এবার পাসপোর্ট-বোর্ডিং পাস ছাড়াই হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে কুয়েতগামী বিমানে উঠে আলোচনায় আসা গোপালগঞ্জের শিশু জুনায়েদ মোল্লা (১২) এখন রীতিমতো ভাইরাল। শিশুটির একের পর এক সাক্ষাৎকার নিচ্ছেন গণমাধ্যমকর্মী ও ইউটিউবাররা। শুধু বিমানে চড়া নয়, এবার পাইলট হতে চায় আলোচিত সেই শিশুটি। কেউ মুঠোফোনে, কেউবা বাড়িতে এসে জুনায়েদ ও তার পরিবারের সদস্যদের বিমানে চড়ানোর লোভনীয় প্রস্তাব দিচ্ছেন।
আর জুনায়েদকে একনজর দেখতে উৎসুক জনতার ভিড় লেগেই আছে। আগ্রহ নিয়ে তার মুখ থেকে বিমানে ওঠার দুঃসাহসিক ঘটনা শুনছেন তারা। গতকাল শুক্রবার মুকসুদপুর উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের পারইহাটি গ্রামের তার বাড়িতে গিয়ে দেখা যায়, পুকুরে সাঁতার কাটাসহ নানা দুরন্তপনায় কাটছে শিশুটির সময়।
এরপর পরিপাটি হয়ে সে হাজির গণমাধ্যমকর্মীদের সামনে। এবার সে জানাল শুধু বিমানে চড়ার শখ নয়, বড় হয়ে হতে চায় একজন পাইলট। এ সময় জুনায়েদ বলে, অনেকেই বলতেছে যে আমি আর আমার পরিবারের লোকজন নিয়ে বিমানে ঘুরবে। আমার খুবই ভালো লাগতেছে। আর কখনো এ রকম দুরন্তপানা করব না। ভালো পড়াশুনা কইরে আমি পাইলট হব।
এদিকে জুনায়েদের বাবা ইমরান মোল্লা বলেন, আমার ছেলেকে অনেকে অনেক ধরনের অফার দিচ্ছে তার শখ পূরণ করার জন্য। তাকে বিমানে ঘুরাবে। আমি গরিব সবজি ব্যবসায়ী। আমার পক্ষে তাকে ভালো করে পড়ালেখার ব্যবস্থা করার সামর্থ্য নেই। বিত্ত সমাজের কাছে আমি এই অনুরোধ জানাব সাময়িক খুশির ব্যবস্থা না করে তার জীবন যেন ভালো হয় এবং লেখাপড়া করে তার যোগ্যতা অনুযায়ী চলতে পারে সে জন্য সাহায্য করা।
এ সময় প্রতিবেশী এনায়েত হোসেন বলেন, আসলে জুনায়েদ প্লেনে উঠছেল কিন্তু উড়তে পারে নাই। ওর মনের একটা আশা রয়ে গেছে। অনেকে ওরে ঘুরাইতে চাইছে প্লেনে। যদি ঘুরায় তাহলে ওর মনের আশা পূরণ হবে ও খুশি হবে এতে আমরাও খুশি হব।
আর জুনায়েদকে একনজর দেখতে উৎসুক জনতার ভিড় লেগেই আছে। আগ্রহ নিয়ে তার মুখ থেকে বিমানে ওঠার দুঃসাহসিক ঘটনা শুনছেন তারা। গতকাল শুক্রবার মুকসুদপুর উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের পারইহাটি গ্রামের তার বাড়িতে গিয়ে দেখা যায়, পুকুরে সাঁতার কাটাসহ নানা দুরন্তপনায় কাটছে শিশুটির সময়।
এরপর পরিপাটি হয়ে সে হাজির গণমাধ্যমকর্মীদের সামনে। এবার সে জানাল শুধু বিমানে চড়ার শখ নয়, বড় হয়ে হতে চায় একজন পাইলট। এ সময় জুনায়েদ বলে, অনেকেই বলতেছে যে আমি আর আমার পরিবারের লোকজন নিয়ে বিমানে ঘুরবে। আমার খুবই ভালো লাগতেছে। আর কখনো এ রকম দুরন্তপানা করব না। ভালো পড়াশুনা কইরে আমি পাইলট হব।
এদিকে জুনায়েদের বাবা ইমরান মোল্লা বলেন, আমার ছেলেকে অনেকে অনেক ধরনের অফার দিচ্ছে তার শখ পূরণ করার জন্য। তাকে বিমানে ঘুরাবে। আমি গরিব সবজি ব্যবসায়ী। আমার পক্ষে তাকে ভালো করে পড়ালেখার ব্যবস্থা করার সামর্থ্য নেই। বিত্ত সমাজের কাছে আমি এই অনুরোধ জানাব সাময়িক খুশির ব্যবস্থা না করে তার জীবন যেন ভালো হয় এবং লেখাপড়া করে তার যোগ্যতা অনুযায়ী চলতে পারে সে জন্য সাহায্য করা।
এ সময় প্রতিবেশী এনায়েত হোসেন বলেন, আসলে জুনায়েদ প্লেনে উঠছেল কিন্তু উড়তে পারে নাই। ওর মনের একটা আশা রয়ে গেছে। অনেকে ওরে ঘুরাইতে চাইছে প্লেনে। যদি ঘুরায় তাহলে ওর মনের আশা পূরণ হবে ও খুশি হবে এতে আমরাও খুশি হব।