এবার প্রশ্ন করতে গিয়ে একজন ম্যাচটিকে ‘ডেড রাবার’ বলে উল্লেখ করাতেই ফুঁসে উঠলেন চন্দিকা হাতুরাসিংহে। ভারত ম্যাচের আগে শিষ্যদের অনুপ্রাণিত করা কঠিন ছিল কিনা, এই প্রশ্নেও প্রবল আপত্তি জানিয়ে বললেন, ‘ডেড রাবার বলে কিছু নেই। এই কথাটি আমি ঘৃণা করি। এই ম্যাচে কি তাহলে ছেলেরা দেশের প্রতিনিধিত্ব করেনি?’
এশিয়া কাপ থেকে বিদায় নিশ্চিত হয়ে যাওয়ার পর এই ম্যাচের জন্য সাকিব আল হাসানদের আলাদা করে অনুপ্রাণিত করার দরকারও ছিল না বলেই মনে করেন বাংলাদেশ দলের হেড কোচ, ‘ভারত আজকের আগপর্যন্ত ছিল অপরাজিত। কাজেই ওদের হারানোর জন্য ছেলেদের অনুপ্রাণিত করারও প্রয়োজন ছিল না।’ বাজেভাবে শেষ হতে চলা এশিয়া কাপ থেকে জয় নিয়ে ফিরতে পারা যে কত বড় স্বস্তির ব্যাপার হয়ে উঠেছে, এই শ্রীলঙ্কান কোচের প্রতিক্রিয়ায়ও সেটি স্পষ্ট।
শেষে এসে দলগত সাফল্যের ফুল ফুটতে দেখার আনন্দও খেলে গেলো তাঁর কণ্ঠে, ‘আমাদের জন্য এটি দারুণ তৃপ্তিদায়ক একটি জয়। কমবেশি সব খেলোয়াড়েরই এই জয়ে অবদান আছে। এই এশিয়া কাপে আমাদের ব্যক্তিগত পারফরম্যান্সের ঝলক থাকলেও দলীয় প্রচেষ্টা তেমন একটি ছিল না। এই ম্যাচে সম্মিলিত সেই চেষ্টাটা দেখা গেছে। যা ভীষণ স্বস্তিদায়কও।’
বিশেষ করে কৃতিত্ব দিচ্ছেন নাসুম আহমেদ ও শেখ মেহেদী হাসানের মতো টেল এন্ডারদের, ‘১৯০ রান তুলতেই ৭ উইকেট হারিয়ে ফেলেছিলাম আমরা। আগের ম্যাচগুলোতে ব্যাটিং অর্ডারের নীচের দিক থেকে কোনো সাপোর্ট পাওয়া যায়নি। আজকের দিনটি ভিন্ন ছিল, টেল এন্ডাররা আমাদের ম্যাচ জিতিয়ে দিয়েছে।’
পরে মেহেদীর বোলিংও মন কেড়েছে হাতুরাসিংহের, ‘মেহেদীকে নিয়ে আমি অনেক খুশি। ওর মানসিকতা ও বোলিংয়ে আত্মবিশ্বাসের ছাপ ছিল। এই ম্যাচে এক ওভারে অনেক রানও দিয়েছে। তবে আমি বলবো সে আমাদের ম্যাচেও ফিরিয়েছে। যখন (শুভমান) গিল ম্যাচ নিয়ন্ত্রণে নিয়ে যাচ্ছিল। ওকে দেখে আমি খুবই খুশি। অলরাউন্ডার মেহেদীকে যদিও ততটা দেখা হয়নি আমার। তবে ওর আজকের পারফরম্যান্স ভালোলাগার।’
ভারতকে হারানোর আত্মবিশ্বাস বিশ্বকাপেও সঙ্গী হচ্ছে, ‘এমন আত্মবিশ্বাস নিয়ে বিশ্বকাপে যাওয়া অনেক ভালো ব্যাপার। এই এশিয়া কাপে যদিও আমাদের দলীয় পারফরম্যান্স কম হয়েছে। তবে আমরা অনেক ভেন্যুতে এবং উইকেটে খেলেছি। আমরা অনেক খেলোয়াড়কে পরখও করে নিতে পেরেছি। এখন (বিশ্বকাপের জন্য) ১৫ সদস্য বেছে নেওয়া অনেক কঠিনও হয়ে গেল।’
