এবার চট্টগ্রামের হাটহাজারী পৌর সদরের আজিম পাড়ায় হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। পরে সংবাদ শুনে কবর খুঁড়তে গিয়ে ছিলেন তার বাল্যবন্ধু আজম। এ সময় তিনি কান্না করতে করতে কবর খোঁড়ার সময় অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
গতকাল সোমবার ১৮ সেপ্টেম্বর রাতে হাটহাজারী পৌরসভার স্থানীয় কাউন্সিলর মোহাম্মদ আজম উদ্দিন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এর আগে একই দিন ওই পাড়ায় এ ঘটনা ঘটে। মৃত ব্যক্তিরা হলেন, আজিম এলাকার মো. মুসার ছেলে মোহাম্মদ আরাফাত (২৮)। তিনি হাটহাজারী সদরে স্টিলের আলমারি তৈরির একটি দোকানে কাজ করতেন। একই এলাকার নুরুল ইসলামের ছেলে মোহাম্মদ আজম (২৮)। তিনি পেশায় অটোরিকশার চালক ছিলেন।
এদিকে স্থানীয়রা জানান, বাল্যবন্ধু মো. আজম ও মো. আরাফাত। তাদের বেড়ে ওঠাও একসঙ্গে। পড়াশুনায় প্রাথমিকের গণ্ডি পর্যন্ত। পেশায় রয়েছে ভিন্নতা। তবুও চলাফেরা ঘোরাঘুরিও করতেন একসঙ্গেই। তবে বন্ধু আজম বিবাহিত হলেও আরাফাত ছিল অবিবাহিত। সোমবার (১৮ সেপ্টেম্বর) আরাফাতের বিবাহের দিন ধার্য হওয়ার কথা ছিল।
এ বিষয়ে কাউন্সিলর মোহাম্মদ আজম উদ্দিন জানান, সোমবার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে আরাফাত মারা যান। পরে তার বাল্যবন্ধু আজম কান্না করতে করতে কবর খুঁড়ছিলেন। এ সময় আজম অসুস্থ বোধ করায় প্রথমে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও পরে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। তার মৃত্যুও হৃদ্রোগের কারণে হয়েছে বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা।
গতকাল সোমবার ১৮ সেপ্টেম্বর রাতে হাটহাজারী পৌরসভার স্থানীয় কাউন্সিলর মোহাম্মদ আজম উদ্দিন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এর আগে একই দিন ওই পাড়ায় এ ঘটনা ঘটে। মৃত ব্যক্তিরা হলেন, আজিম এলাকার মো. মুসার ছেলে মোহাম্মদ আরাফাত (২৮)। তিনি হাটহাজারী সদরে স্টিলের আলমারি তৈরির একটি দোকানে কাজ করতেন। একই এলাকার নুরুল ইসলামের ছেলে মোহাম্মদ আজম (২৮)। তিনি পেশায় অটোরিকশার চালক ছিলেন।
এদিকে স্থানীয়রা জানান, বাল্যবন্ধু মো. আজম ও মো. আরাফাত। তাদের বেড়ে ওঠাও একসঙ্গে। পড়াশুনায় প্রাথমিকের গণ্ডি পর্যন্ত। পেশায় রয়েছে ভিন্নতা। তবুও চলাফেরা ঘোরাঘুরিও করতেন একসঙ্গেই। তবে বন্ধু আজম বিবাহিত হলেও আরাফাত ছিল অবিবাহিত। সোমবার (১৮ সেপ্টেম্বর) আরাফাতের বিবাহের দিন ধার্য হওয়ার কথা ছিল।
এ বিষয়ে কাউন্সিলর মোহাম্মদ আজম উদ্দিন জানান, সোমবার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে আরাফাত মারা যান। পরে তার বাল্যবন্ধু আজম কান্না করতে করতে কবর খুঁড়ছিলেন। এ সময় আজম অসুস্থ বোধ করায় প্রথমে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও পরে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। তার মৃত্যুও হৃদ্রোগের কারণে হয়েছে বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা।