চার জমজ কন্যা সন্তানকে দেখতে হাসপাতালে গেলেন চুয়াডাঙ্গার জেলা প্রশাসক আমিনুল ইসলাম খান। বুধবার (১০ মে) দুপুরে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে মিষ্টি ও বিভিন্ন সামগ্রী নিয়ে নিয়ে দেখা করতে যান জেলা প্রশাসক।
এ সময় তিনি চার কন্যা সন্তানের মা কল্পনা খাতুনকে ফুলেল শুভেচ্ছাসহ আর্থিক সহযোগিতা করেন। পরে সবার অনুরোধে জেলা প্রশাসক চার কন্যার নাম পর্যায়ক্রমে দোয়েল, কোয়েল, ময়না ও টিয়া রেখেছেন।
এর আগে গতকাল মঙ্গলবার (৯ মে) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে চুয়াডাঙ্গা শহরের বেসরকারি স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান আঁখি তারা জেনারেল হাসপাতালে একসঙ্গে চার কন্যা সন্তানের জন্ম দেন কল্পনা খাতুন (২৬)। সেখানে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণের কারণে পরে তাকে সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়।
এ ঘটনার কিছুক্ষণ পরই দেশের জনপ্রিয় অনলাইন ঢাকা পোস্টে চার জমজ সন্তানের জন্ম, ক্লিনিকের বিল নিয়ে চিন্তায় দিনমজুর বাবা শিরোনামে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ হয়। এরপরই প্রচারিত সংবাদটি চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসকসহ বিভিন্ন মহলের দৃষ্টিতে আসে।
জেলা প্রশাসক আমিনুল ইসলাম খান ঢাকা পোস্টকে বলেন, গণমাধ্যমে চার জমজ সন্তান জন্ম হবার খবর জানতে পেরে আমি মিষ্টি ও বিভিন্ন সামগ্রী নিয়ে হাসপাতালে দেখতে যাই। এ সময় তাদের নগদ ১০ হাজার টাকা সহযোগিতা করা হয়েছে। পরিবার থেকে আমাকে নাম দেওয়ার জন্য বলা হয়েছিল, আমি পর্যায়ক্রমে, দোয়েল, কোয়েল, ময়না ও টিয়া নাম দিয়েছি। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা দেওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, তাদের বাবা রাজমিস্ত্রী। খুবই দরিদ্র পরিবার। আমার সামর্থ্য অনুযায়ী তাদেরকে সহযোগিতা করবো। সোনালী ব্যাংক কোর্ট বিল্ডিং শাখায় তাদের বাবার নামে একটি অ্যাকাউন্ট করে দেব। সমাজের সামর্থ্যবানরা তাদের সামর্থ্য অনুযায়ী সহযোগিতা করবেন।
এ সময় তিনি চার কন্যা সন্তানের মা কল্পনা খাতুনকে ফুলেল শুভেচ্ছাসহ আর্থিক সহযোগিতা করেন। পরে সবার অনুরোধে জেলা প্রশাসক চার কন্যার নাম পর্যায়ক্রমে দোয়েল, কোয়েল, ময়না ও টিয়া রেখেছেন।
এর আগে গতকাল মঙ্গলবার (৯ মে) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে চুয়াডাঙ্গা শহরের বেসরকারি স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান আঁখি তারা জেনারেল হাসপাতালে একসঙ্গে চার কন্যা সন্তানের জন্ম দেন কল্পনা খাতুন (২৬)। সেখানে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণের কারণে পরে তাকে সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়।
এ ঘটনার কিছুক্ষণ পরই দেশের জনপ্রিয় অনলাইন ঢাকা পোস্টে চার জমজ সন্তানের জন্ম, ক্লিনিকের বিল নিয়ে চিন্তায় দিনমজুর বাবা শিরোনামে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ হয়। এরপরই প্রচারিত সংবাদটি চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসকসহ বিভিন্ন মহলের দৃষ্টিতে আসে।
জেলা প্রশাসক আমিনুল ইসলাম খান ঢাকা পোস্টকে বলেন, গণমাধ্যমে চার জমজ সন্তান জন্ম হবার খবর জানতে পেরে আমি মিষ্টি ও বিভিন্ন সামগ্রী নিয়ে হাসপাতালে দেখতে যাই। এ সময় তাদের নগদ ১০ হাজার টাকা সহযোগিতা করা হয়েছে। পরিবার থেকে আমাকে নাম দেওয়ার জন্য বলা হয়েছিল, আমি পর্যায়ক্রমে, দোয়েল, কোয়েল, ময়না ও টিয়া নাম দিয়েছি। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা দেওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, তাদের বাবা রাজমিস্ত্রী। খুবই দরিদ্র পরিবার। আমার সামর্থ্য অনুযায়ী তাদেরকে সহযোগিতা করবো। সোনালী ব্যাংক কোর্ট বিল্ডিং শাখায় তাদের বাবার নামে একটি অ্যাকাউন্ট করে দেব। সমাজের সামর্থ্যবানরা তাদের সামর্থ্য অনুযায়ী সহযোগিতা করবেন।