ইউরোপীয় ইউনিয়নের ডেটা আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে জনপ্রিয় ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম টিকটককে ৩৪ কোটি ৫০ লাখ ইউরো জরিমানা করা হয়েছে। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় ৪ হাজার ৪২ কোটি টাকারও বেশি। শুক্রবার এ তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা এপি।
আয়ারল্যান্ডভিত্তিক সংস্থা ডিপিসি। তারা সাধারণ মানুষের তথ্যের গোপনীয়তার বিষয়টি নিশ্চিত করতে কোনো প্রতিষ্ঠান ইউরোপীয় ইউনিয়নের কঠোর নীতিমালা (জিডিপিআর) মেনে চলছে কি না, তা দেখভালে বড় ভূমিকা পালন করে এই সংস্থাটি। ডিপিসি বিবৃতিতে জানিয়েছে, দুই বছর ধরে তদন্ত করে তারা টিকটকের ব্যর্থতার বিষয়টি সামনে এনেছে।
তদন্তে দেখা গেছে যে কিশোর ব্যবহারকারীদের জন্য সাইন-আপের পর স্বয়ংক্রিয়ভাবে তাদের অ্যাকাউন্টগুলো সবার কাছে চলে যায়। ফলে যে কেউ তাদের ভিডিও দেখতে এবং মন্তব্য করতে পারে। সেই ডিফল্ট সেটিংস ১৩ বছরের কম বয়সী শিশুদের জন্যও ঝুঁকি তৈরি করেছে। টিকটক নিয়ে ডিপিসি তদন্ত শুরু করেছিল ২০২১ সালের সেপ্টেম্বরে। টিকটকের বিভিন্ন সেটিংস ও ১৮ বছরের কম বয়সীদের ব্যক্তিগত তথ্য সংগ্রহ ও তা ব্যবহারের ক্ষেত্রে জিডিপিআর মেনে চলা হচ্ছে কি না তা, সে সময় থেকে খতিয়ে দেখা হয়েছে। তাতে দেখা গেছে, কম বয়সীদের ঝুঁকির বিষয়টি যথাযথভাবে মূল্যায়ন করেনি টিকটক।
এ ছাড়া টিকটকে শিশুদের অ্যাকাউন্টগুলো তাদের বাবা–মা বা অভিভাবকের অ্যাকাউন্টের সঙ্গে যুক্ত করার একটি ব্যবস্থার সমালোচনা করেছে ডিপিসি।
আয়ারল্যান্ডভিত্তিক সংস্থা ডিপিসি। তারা সাধারণ মানুষের তথ্যের গোপনীয়তার বিষয়টি নিশ্চিত করতে কোনো প্রতিষ্ঠান ইউরোপীয় ইউনিয়নের কঠোর নীতিমালা (জিডিপিআর) মেনে চলছে কি না, তা দেখভালে বড় ভূমিকা পালন করে এই সংস্থাটি। ডিপিসি বিবৃতিতে জানিয়েছে, দুই বছর ধরে তদন্ত করে তারা টিকটকের ব্যর্থতার বিষয়টি সামনে এনেছে।
তদন্তে দেখা গেছে যে কিশোর ব্যবহারকারীদের জন্য সাইন-আপের পর স্বয়ংক্রিয়ভাবে তাদের অ্যাকাউন্টগুলো সবার কাছে চলে যায়। ফলে যে কেউ তাদের ভিডিও দেখতে এবং মন্তব্য করতে পারে। সেই ডিফল্ট সেটিংস ১৩ বছরের কম বয়সী শিশুদের জন্যও ঝুঁকি তৈরি করেছে। টিকটক নিয়ে ডিপিসি তদন্ত শুরু করেছিল ২০২১ সালের সেপ্টেম্বরে। টিকটকের বিভিন্ন সেটিংস ও ১৮ বছরের কম বয়সীদের ব্যক্তিগত তথ্য সংগ্রহ ও তা ব্যবহারের ক্ষেত্রে জিডিপিআর মেনে চলা হচ্ছে কি না তা, সে সময় থেকে খতিয়ে দেখা হয়েছে। তাতে দেখা গেছে, কম বয়সীদের ঝুঁকির বিষয়টি যথাযথভাবে মূল্যায়ন করেনি টিকটক।
এ ছাড়া টিকটকে শিশুদের অ্যাকাউন্টগুলো তাদের বাবা–মা বা অভিভাবকের অ্যাকাউন্টের সঙ্গে যুক্ত করার একটি ব্যবস্থার সমালোচনা করেছে ডিপিসি।