এশিয়া কাপ থেকে বিদায় নিশ্চিত হয়ে যাওয়ার পর এই ম্যাচের জন্য সাকিব আল হাসানদের আলাদা করে অনুপ্রাণিত করার দরকারও ছিল না বলেই মনে করেন বাংলাদেশ দলের হেড কোচ, ‘ভারত আজকের আগপর্যন্ত ছিল অপরাজিত। কাজেই ওদের হারানোর জন্য ছেলেদের অনুপ্রাণিত করারও প্রয়োজন ছিল না।’ বাজেভাবে শেষ হতে চলা এশিয়া কাপ থেকে জয় নিয়ে ফিরতে পারা যে কত বড় স্বস্তির ব্যাপার হয়ে উঠেছে, এই শ্রীলঙ্কান কোচের প্রতিক্রিয়ায়ও সেটি স্পষ্ট।
শেষে এসে দলগত সাফল্যের ফুল ফুটতে দেখার আনন্দও খেলে গেলো তাঁর কণ্ঠে, ‘আমাদের জন্য এটি দারুণ তৃপ্তিদায়ক একটি জয়। কমবেশি সব খেলোয়াড়েরই এই জয়ে অবদান আছে। এই এশিয়া কাপে আমাদের ব্যক্তিগত পারফরম্যান্সের ঝলক থাকলেও দলীয় প্রচেষ্টা তেমন একটি ছিল না। এই ম্যাচে সম্মিলিত সেই চেষ্টাটা দেখা গেছে। যা ভীষণ স্বস্তিদায়কও।’
বিশেষ করে কৃতিত্ব দিচ্ছেন নাসুম আহমেদ ও শেখ মেহেদী হাসানের মতো টেল এন্ডারদের, ‘১৯০ রান তুলতেই ৭ উইকেট হারিয়ে ফেলেছিলাম আমরা। আগের ম্যাচগুলোতে ব্যাটিং অর্ডারের নীচের দিক থেকে কোনো সাপোর্ট পাওয়া যায়নি। আজকের দিনটি ভিন্ন ছিল, টেল এন্ডাররা আমাদের ম্যাচ জিতিয়ে দিয়েছে।’
পরে মেহেদীর বোলিংও মন কেড়েছে হাতুরাসিংহের, ‘মেহেদীকে নিয়ে আমি অনেক খুশি। ওর মানসিকতা ও বোলিংয়ে আত্মবিশ্বাসের ছাপ ছিল। এই ম্যাচে এক ওভারে অনেক রানও দিয়েছে। তবে আমি বলবো সে আমাদের ম্যাচেও ফিরিয়েছে। যখন (শুভমান) গিল ম্যাচ নিয়ন্ত্রণে নিয়ে যাচ্ছিল। ওকে দেখে আমি খুবই খুশি। অলরাউন্ডার মেহেদীকে যদিও ততটা দেখা হয়নি আমার। তবে ওর আজকের পারফরম্যান্স ভালোলাগার।’
ভারতকে হারানোর আত্মবিশ্বাস বিশ্বকাপেও সঙ্গী হচ্ছে, ‘এমন আত্মবিশ্বাস নিয়ে বিশ্বকাপে যাওয়া অনেক ভালো ব্যাপার। এই এশিয়া কাপে যদিও আমাদের দলীয় পারফরম্যান্স কম হয়েছে। তবে আমরা অনেক ভেন্যুতে এবং উইকেটে খেলেছি। আমরা অনেক খেলোয়াড়কে পরখও করে নিতে পেরেছি। এখন (বিশ্বকাপের জন্য) ১৫ সদস্য বেছে নেওয়া অনেক কঠিনও হয়ে গেল।’