এবার গ্রামের মেঠোপথ আর ফসলের মাঠে হাঁটছেন এক ভীনদেশি। কখনো খেলছেন গবাদি পশু নিয়ে। আবার কখনো পুকুরে মাছের খাবার দিচ্ছেন। চড়ছেন মোটরসাইকেল ও ভ্যানে। গ্রামের মানুষদের আপন করে নিয়েছেন ক’দিনেই। কিন্তু কে তিনি? তিনি হলে সৌদি আরবের এক মালিক। যিনি বেড়াতে এসেছেন বাংলাদেশী কর্মচারীর বাড়িতে।
সৌদিতে সততা ও কাজের দক্ষতা দিয়ে মালিকের মন জয় করা ময়মনসিংহের ত্রিশালের মঠবাড়ি গ্রামের দেলোয়ার ও মনিরের ভালোবাসার টানে তাদের গ্রামে ছুটে এসেছেন সৌদি ধনকুবের আবু নাসের। গ্রামের মানুষের ভালোবাসা আর আতিথেয়তায় মুগ্ধ তিনি। এ যেন গরিবের বাড়িতে হাতির পা। সৌদি আরবে শেখ নাসেরের অধীনে কাজ করেন ত্রিশালের মঠবাড়ি গ্রামের দেলোয়ার ও মনির।
এদিকে দীর্ঘদিন সততা ও নিষ্ঠার সাথে কাজ করায় তাদের প্রতি ভালবাসা তৈরি হয় সৌদি মালিকের। তাদের আমন্ত্রণে চলে আসেন বাংলাদেশে। এখন গ্রামবাংলার সৌন্দর্য ও আতিথেয়তা এবং গ্রামবাসীর আচরণে রীতিমত মুগ্ধ তিনি। সৌদি ধনকুবের আবু নাসের বলেন, এরা আমার প্রতি অনেক উদার, তারা আমার জন্য বাড়ি তৈরি করেছে এবং সাজিয়েছে। আমি এখানে তাদের সাথে অনেক মজা করেছি। তাদের আতিথেয়তায় আমি মুগ্ধ। আমি তাদের মঙ্গল কামনা করি।
আবু নাসেরকে একনজর দেখতে প্রতিদিনই ভীড় করছেন অসংখ্য মানুষ। কথাও বলছেন সৌদির জীবনযাত্রা ও বাংলাদেশের মানুষের ভালোবাসা নিয়ে। এমন অজপাড়াগাঁয়ে গরিবের বাড়িতে আসবেন এমন ধনী মানুষ তা কল্পনাতেও ছিল না দেলোয়ার ও মনিরের বাবার। চেষ্টা করছেন যেন, বাংলাদেশের মানুষ সম্পর্কে একটা ভালো ধারণা নিয়ে যেতে পারেন তিনি।
এদিকে দেলোয়ার ও মনিরের মা জানান, দেশি খাবার শাক-সবজী, মাছ, মাংস সবই খাচ্ছেন তিনি। এতে আনন্দিত পরিবারটি। তিন কন্যা সন্তানের জনক শেখ নাসের আট দিনের জন্য বাংলাদেশে আসেন গত ছয় সেপ্টেম্বর।
সৌদিতে সততা ও কাজের দক্ষতা দিয়ে মালিকের মন জয় করা ময়মনসিংহের ত্রিশালের মঠবাড়ি গ্রামের দেলোয়ার ও মনিরের ভালোবাসার টানে তাদের গ্রামে ছুটে এসেছেন সৌদি ধনকুবের আবু নাসের। গ্রামের মানুষের ভালোবাসা আর আতিথেয়তায় মুগ্ধ তিনি। এ যেন গরিবের বাড়িতে হাতির পা। সৌদি আরবে শেখ নাসেরের অধীনে কাজ করেন ত্রিশালের মঠবাড়ি গ্রামের দেলোয়ার ও মনির।
এদিকে দীর্ঘদিন সততা ও নিষ্ঠার সাথে কাজ করায় তাদের প্রতি ভালবাসা তৈরি হয় সৌদি মালিকের। তাদের আমন্ত্রণে চলে আসেন বাংলাদেশে। এখন গ্রামবাংলার সৌন্দর্য ও আতিথেয়তা এবং গ্রামবাসীর আচরণে রীতিমত মুগ্ধ তিনি। সৌদি ধনকুবের আবু নাসের বলেন, এরা আমার প্রতি অনেক উদার, তারা আমার জন্য বাড়ি তৈরি করেছে এবং সাজিয়েছে। আমি এখানে তাদের সাথে অনেক মজা করেছি। তাদের আতিথেয়তায় আমি মুগ্ধ। আমি তাদের মঙ্গল কামনা করি।
আবু নাসেরকে একনজর দেখতে প্রতিদিনই ভীড় করছেন অসংখ্য মানুষ। কথাও বলছেন সৌদির জীবনযাত্রা ও বাংলাদেশের মানুষের ভালোবাসা নিয়ে। এমন অজপাড়াগাঁয়ে গরিবের বাড়িতে আসবেন এমন ধনী মানুষ তা কল্পনাতেও ছিল না দেলোয়ার ও মনিরের বাবার। চেষ্টা করছেন যেন, বাংলাদেশের মানুষ সম্পর্কে একটা ভালো ধারণা নিয়ে যেতে পারেন তিনি।
এদিকে দেলোয়ার ও মনিরের মা জানান, দেশি খাবার শাক-সবজী, মাছ, মাংস সবই খাচ্ছেন তিনি। এতে আনন্দিত পরিবারটি। তিন কন্যা সন্তানের জনক শেখ নাসের আট দিনের জন্য বাংলাদেশে আসেন গত ছয় সেপ্টেম্বর।