এবার এশিয়া কাপের মঞ্চে ভারতের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে জাতীয় দলে অভিষেক হয় অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপজয়ী তরুণ পেসার তানজিম হাসান সাকিবের। আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারের শুরুতেই শক্তিশালী প্রতিপক্ষের বিপক্ষে দারুণ পারফর্ম করেছেন। আর তাই প্রত্যাশিতভাবেই সমর্থকদের প্রশংসার জোয়ারে ভাসছেন তরুণ এই পেসার।
তবে এর মধ্যেই তানজিম সাকিবের পুরনো কিছু ফেসবুক পোস্ট ভাইরাল হয়েছে। যা নিয়ে তোপের মুখে পড়েছেন। ২০ বছর বয়সী এই পেসারকে নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে চলছে আলোচনা-সমালোচনা।
মাস খানেক আগে এক গণমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে সাকিব বলেছিলেন, 'ক্রিকেট আমার পেশা। এখান থেকে আমি উপার্জন করি। কিন্তু আমার আসল জীবন হলো... আমি পরকালে যদি সফল হতে না পারি তাহলে আসলে আমি ব্যর্থই থেকে যাব। আমি নিজেকে প্রস্তুত করছি আল্লাহর জন্য। কারণ সবাইকেই একদিন মৃত্যুবরণ করতে হবে। কখন কে মারা যাবে, কেউ জানে না। তাই আমি চেষ্টা করি সবসময় ইসলাম মেনে চলার জন্য, ইসলামের মধ্যে থাকার জন্য।'
তিনি বলেন, 'আর এই জিনিসটা আমার খেলাকেও অনেক সাহায্য করে। আমাকে শৃঙ্খল থাকতে শেখায়। মানসিকভাবেও আমি শক্ত থাকি। আমার অন্য কোনো দিকে নজর যায় না, একদিকেই ফোকাস ধরে রাখতে পারি। এটা আমাকে দুনিয়া ও আখিরাত দুই দিকেই সাহায্য করছে।'
সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অনেকেই সাকিবের সমালোচনা করলেও তার বন্ধু মৃত্যুঞ্জয় চৌধুরী তার পাশে আছেন। এছাড়া অন্য অনেকে ধর্মীয় বিষয়ে জানতে এই দুই ক্রিকেটারের শরণাপন্নও হন। বাইরের মানুষের এমন বাঁকা কথায় মোটেও কান দেন না সাকিবরা।
তানজিম সাকিব বলছিলেন, 'সতীর্থরা খুবই ইতিবাচকভাবে দেখেন। যখনই তারা কিছু একটা না বোঝে বা ইসলামিক কোনো বিষয় জানার প্রয়োজন হয়, আমাদের দুইজনের কাছে আসে। আমরা যদি তাহলে আমরা বলি নাহলে বিভিন্ন স্কলারের কাছে প্রশ্ন করে ওদেরকে উত্তর জানাই।'
তবে এর মধ্যেই তানজিম সাকিবের পুরনো কিছু ফেসবুক পোস্ট ভাইরাল হয়েছে। যা নিয়ে তোপের মুখে পড়েছেন। ২০ বছর বয়সী এই পেসারকে নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে চলছে আলোচনা-সমালোচনা।
মাস খানেক আগে এক গণমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে সাকিব বলেছিলেন, 'ক্রিকেট আমার পেশা। এখান থেকে আমি উপার্জন করি। কিন্তু আমার আসল জীবন হলো... আমি পরকালে যদি সফল হতে না পারি তাহলে আসলে আমি ব্যর্থই থেকে যাব। আমি নিজেকে প্রস্তুত করছি আল্লাহর জন্য। কারণ সবাইকেই একদিন মৃত্যুবরণ করতে হবে। কখন কে মারা যাবে, কেউ জানে না। তাই আমি চেষ্টা করি সবসময় ইসলাম মেনে চলার জন্য, ইসলামের মধ্যে থাকার জন্য।'
তিনি বলেন, 'আর এই জিনিসটা আমার খেলাকেও অনেক সাহায্য করে। আমাকে শৃঙ্খল থাকতে শেখায়। মানসিকভাবেও আমি শক্ত থাকি। আমার অন্য কোনো দিকে নজর যায় না, একদিকেই ফোকাস ধরে রাখতে পারি। এটা আমাকে দুনিয়া ও আখিরাত দুই দিকেই সাহায্য করছে।'
সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অনেকেই সাকিবের সমালোচনা করলেও তার বন্ধু মৃত্যুঞ্জয় চৌধুরী তার পাশে আছেন। এছাড়া অন্য অনেকে ধর্মীয় বিষয়ে জানতে এই দুই ক্রিকেটারের শরণাপন্নও হন। বাইরের মানুষের এমন বাঁকা কথায় মোটেও কান দেন না সাকিবরা।
তানজিম সাকিব বলছিলেন, 'সতীর্থরা খুবই ইতিবাচকভাবে দেখেন। যখনই তারা কিছু একটা না বোঝে বা ইসলামিক কোনো বিষয় জানার প্রয়োজন হয়, আমাদের দুইজনের কাছে আসে। আমরা যদি তাহলে আমরা বলি নাহলে বিভিন্ন স্কলারের কাছে প্রশ্ন করে ওদেরকে উত্তর জানাই।'