চলতি এশিয়া কাপের মাঝপথে নিয়ম বদলে শুধু ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের জন্য রিজার্ভ ডের ব্যবস্থা করেছিল এসিসি। বিশ্বকাপজয়ী শ্রীলঙ্কান অধিনায়ক অর্জুনা রানাতুঙ্গার শঙ্কা, এভাবে যা ইচ্ছা তা করে পার পেয়ে যাওয়ায় ভবিষ্যতেও এমন কিছু চাইলেই করতে পারবে একটি দল (পড়ুন ভারত)। পিটিআইয়ের সঙ্গে কথোপকথনে রানাতুঙ্গা বলেছেন, ‘এশিয়া কাপের কথাই ধরুন। টুর্নামেন্টের আগে একটা নিয়ম ছিল, কিন্তু এক ম্যাচের আগে তারা নিয়ম বদলাল। এসিসি কোথায়? আইসিসি কোথায়? এক দলের জন্য যেখানে নিয়ম বদলানো হয় টুর্নামেন্টে, এমন কিছুতে আমি স্বচ্ছন্দ নই। ভবিষ্যতে সর্বনাশ হয়ে যাবে।’
এ নিয়ে সাবেক অধিকাংশ সাবেক ক্রিকেটাররাও প্রশ্ন তোলেননি। শুধু ভারতের সাবেক পেসার ভেংকটেশ প্রসাদ টুইট করেছেন। আর ধারাভাষ্য দিতে এসে মুত্তিয়া মুরালিধরণ প্রশ্ন তুলেছিলেন। কিন্তু অন্য ধারাভাষ্যকাররা দ্রুত প্রসঙ্গে পাল্টে ফেলেছেন। রানাতুঙ্গা বলছেন অর্থের কাছে নতজানু সবাই, ‘আইসিসি ও এসিসির জন্য দুঃখ হয় আমার, কারণ ওরা শুধু পদ আঁকড়ে ধরে রাখতে চায়। সাবেক ক্রিকেটাররাও কথা বলে না, কারণ ওদের অর্থ দরকার।’
এদিকে শুধু ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের জন্য সুপার ওভার রাখায় বিস্ময় প্রকাশ করেছিলেন বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কার কোচ। চন্ডিকা হাথুরুসিংহে বলেছিলেন, ‘‘টুর্নামেন্টের মাঝপথে নিয়ম বদল, এমন কিছু কখনো দেখিনি।’ আর ক্রিস সিলভারউড বলেছিলেন, ‘যখন প্রথম শুনলাম, একটু অবাক হয়েছি।’ কিন্তু দুই দেশের বোর্ড বিবৃতি দিয়ে জানিয়েছিল, তাদের সম্মতিতে এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
রানাতুঙ্গা এ নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন, ‘অন্য দেশগুলো কেন এটা হতে দিয়েছে? কারণ বিসিসিআই খুব শক্তিশালী বা একজন নির্দিষ্ট মানুষ (জয় শাহ) খুব শক্তিশালী। এমনটা চলতে দেওয়া যায় না। ওদের উচিত ছিল সব খেলাতেই বাড়তি দিন রাখা।’ শ্রীলঙ্কাকে ১৯৯৬ বিশ্বকাপ জেতানো অধিনায়ক বলেছেন, ভারতীয় বোর্ড আইসিসিকে নিয়ন্ত্রণ করছে, ‘আইসিসি নখদন্থীন এক বাঘ। ওরা অপেশাদার আচরণ করে। ওদের ক্রিকেট রক্ষা করা উচিত। ক্রিকেট নিয়ন্ত্রণ করা আইসিসির কাজ, একটা দেশের (ভারতের) না।’
এদিকে রানাতুঙ্গার ধারণা, আগামী ১৪ অক্টোবর বিশ্বকাপে ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের জন্যও নিয়ম বদলানোর ঘটনা ঘটতে পারে, ‘যদি বিশ্বকাপেও ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের জন্য আলাদা নিয়ম বানায় আমি অবাক হব না। এটা খুব বাজে ব্যাপার। ভারত শক্তিশালী, কোনো সন্দেহ নেই। কিন্তু আইসিসির কর্মকর্তারাও আয়েশ করে কোট, টাই আর রুমাল পরে ঘুরে বেড়াচ্ছে, মিটিং করছে।’
এ নিয়ে সাবেক অধিকাংশ সাবেক ক্রিকেটাররাও প্রশ্ন তোলেননি। শুধু ভারতের সাবেক পেসার ভেংকটেশ প্রসাদ টুইট করেছেন। আর ধারাভাষ্য দিতে এসে মুত্তিয়া মুরালিধরণ প্রশ্ন তুলেছিলেন। কিন্তু অন্য ধারাভাষ্যকাররা দ্রুত প্রসঙ্গে পাল্টে ফেলেছেন। রানাতুঙ্গা বলছেন অর্থের কাছে নতজানু সবাই, ‘আইসিসি ও এসিসির জন্য দুঃখ হয় আমার, কারণ ওরা শুধু পদ আঁকড়ে ধরে রাখতে চায়। সাবেক ক্রিকেটাররাও কথা বলে না, কারণ ওদের অর্থ দরকার।’
এদিকে শুধু ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের জন্য সুপার ওভার রাখায় বিস্ময় প্রকাশ করেছিলেন বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কার কোচ। চন্ডিকা হাথুরুসিংহে বলেছিলেন, ‘‘টুর্নামেন্টের মাঝপথে নিয়ম বদল, এমন কিছু কখনো দেখিনি।’ আর ক্রিস সিলভারউড বলেছিলেন, ‘যখন প্রথম শুনলাম, একটু অবাক হয়েছি।’ কিন্তু দুই দেশের বোর্ড বিবৃতি দিয়ে জানিয়েছিল, তাদের সম্মতিতে এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
রানাতুঙ্গা এ নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন, ‘অন্য দেশগুলো কেন এটা হতে দিয়েছে? কারণ বিসিসিআই খুব শক্তিশালী বা একজন নির্দিষ্ট মানুষ (জয় শাহ) খুব শক্তিশালী। এমনটা চলতে দেওয়া যায় না। ওদের উচিত ছিল সব খেলাতেই বাড়তি দিন রাখা।’ শ্রীলঙ্কাকে ১৯৯৬ বিশ্বকাপ জেতানো অধিনায়ক বলেছেন, ভারতীয় বোর্ড আইসিসিকে নিয়ন্ত্রণ করছে, ‘আইসিসি নখদন্থীন এক বাঘ। ওরা অপেশাদার আচরণ করে। ওদের ক্রিকেট রক্ষা করা উচিত। ক্রিকেট নিয়ন্ত্রণ করা আইসিসির কাজ, একটা দেশের (ভারতের) না।’
এদিকে রানাতুঙ্গার ধারণা, আগামী ১৪ অক্টোবর বিশ্বকাপে ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের জন্যও নিয়ম বদলানোর ঘটনা ঘটতে পারে, ‘যদি বিশ্বকাপেও ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের জন্য আলাদা নিয়ম বানায় আমি অবাক হব না। এটা খুব বাজে ব্যাপার। ভারত শক্তিশালী, কোনো সন্দেহ নেই। কিন্তু আইসিসির কর্মকর্তারাও আয়েশ করে কোট, টাই আর রুমাল পরে ঘুরে বেড়াচ্ছে, মিটিং করছে।’