এবার লালমনিরহাটের মহেন্দ্রনগরে ঘুমন্ত স্বামীর লিঙ্গ কেটে দিয়েছে তারই স্ত্রী। গতকাল শুক্রবার ১৫ সেপ্টেম্বর ভোরে লালমনিরহাটের মহেন্দ্রনগর ইউনিয়নের পাঠানটারীতে এ ঘটনা ঘটে। ভুক্তভোগী স্বামীর নাম আপেল মিয়া (৩১) পেশায় একজন রাজমিস্ত্রী। গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে লালমনিরহাট সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তিনি সার্জারী ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন।
জানা যায়, মহেন্দ্রনগরের পাঠানটারীর ভ্যান চালক সাইফুল ইসলাম ও জুটমিল শ্রমিক রানু বেগমের একমাত্র ছেলে সঙ্গে কুড়িগ্রাম চিলমারী উপজেলার শরিফা বাজার এলাকার ছক্কু মিয়ার মেয়ে শরিফা বেগমের ১১ বছর আগে পারিবারিক ভাবে বিয়ে হয়। আপেল ও শরিফার সংসার জীবনে দুই পুত্র সন্তানের জন্ম হয়।
আপেলের পরিবারের সবাই কর্মজীবী হওয়ায় খুব ভালোভাবেই অতিবাহিত হচ্ছিল তাদের সংসার জীবন।৷ হঠাৎ দুই মাস আগে শরিফা বাবার বাড়ি গিয়ে আর স্বামীর বাড়িতে আসতে চায় না। কয়েক দিন আগে আপেলের বাবা-মা তাদের সন্তানের কথা চিন্তা করে অনেক বুঝিয়ে ছেলের বউকে ঘরে নিয়ে আসে। বাড়িতে আনার কয়েকদিনের মাথায় এ ঘটনা ঘটে।
এদিকে ভুক্তভোগী আপেল বলেন, প্রতিদিনের মতো আমরা গল্প করতে করতে ঘুমিয়ে পড়ি। আযানের সময় দু’জনের একসাথে ঘুম ভাঙলে বাইরে যাই, ও নামাজ পড়ার কথা বললে আমি আবার ঘুমিয়ে পড়ি। ঘুমানোর কিছুক্ষণ পরেই ব্লেড দিয়ে পোচ মারার সঙ্গে সঙ্গে আমি জেগে উঠলে সে বলতে থাকে এখন কেমন লাগে? এভাবেই হাসপাতালের বিছানায় ব্যথায় কাতরাতে কাতরাতে ঘটনার কথা বলছিলেন ভুক্তভোগী আপেল।
এ বিষয়ে লালমনিরহাট সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ডাঃ হামিদুল হক হিরু বলেন, রোগীর পুরুষ লিঙ্গে সাতটি সেলাই দেওয়া হয়েছে। তাকে ভর্তি করে সার্জারী ওয়ার্ডে প্রেরণ করা হয়েছে। এ বিষয়ে লালমনিরহাট সদর থানার ওসি ওমর ফারুক বলেন, ভুক্তভোগীর স্ত্রীকে আটক করা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে আইনি প্রক্রিয়া চলছে।
জানা যায়, মহেন্দ্রনগরের পাঠানটারীর ভ্যান চালক সাইফুল ইসলাম ও জুটমিল শ্রমিক রানু বেগমের একমাত্র ছেলে সঙ্গে কুড়িগ্রাম চিলমারী উপজেলার শরিফা বাজার এলাকার ছক্কু মিয়ার মেয়ে শরিফা বেগমের ১১ বছর আগে পারিবারিক ভাবে বিয়ে হয়। আপেল ও শরিফার সংসার জীবনে দুই পুত্র সন্তানের জন্ম হয়।
আপেলের পরিবারের সবাই কর্মজীবী হওয়ায় খুব ভালোভাবেই অতিবাহিত হচ্ছিল তাদের সংসার জীবন।৷ হঠাৎ দুই মাস আগে শরিফা বাবার বাড়ি গিয়ে আর স্বামীর বাড়িতে আসতে চায় না। কয়েক দিন আগে আপেলের বাবা-মা তাদের সন্তানের কথা চিন্তা করে অনেক বুঝিয়ে ছেলের বউকে ঘরে নিয়ে আসে। বাড়িতে আনার কয়েকদিনের মাথায় এ ঘটনা ঘটে।
এদিকে ভুক্তভোগী আপেল বলেন, প্রতিদিনের মতো আমরা গল্প করতে করতে ঘুমিয়ে পড়ি। আযানের সময় দু’জনের একসাথে ঘুম ভাঙলে বাইরে যাই, ও নামাজ পড়ার কথা বললে আমি আবার ঘুমিয়ে পড়ি। ঘুমানোর কিছুক্ষণ পরেই ব্লেড দিয়ে পোচ মারার সঙ্গে সঙ্গে আমি জেগে উঠলে সে বলতে থাকে এখন কেমন লাগে? এভাবেই হাসপাতালের বিছানায় ব্যথায় কাতরাতে কাতরাতে ঘটনার কথা বলছিলেন ভুক্তভোগী আপেল।
এ বিষয়ে লালমনিরহাট সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ডাঃ হামিদুল হক হিরু বলেন, রোগীর পুরুষ লিঙ্গে সাতটি সেলাই দেওয়া হয়েছে। তাকে ভর্তি করে সার্জারী ওয়ার্ডে প্রেরণ করা হয়েছে। এ বিষয়ে লালমনিরহাট সদর থানার ওসি ওমর ফারুক বলেন, ভুক্তভোগীর স্ত্রীকে আটক করা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে আইনি প্রক্রিয়া চলছে।