পাকিস্তানের নতুন প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নিয়েছেন কাজী ফয়েজ ঈসা। দেশটির ২৯তম প্রধান বিচারপতি হলেন তিনি।গতকাল শনিবার প্রধান বিচারপতি ওমর আতা বান্দিয়াল অবসর নেওয়ার পরই রোববার (১৭ সেপ্টেম্বর) তিনি শপথ গ্রহণ করেন।
রাজধানী ইসলামাবাদে অবস্থিত প্রেসিডেন্ট ড. আরিফ আলভির বাসভবনে এ শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। এতে উপস্থিত ছিলেন সরকারের উচ্চ পদস্ত কর্মকর্তারা। আরও উপস্থিত ছিলেন, তত্ত্ববধায়ক সরকারের প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার-উল-হক কাকার, সেনাবাহিনীর প্রধান আসিম মুনির এবং বিদেশি রাষ্ট্রদূতরা।
প্রধান বিচারপতি হিসেবে দায়িত্ব নেওয়া ঈসার মেয়াদ খুবই সংক্ষিপ্ত। তিনি ২০২৪ সালের ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করবেন। এরপরই অবসরে যাবেন। পাকিস্তানের নতুন এই বিচারপতি ১৯৫৯ সালের ২৬ অক্টোবর কোয়েটায় জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা লেট কাজী মোহাম্মাদ ঈসা পাকিস্তান প্রতিষ্ঠিত হওয়ার সময় একজন সম্ভ্রন্ত নেতা ছিলেন। এছাড়া তিনি কায়েদি আজম মোহাম্মাদ আলী জিন্নাহর ঘনিষ্ঠ ছিলেন।
কোয়েটাতেই তিনি প্রাথমিক শিক্ষা গ্রহণ করেন। এরপর তিনি করাচি গ্রামার স্কুল থেকে ও এবং এ লেভেল শেষ করেন। পরে উচ্চ শিক্ষার জন্য লন্ডনে পাড়ি জমান। সেখানে তিনি কোর্ট স্কুল অব ল থেকে আইনি পেশায় ডিগ্রি লাভ করেন। ১৯৮৫ সালের ৩০ জানুয়ারি তিনি বেলুচিস্তান হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি হিসেবে যোগদান করেন। ১৯৯৮ সালের মার্চে তিনি সুপ্রিম কোর্টের অ্যাডভোকেট হন। পরে ২০০৭ সালের ২ নভেম্বর পারভেজ মোশাররফ পাকিস্তানে জরুরি অবস্থা জারি করলে তিনি বিচারক হিসেবে দায়িত্ব পালন থেকে সরে আসেন।
রাজধানী ইসলামাবাদে অবস্থিত প্রেসিডেন্ট ড. আরিফ আলভির বাসভবনে এ শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। এতে উপস্থিত ছিলেন সরকারের উচ্চ পদস্ত কর্মকর্তারা। আরও উপস্থিত ছিলেন, তত্ত্ববধায়ক সরকারের প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার-উল-হক কাকার, সেনাবাহিনীর প্রধান আসিম মুনির এবং বিদেশি রাষ্ট্রদূতরা।
প্রধান বিচারপতি হিসেবে দায়িত্ব নেওয়া ঈসার মেয়াদ খুবই সংক্ষিপ্ত। তিনি ২০২৪ সালের ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করবেন। এরপরই অবসরে যাবেন। পাকিস্তানের নতুন এই বিচারপতি ১৯৫৯ সালের ২৬ অক্টোবর কোয়েটায় জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা লেট কাজী মোহাম্মাদ ঈসা পাকিস্তান প্রতিষ্ঠিত হওয়ার সময় একজন সম্ভ্রন্ত নেতা ছিলেন। এছাড়া তিনি কায়েদি আজম মোহাম্মাদ আলী জিন্নাহর ঘনিষ্ঠ ছিলেন।
কোয়েটাতেই তিনি প্রাথমিক শিক্ষা গ্রহণ করেন। এরপর তিনি করাচি গ্রামার স্কুল থেকে ও এবং এ লেভেল শেষ করেন। পরে উচ্চ শিক্ষার জন্য লন্ডনে পাড়ি জমান। সেখানে তিনি কোর্ট স্কুল অব ল থেকে আইনি পেশায় ডিগ্রি লাভ করেন। ১৯৮৫ সালের ৩০ জানুয়ারি তিনি বেলুচিস্তান হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি হিসেবে যোগদান করেন। ১৯৯৮ সালের মার্চে তিনি সুপ্রিম কোর্টের অ্যাডভোকেট হন। পরে ২০০৭ সালের ২ নভেম্বর পারভেজ মোশাররফ পাকিস্তানে জরুরি অবস্থা জারি করলে তিনি বিচারক হিসেবে দায়িত্ব পালন থেকে সরে আসেন।