এবার জামালপুরের সদ্য বিদায়ী জেলা প্রশাসক (ডিসি) মো. ইমরান আহমেদকে ‘ডায়নামিক’ ও ভিডিও ভাইরালকারীকে কুলাঙ্গার বলে আখ্যায়িত করলেন ইসলামপুর উপজেলা চেয়ারম্যান এস এম জামাল আব্দুন নাসের বাবুল। গতকাল রবিবার ১৭ সেপ্টেম্বর দিনগত রাত থেকে ১ মিনিট ২৭ সেকেন্ডের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।
সেই ভিডিওতে তাকে বলতে শোনা যায়, আমার মনটা খারাপ। জামালপুরবাসীর জন্য দুর্ভাগ্য। আমরা বহু দিন পর একজন ‘ডায়নামিক’ লোক পেয়েছিলাম। শেখ হাসিনার কল্যাণে তাকে পেয়েছিলাম। এক মাস ২৩ দিন দায়িত্ব পালন শেষে তিনি (ডিসি) চলে যাচ্ছেন। জানি না এ জামালপুরবাসীর মধ্যে কোনো ‘কুলাঙ্গার’ ছিলেন। যিনি একটি বক্তব্যকে ভাইরাল করে দিয়ে জামালপুরবাসীর কপালে কুঠারাঘাত করেছেন।’
এ সময় তিনি আরও বলেন, ‘এ ভদ্র লোক যদি জামালপুরে তার মেয়াদোত্তীর্ণ করতে পারতেন তাহলে আমি বিশ্বাস করি এ জামালপুরের ভঙ্গুর চেহারাটা বদলে দিতেন। প্রত্যেকটা দপ্তরে মানুষের সেবা সহজ থেকে সহজতর করে দিতেন। পরিবেশ যেটা, সেটা সুন্দর হতো।’
তিনি বক্তব্যের শেষে বলেন, ‘আমরা সেই মানুষটিকে রাখতে পারলাম না। মানুষটি চলে গেলেন। যেখানেই তিনি যাবেন, সেখানেই তিনি আলো ছড়াবেন। কিন্তু আমরা বঞ্চিত হলাম। আমরা তাকে ধরে রাখতে পারলাম না। এ জন্য আমার মন খারাপ। আসলে কথা বলার মতো আমার মানসিকতা নেই।’
গতকাল বিকেলে ইসলামপুর উপজেলার ফরিদুল হক খান দুলাল অডিটোরিয়ামের সামনে তিন দিনব্যাপী উন্নয়ন মেলা উদ্বোধনী সভায় তিনি এসব কথা বলেন। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সিরাজুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানটি পরিচালিত হয়। এ ব্যাপারে জানতে রাতে উপজেলা চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট জামাল আব্দুন নাছের বাবুলের মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলে তিনি কল রিসিভ করেন নি। সোমবার সকাল থেকে তার মুঠোফোনটি বন্ধ থাকায় তার বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।
সেই ভিডিওতে তাকে বলতে শোনা যায়, আমার মনটা খারাপ। জামালপুরবাসীর জন্য দুর্ভাগ্য। আমরা বহু দিন পর একজন ‘ডায়নামিক’ লোক পেয়েছিলাম। শেখ হাসিনার কল্যাণে তাকে পেয়েছিলাম। এক মাস ২৩ দিন দায়িত্ব পালন শেষে তিনি (ডিসি) চলে যাচ্ছেন। জানি না এ জামালপুরবাসীর মধ্যে কোনো ‘কুলাঙ্গার’ ছিলেন। যিনি একটি বক্তব্যকে ভাইরাল করে দিয়ে জামালপুরবাসীর কপালে কুঠারাঘাত করেছেন।’
এ সময় তিনি আরও বলেন, ‘এ ভদ্র লোক যদি জামালপুরে তার মেয়াদোত্তীর্ণ করতে পারতেন তাহলে আমি বিশ্বাস করি এ জামালপুরের ভঙ্গুর চেহারাটা বদলে দিতেন। প্রত্যেকটা দপ্তরে মানুষের সেবা সহজ থেকে সহজতর করে দিতেন। পরিবেশ যেটা, সেটা সুন্দর হতো।’
তিনি বক্তব্যের শেষে বলেন, ‘আমরা সেই মানুষটিকে রাখতে পারলাম না। মানুষটি চলে গেলেন। যেখানেই তিনি যাবেন, সেখানেই তিনি আলো ছড়াবেন। কিন্তু আমরা বঞ্চিত হলাম। আমরা তাকে ধরে রাখতে পারলাম না। এ জন্য আমার মন খারাপ। আসলে কথা বলার মতো আমার মানসিকতা নেই।’
গতকাল বিকেলে ইসলামপুর উপজেলার ফরিদুল হক খান দুলাল অডিটোরিয়ামের সামনে তিন দিনব্যাপী উন্নয়ন মেলা উদ্বোধনী সভায় তিনি এসব কথা বলেন। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সিরাজুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানটি পরিচালিত হয়। এ ব্যাপারে জানতে রাতে উপজেলা চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট জামাল আব্দুন নাছের বাবুলের মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলে তিনি কল রিসিভ করেন নি। সোমবার সকাল থেকে তার মুঠোফোনটি বন্ধ থাকায় তার বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।