গতকাল আন্তর্জাতিক অভিষেক হয়েছে ২০২০ সালের অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপজয়ী পেসার তানজিম হাসান সাকিবের। এশিয়া কাপের মঞ্চে ভারতের মতো দলের বিপক্ষে তিনি দারুণ পারফর্মেন্স করেছেন। বল হাতে শুরুতে জোড়া উইকেট তো নিয়েইছেন, এরপর শেষ ওভারে প্রবল চাপের মুখে দারুণ বোলিংয়ে দলকে জিতিয়ে মাঠ ছেড়েছেন। সেই পারফর্মেন্সের রোমাঞ্চ না কাটতেই ২০ বছর বয়সী পেসার জড়ালেন বিতর্কে।
গত ২০২২ সালের ৯ সেপ্টেম্বর তানজিম সাকিব তার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেইজে একটি পোস্ট দিয়েছিলেন। এই পোস্ট নিয়েই যত বিতর্কের সূত্রপাত। সেই পোস্টে লেখা আছে, ‘স্ত্রী চাকরি করলে স্বামীর হক আদায় হয় না, স্ত্রী চাকরি করলে সন্তানের হক আদায় হয় না, স্ত্রী চাকরি করলে তার কমনীয়তা নষ্ট হয়, স্ত্রী চাকরি করলে পরিবার ধ্বংস হয়, স্ত্রী চাকরি করলে পর্দা নষ্ট হয়, স্ত্রী চাকরি করলে সমাজ নষ্ট হয়।
স্ত্রীকে যেই স্বামী বলে- আমার স্ত্রীর চাকরি করার দরকার নেই। আমি যা পাই তোমাকে খাওয়াব, সে তাকে রাজরানি হয়ে আছে। এখন সে রাজরানি না হয়ে কর্মচারী হতে চায়। আসলে স্ত্রী স্বামীর মর্যাদা বোঝে নি, স্ত্রী নিজের মর্যাদাও বোঝেনি। ঘর একটি জগৎ। অসংখ্য কাজ রয়েছে। আজ ছেলেদের বেকারত্বের বড় কারণ হচ্ছে- মেয়েরা এগিয়া আসছে, ছেলেরা কোনো চাকরি পাচ্ছে না।
একটি ছেলেকে চাকরি দিলে পুরো পরিবারের উপকার হয়। (অতএব মা-বোনেরা নিজের আত্মমর্যাদা রক্ষার্থে স্বামীর আনুগত্য ও বাসায় অবস্থান করে রানির হালাতে অবস্থান করুন। অতএব মা-বোনেরা দুনিয়া কামাতে যেয়ে আখেরাত না হারিয়ে ঘরে অবস্থান করে স্বামী-সন্তানের খেদমত করে দুনিয়া ও আখেরাত দুটিই কামাই করতে পারবেন ইনশাআল্লাহ। আল্লাহ তাওফীক দান করুন। আমিন।)’
পোস্টের শেষে একটি মাইক্রোফোনের ইমোটিকনসহ ‘শায়খ আবু বকর মুহাম্মাদ জাকারিয়া (হাফিযাহুল্লাহ)’ নামটি লেখা আছে। তানজিমের এই পোস্টের স্ক্রিনশট এখন সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল। চলছে তীব্র সমালোচনা। দেশের নারীরা যখন এগিয়ে যাচ্ছে, বর্তমান সরকার যেখানে নারীদের স্বাবলম্বী করে তুলতে দারুণ সব পদক্ষেপ নিচ্ছে, সেখানে স্বাভাবিকভাবেই সদ্য জাতীয় দলে অভিষিক্ত একজন ক্রিকেটারের এক বছর আগের পোস্ট নিয়ে শুরু হয়েছে বিতর্ক।
ক্রিকেটারদের অনেক ফ্যান-ফলোয়ার থাকে। তাই তাদের এমন নারীবিদ্বেষী বক্তব্য অনুসারীদের ভুল পথে পরিচালিত করতে পারে বলে মন্তব্য করছেন অসংখ্য মানুষ। এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে তানজিম সাকিবের কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
গত ২০২২ সালের ৯ সেপ্টেম্বর তানজিম সাকিব তার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেইজে একটি পোস্ট দিয়েছিলেন। এই পোস্ট নিয়েই যত বিতর্কের সূত্রপাত। সেই পোস্টে লেখা আছে, ‘স্ত্রী চাকরি করলে স্বামীর হক আদায় হয় না, স্ত্রী চাকরি করলে সন্তানের হক আদায় হয় না, স্ত্রী চাকরি করলে তার কমনীয়তা নষ্ট হয়, স্ত্রী চাকরি করলে পরিবার ধ্বংস হয়, স্ত্রী চাকরি করলে পর্দা নষ্ট হয়, স্ত্রী চাকরি করলে সমাজ নষ্ট হয়।
স্ত্রীকে যেই স্বামী বলে- আমার স্ত্রীর চাকরি করার দরকার নেই। আমি যা পাই তোমাকে খাওয়াব, সে তাকে রাজরানি হয়ে আছে। এখন সে রাজরানি না হয়ে কর্মচারী হতে চায়। আসলে স্ত্রী স্বামীর মর্যাদা বোঝে নি, স্ত্রী নিজের মর্যাদাও বোঝেনি। ঘর একটি জগৎ। অসংখ্য কাজ রয়েছে। আজ ছেলেদের বেকারত্বের বড় কারণ হচ্ছে- মেয়েরা এগিয়া আসছে, ছেলেরা কোনো চাকরি পাচ্ছে না।
একটি ছেলেকে চাকরি দিলে পুরো পরিবারের উপকার হয়। (অতএব মা-বোনেরা নিজের আত্মমর্যাদা রক্ষার্থে স্বামীর আনুগত্য ও বাসায় অবস্থান করে রানির হালাতে অবস্থান করুন। অতএব মা-বোনেরা দুনিয়া কামাতে যেয়ে আখেরাত না হারিয়ে ঘরে অবস্থান করে স্বামী-সন্তানের খেদমত করে দুনিয়া ও আখেরাত দুটিই কামাই করতে পারবেন ইনশাআল্লাহ। আল্লাহ তাওফীক দান করুন। আমিন।)’
পোস্টের শেষে একটি মাইক্রোফোনের ইমোটিকনসহ ‘শায়খ আবু বকর মুহাম্মাদ জাকারিয়া (হাফিযাহুল্লাহ)’ নামটি লেখা আছে। তানজিমের এই পোস্টের স্ক্রিনশট এখন সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল। চলছে তীব্র সমালোচনা। দেশের নারীরা যখন এগিয়ে যাচ্ছে, বর্তমান সরকার যেখানে নারীদের স্বাবলম্বী করে তুলতে দারুণ সব পদক্ষেপ নিচ্ছে, সেখানে স্বাভাবিকভাবেই সদ্য জাতীয় দলে অভিষিক্ত একজন ক্রিকেটারের এক বছর আগের পোস্ট নিয়ে শুরু হয়েছে বিতর্ক।
ক্রিকেটারদের অনেক ফ্যান-ফলোয়ার থাকে। তাই তাদের এমন নারীবিদ্বেষী বক্তব্য অনুসারীদের ভুল পথে পরিচালিত করতে পারে বলে মন্তব্য করছেন অসংখ্য মানুষ। এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে তানজিম সাকিবের কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।