রাব্বি সরকার, নরসিংদী প্রতিনিধি: নরসিংদীর শিবপুরে ট্রাক ও মাইক্রোবাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে বাবা- ছেলেসহ তিনজন নিহত হয়েছে। এসময় আহত হয়েছে আরো ৭ জন। শনিবার রাত দুইটায় ঢাকা- সিলেট মহাসড়কের উপজেলার শ্রীফুলিয়া এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। ৯৯৯ এর মাধ্যমে খবর পেয়ে দুর্ঘটনাস্থলে এসে আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠায় ফায়ার সার্ভিস।
নিহতরা হলেন, মাইক্রোবাসের চালক নারায়ণগঞ্জ জেলার বন্দর থানার সাবদীবাজার এলাকার সুভাস চন্দ্রের ছেলে সাগর চন্দ্র (৩২। যাত্রী চাঁদপুর জেলার মতলব থানার মুন্সীরকান্দি গ্রামের মৃত আবুল কাশেমের ছেলে এফাজুল হক (৫০) ও তার ছেলে মোস্তাকিম (১৮)।
আর আহতরা হলো, নিহত এফাজুল হকের স্ত্রী মুক্তা আক্তার (৪৫), ছেলে আশরাফুল প্রধান (১৪), মেয়ে ইলমা আক্তার (১২), মাদারীপুর জেলার শিবচর থানার ফারুক হোসেন (৫০), হাসিদা বেগম (৪২), সানজিদা আক্তার (১৬) ও নূর মোহাম্মদ (৭)।
হাইওয়ে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিস জানায়, বৃহস্পতিবার রাতে নারায়ণগঞ্জ থেকে মাইক্রোবাসে করে দুইটি পরিবার সিলেটে মাজার জিয়ারতে গিয়েছিলো। জিয়ারত শেষে তারা শুক্রবার রাতে নারায়ণগঞ্জ ফিরছিলো। তাদের বহনকারী মাইক্রোবাসটি ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের শিবপুরের শ্রীফুলিয়া এলাকায় পৌঁছালে বিপরীত থেকে আসা সিলেট গামী একটি ট্রাকের সাথে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে মাইক্রোবাসটি একেবারে দুমড়ে মুচরে যায়। আর ঘটনাস্থলেই চালকসহ তিনজন নিহত হয়। পরে ৯৯৯ এর মাধ্যমে খবর পেয়ে দুর্ঘটনাস্থলে এসে আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠায় ফায়ার সার্ভিস।
নরসিংদী ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার মো. রায়হান বলেন, আমরা খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে গাড়ির ভেতর থেকে তিনজনকে মৃত অবস্থায় উদ্ধার করি। আর আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে প্রেরণ করি। পরে মরদেহগুলো হাইওয়ে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
ইটাখোলা হাইওয়ে পুলিশের এস আই আবুল খায়ের বলেন, বেপরোয়া গতি ও ওভারটেকিং এর কারণে এই দুর্ঘটনা ঘটেছে। আমরা ট্রাক ও মাইক্রোবাস জব্দ করে থানায় নিয়ে এসেছি। আর মরদেহগুলো নরসিংদী সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। স্বজনরা বিনা ময়নাতদন্তে নিয়ে যাওয়ার আবেদন করেছে, অনুমতি পেলে তাদে কাছে হস্তান্তর করা হবে।
নিহতরা হলেন, মাইক্রোবাসের চালক নারায়ণগঞ্জ জেলার বন্দর থানার সাবদীবাজার এলাকার সুভাস চন্দ্রের ছেলে সাগর চন্দ্র (৩২। যাত্রী চাঁদপুর জেলার মতলব থানার মুন্সীরকান্দি গ্রামের মৃত আবুল কাশেমের ছেলে এফাজুল হক (৫০) ও তার ছেলে মোস্তাকিম (১৮)।
আর আহতরা হলো, নিহত এফাজুল হকের স্ত্রী মুক্তা আক্তার (৪৫), ছেলে আশরাফুল প্রধান (১৪), মেয়ে ইলমা আক্তার (১২), মাদারীপুর জেলার শিবচর থানার ফারুক হোসেন (৫০), হাসিদা বেগম (৪২), সানজিদা আক্তার (১৬) ও নূর মোহাম্মদ (৭)।
হাইওয়ে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিস জানায়, বৃহস্পতিবার রাতে নারায়ণগঞ্জ থেকে মাইক্রোবাসে করে দুইটি পরিবার সিলেটে মাজার জিয়ারতে গিয়েছিলো। জিয়ারত শেষে তারা শুক্রবার রাতে নারায়ণগঞ্জ ফিরছিলো। তাদের বহনকারী মাইক্রোবাসটি ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের শিবপুরের শ্রীফুলিয়া এলাকায় পৌঁছালে বিপরীত থেকে আসা সিলেট গামী একটি ট্রাকের সাথে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে মাইক্রোবাসটি একেবারে দুমড়ে মুচরে যায়। আর ঘটনাস্থলেই চালকসহ তিনজন নিহত হয়। পরে ৯৯৯ এর মাধ্যমে খবর পেয়ে দুর্ঘটনাস্থলে এসে আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠায় ফায়ার সার্ভিস।
নরসিংদী ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার মো. রায়হান বলেন, আমরা খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে গাড়ির ভেতর থেকে তিনজনকে মৃত অবস্থায় উদ্ধার করি। আর আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে প্রেরণ করি। পরে মরদেহগুলো হাইওয়ে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
ইটাখোলা হাইওয়ে পুলিশের এস আই আবুল খায়ের বলেন, বেপরোয়া গতি ও ওভারটেকিং এর কারণে এই দুর্ঘটনা ঘটেছে। আমরা ট্রাক ও মাইক্রোবাস জব্দ করে থানায় নিয়ে এসেছি। আর মরদেহগুলো নরসিংদী সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। স্বজনরা বিনা ময়নাতদন্তে নিয়ে যাওয়ার আবেদন করেছে, অনুমতি পেলে তাদে কাছে হস্তান্তর করা হবে।