এবার চাঁদপুরের হাজীগঞ্জে নুরুল ইসলাম লেদু (৬০) নামে এক মুয়াজ্জিনের ওপর হামলার ঘটনা ঘটেছে। ফজরের আজান দেওয়ার সময় মসজিদে ঢুকে মিঠু নামে এক ব্যক্তি তাকে কুপিয়ে পালিয়ে যান বলে অভিযোগ উঠেছে। গতকাল উপজেলার দেশগাঁও বায়তুল নুর জামে মসজিদে এ ঘটনা ঘটে। গুরুতর আহত অবস্থায় মুয়াজ্জিনকে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
এদিকে দেশগাঁও দ্বিনিয়া মাদ্রাসার প্রধান শিক্ষক ও দেশগাঁও বায়তুল নুর জামে মসজিদের ইমাম শাহ সুলতান ভূঁইয়া জানান, মোস্তাফিজুর রহমান মিঠু নামে এক ব্যক্তি গত কয়েকদিন ধরে তাকে ও মুয়াজ্জিনকে গালিগালাজ ও হুমকি দিয়ে আসছিলেন। এর মধ্যে গত বৃহস্পতিবার স্থানীয় ইউপি সদস্য আজিজুর রহমানের ছোট ছেলের মৃত্যু ও জানাজার খবর মসজিদে মাইকিং করার পর ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন মিঠু। শিশু মৃত্যুর খবর কেন মাইকিং করা হলো তা জানতে চান।
আহত নুরুল ইসলামের ছেলে মুনাব্বর হোসেন ইকরাম বলেন, শনিবার রাতে বাবাকে গালিগালাজ করার পাশাপাশি হুমকি দেন মিঠু। তখন স্থানীয় দোকানের সামনে তাদের মধ্যে বাগবিতণ্ডা হয়। ভোরে আজান দেওয়া অবস্থায় বাবার ওপর হামলা করেন। মাদরাসার শিক্ষক মাহমুদুল হাসান বলেন, মুয়াজ্জিনের চিৎকার শুনে দ্রুত এগিয়ে এসে দেখি, মিঠু মসজিদ থেকে বেরিয়ে যাচ্ছেন।
এদিকে ঘটনার পর থেকে অভিযুক্ত মোস্তাফিজুর রহমান মিঠু পলাতক রয়েছেন। তার সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করেও কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি। তবে মিঠুর ছোট ভাই শাহ পরানের দাবি, তার বড় ভাই মিঠু এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত নন।
এ বিষয়ে হাজীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুর রশিদ বলেন, ঘটনাস্থল থেকে আলামত সংগ্রহ করা হয়েছে। অভিযোগের ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এদিকে দেশগাঁও দ্বিনিয়া মাদ্রাসার প্রধান শিক্ষক ও দেশগাঁও বায়তুল নুর জামে মসজিদের ইমাম শাহ সুলতান ভূঁইয়া জানান, মোস্তাফিজুর রহমান মিঠু নামে এক ব্যক্তি গত কয়েকদিন ধরে তাকে ও মুয়াজ্জিনকে গালিগালাজ ও হুমকি দিয়ে আসছিলেন। এর মধ্যে গত বৃহস্পতিবার স্থানীয় ইউপি সদস্য আজিজুর রহমানের ছোট ছেলের মৃত্যু ও জানাজার খবর মসজিদে মাইকিং করার পর ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন মিঠু। শিশু মৃত্যুর খবর কেন মাইকিং করা হলো তা জানতে চান।
আহত নুরুল ইসলামের ছেলে মুনাব্বর হোসেন ইকরাম বলেন, শনিবার রাতে বাবাকে গালিগালাজ করার পাশাপাশি হুমকি দেন মিঠু। তখন স্থানীয় দোকানের সামনে তাদের মধ্যে বাগবিতণ্ডা হয়। ভোরে আজান দেওয়া অবস্থায় বাবার ওপর হামলা করেন। মাদরাসার শিক্ষক মাহমুদুল হাসান বলেন, মুয়াজ্জিনের চিৎকার শুনে দ্রুত এগিয়ে এসে দেখি, মিঠু মসজিদ থেকে বেরিয়ে যাচ্ছেন।
এদিকে ঘটনার পর থেকে অভিযুক্ত মোস্তাফিজুর রহমান মিঠু পলাতক রয়েছেন। তার সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করেও কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি। তবে মিঠুর ছোট ভাই শাহ পরানের দাবি, তার বড় ভাই মিঠু এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত নন।
এ বিষয়ে হাজীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুর রশিদ বলেন, ঘটনাস্থল থেকে আলামত সংগ্রহ করা হয়েছে। অভিযোগের ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।