিসিয়ালের বিরুদ্ধে দুর্নীতি বিরোধী ধারা ভঙ্গের অভিযোগ এনেছে আইসিসি। এমিরেটস ক্রিকেট বোর্ডের (ইসিবি) পক্ষে এই অভিযোগ এনেছে আইসিসি। যেখানে বাংলাদেশ জাতীয় দলের হয়ে তিন ফরম্যাটে ১১৫ ম্যাচ খেলা স্পিন অলরাউন্ডার নাসিরের বিরুদ্ধে তিনটি ধারা ভঙ্গের অভিযোগ আনা হয়েছে।
এর মধ্যে অন্যতম হলো- তিনি ২০২১ সালে আবুধাবি টি-১০ লিগে খেলতে গিয়ে সন্দেহভাজন ব্যক্তির থেকে ৭৫০ ডলারের কিছু বেশি মূল্যের উপহার নিয়েছেন। আইসিসির অভিযোগে উল্লেখ করা হয়েছে, নাসির হোসেন দুর্নীতি বিরোধী ২.৪.৩ ধারায় দুর্নীতির অভিযোগ তদন্তের দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তাকে (ডিএসিও) ৭৫০ ডলারের বেশি মূল্যের উপহার নেওয়ার বিষয়টি খোলাসা করতে ব্যর্থ হয়েছেন।
এছাড়া ২.৪.৪ ধারায় তদন্তের দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তাকে দুর্নীতি বা ম্যাচ ফিক্সিংয়ের কোন প্রস্তাব তিনি পেয়েছিলেন কিনা, তাকে কোনভাবে প্ররোচিত করা হয়েছিল কিনা তা পরিষ্কার করে বিস্তারিত জানাতে ব্যর্থ হয়েছেন।
এদিকে ২.৪.৬ ধারায় তার বিরুদ্ধে অভিযোগ এনেছে যে, তিনি সম্ভাব্য দুর্নীতিতে যুক্ত ছিলেন এমন তদন্তের বিষয়ে দুর্নীতির তদন্তে থাকা কর্মকর্তাকে বিষয়টি জানাতে ব্যর্থ হয়েছেন বা কোন যুক্তি ছাড়াই তদন্তে সহযোগিতা করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন।
এর মধ্যে অন্যতম হলো- তিনি ২০২১ সালে আবুধাবি টি-১০ লিগে খেলতে গিয়ে সন্দেহভাজন ব্যক্তির থেকে ৭৫০ ডলারের কিছু বেশি মূল্যের উপহার নিয়েছেন। আইসিসির অভিযোগে উল্লেখ করা হয়েছে, নাসির হোসেন দুর্নীতি বিরোধী ২.৪.৩ ধারায় দুর্নীতির অভিযোগ তদন্তের দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তাকে (ডিএসিও) ৭৫০ ডলারের বেশি মূল্যের উপহার নেওয়ার বিষয়টি খোলাসা করতে ব্যর্থ হয়েছেন।
এছাড়া ২.৪.৪ ধারায় তদন্তের দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তাকে দুর্নীতি বা ম্যাচ ফিক্সিংয়ের কোন প্রস্তাব তিনি পেয়েছিলেন কিনা, তাকে কোনভাবে প্ররোচিত করা হয়েছিল কিনা তা পরিষ্কার করে বিস্তারিত জানাতে ব্যর্থ হয়েছেন।
এদিকে ২.৪.৬ ধারায় তার বিরুদ্ধে অভিযোগ এনেছে যে, তিনি সম্ভাব্য দুর্নীতিতে যুক্ত ছিলেন এমন তদন্তের বিষয়ে দুর্নীতির তদন্তে থাকা কর্মকর্তাকে বিষয়টি জানাতে ব্যর্থ হয়েছেন বা কোন যুক্তি ছাড়াই তদন্তে সহযোগিতা করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন।