তানজিম সাকিব আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে পদার্পণের পরপরই নারীদের প্রতি তার বিদ্বেষমূলক মনোভাব বেরিয়ে এসেছে। সেই সঙ্গে মহান বিজয় দিবস, জাতীয় সংগীতের প্রতিও তার বিরূপ মনোভাব এখন সর্বজনবিদিত। কয়েক দিন ধরে বিষয়টি মিডিয়ায় তোলপাড় হচ্ছে। এদিকে নানা প্রতিক্রিয়ার মধ্যে আরজে ও উপস্থাপক নিরব তানজিম সাকিবের পক্ষ নিয়ে সাফাই গাইলেন।
তিনি তানজিম সাকিবের মতামতকে একান্তই ব্যক্তিগত হিসেবে দাবি করে প্রশ্ন ছুড়ে দেন, ‘সে যা বিশ্বাস করে তাই প্রচার করে, এতে সমস্যা কোথায়?’ একই সঙ্গে দাবি করেন, দেশের অধিকাংশ মানুষ তার সঙ্গে একমত। নিরব একটি ভিডিও বানিয়ে সেখানে তানজিম সাকিবের কিছু পোস্ট পড়ে শোনান। ধর্ষণের জন্য দায়ী নারীর পোশাক কি না―এমন একটি বিষয় নিয়ে পোস্ট তিনি পড়ে শোনান। বেশ কিছু পোস্ট পড়ার পর তিনি প্রশ্ন করেন―এখানে ভুল কী লিখেছে?
নিরব বলেন, ‘আমার মনে হয় তানজিম সাকিব যা বলেছে তার সঙ্গে দেশের অধিকাংশ মানুষই একমত। ’ নারীর চাকরি না করা নিয়ে তানজিম সাকিব যে পোস্ট করেন সেটার সঙ্গেও নিজের একাত্মতা প্রকাশ করে নিরব বলেন, ‘আপনি যদি এখন পোলে ছেড়ে দেন তাকে তাহলে পঞ্চাশ থেকে সত্তর ভাগ মানুষ তার সঙ্গে থাকবে। তবে একার চাকরির টাকায় এখন চলে না, এখন আজ থেকে ১০ বছর আগে থেকেই একার টাকায় চলে না। বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অবস্থা এমন যে একার টাকায় চলে না।’
তিনি বলেন, ‘এখন যুক্তি হলো যে আমার মা চাকরি করে, আমার ওয়াইফ কাজ করে। আমাদের পরিবারে অনেক মেয়ে কাজ করে। আমি ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকে দেখছি না, আমি সামাজিক দৃষ্টিকোণ থেকে দেখছি। আমি মনে করি, এখন নারীদের অর্থনৈতিক সচ্ছলতা অনেক জরুরি।’ এখানে একটি ষড়যন্ত্র খুঁজে পেয়েছেন নিরব। তিনি বলেন, ‘এখানে অনেক বড় একটি ষড়যন্ত্র রয়েছে।
মুস্তাফিজ যখন হেভি হিট, তখন মুস্তাফিজকে এমন একটি কোচিংয়ে পাঠানো হলো। এরপরে মুস্তাফিজ এসে আর মুস্তাফিজ নাই। মুস্তাফিজের বলে কোনো ধার নেই, আউট হয় না। কিচ্ছু নেই। মুস্তাফিজকে শেষ করে দেওয়া হলো। আশরাফুল যখন তুঙ্গে তখন তার ক্যারিয়ার ধ্বংস করা হলো। এই ছেলেরা যখন উঠে আসতে ধরে তখন আমাদের বড় ভাইয়েরা, বড় দাদারা এমন কিছু করে যাতে উঠে আসতে না পারে। আমি নিশ্চিত তানজিমকে কিছুদিন পর দল থেকে বাদ দেওয়া হবে।’
নিরব বলেন, ‘ধর্মীয় অনুভূতি প্রত্যেকের আলাদা আলাদা এবং সেটা থাকা উচিত। আজকে ইসলামী একটা দলও যদি রাষ্ট্রক্ষমতায় বসে তাহলেও নীতি নির্ধারণ হবে না। হওয়া উচিতও না।’ আরজে নিরব রেডিও জকির পাশাপাশি টেলিভিশনে উপস্থাপনা করেন। তার স্ত্রী লাবণ্য দেশীয় চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন।
তিনি তানজিম সাকিবের মতামতকে একান্তই ব্যক্তিগত হিসেবে দাবি করে প্রশ্ন ছুড়ে দেন, ‘সে যা বিশ্বাস করে তাই প্রচার করে, এতে সমস্যা কোথায়?’ একই সঙ্গে দাবি করেন, দেশের অধিকাংশ মানুষ তার সঙ্গে একমত। নিরব একটি ভিডিও বানিয়ে সেখানে তানজিম সাকিবের কিছু পোস্ট পড়ে শোনান। ধর্ষণের জন্য দায়ী নারীর পোশাক কি না―এমন একটি বিষয় নিয়ে পোস্ট তিনি পড়ে শোনান। বেশ কিছু পোস্ট পড়ার পর তিনি প্রশ্ন করেন―এখানে ভুল কী লিখেছে?
নিরব বলেন, ‘আমার মনে হয় তানজিম সাকিব যা বলেছে তার সঙ্গে দেশের অধিকাংশ মানুষই একমত। ’ নারীর চাকরি না করা নিয়ে তানজিম সাকিব যে পোস্ট করেন সেটার সঙ্গেও নিজের একাত্মতা প্রকাশ করে নিরব বলেন, ‘আপনি যদি এখন পোলে ছেড়ে দেন তাকে তাহলে পঞ্চাশ থেকে সত্তর ভাগ মানুষ তার সঙ্গে থাকবে। তবে একার চাকরির টাকায় এখন চলে না, এখন আজ থেকে ১০ বছর আগে থেকেই একার টাকায় চলে না। বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অবস্থা এমন যে একার টাকায় চলে না।’
তিনি বলেন, ‘এখন যুক্তি হলো যে আমার মা চাকরি করে, আমার ওয়াইফ কাজ করে। আমাদের পরিবারে অনেক মেয়ে কাজ করে। আমি ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকে দেখছি না, আমি সামাজিক দৃষ্টিকোণ থেকে দেখছি। আমি মনে করি, এখন নারীদের অর্থনৈতিক সচ্ছলতা অনেক জরুরি।’ এখানে একটি ষড়যন্ত্র খুঁজে পেয়েছেন নিরব। তিনি বলেন, ‘এখানে অনেক বড় একটি ষড়যন্ত্র রয়েছে।
মুস্তাফিজ যখন হেভি হিট, তখন মুস্তাফিজকে এমন একটি কোচিংয়ে পাঠানো হলো। এরপরে মুস্তাফিজ এসে আর মুস্তাফিজ নাই। মুস্তাফিজের বলে কোনো ধার নেই, আউট হয় না। কিচ্ছু নেই। মুস্তাফিজকে শেষ করে দেওয়া হলো। আশরাফুল যখন তুঙ্গে তখন তার ক্যারিয়ার ধ্বংস করা হলো। এই ছেলেরা যখন উঠে আসতে ধরে তখন আমাদের বড় ভাইয়েরা, বড় দাদারা এমন কিছু করে যাতে উঠে আসতে না পারে। আমি নিশ্চিত তানজিমকে কিছুদিন পর দল থেকে বাদ দেওয়া হবে।’
নিরব বলেন, ‘ধর্মীয় অনুভূতি প্রত্যেকের আলাদা আলাদা এবং সেটা থাকা উচিত। আজকে ইসলামী একটা দলও যদি রাষ্ট্রক্ষমতায় বসে তাহলেও নীতি নির্ধারণ হবে না। হওয়া উচিতও না।’ আরজে নিরব রেডিও জকির পাশাপাশি টেলিভিশনে উপস্থাপনা করেন। তার স্ত্রী লাবণ্য দেশীয় চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন।