টটাইগারদের শেষটা সুন্দর, এশিয়া কাপের বাংলাদেশের এবারের অভিজ্ঞতা সম্পর্কে বলতে হলে এই কথাটিই হয়ত যথেষ্ট। শিরোপার দাবিদার ভারতকে রুদ্ধশ্বাস এক ম্যাচে হারিয়েছে বাংলাদেশ। সুপার ফোরে তৃতীয় স্থানে থেকে শেষ করেছে এবারের মিশন। ম্যাচ শেষে অধিনায়ক সাকিব আল হাসান বলেছিলেন, বিশ্বকাপের জন্য যথাযথ দল পেয়েছেন তিনি। আর কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহে জানালেন বিশ্বকাপের দল নির্বাচন এই মুহূর্তে কঠিন হয়ে গেল।
গতকাল শেষ ম্যাচে ভারতকে হারানোর আত্মবিশ্বাস বিশ্বকাপেও সঙ্গী হবে- এমনটাই বিশ্বাস করে টাইগারদের হেডকোচ হাথুরু, ‘এমন আত্মবিশ্বাস নিয়ে বিশ্বকাপে যাওয়া অনেক ভালো ব্যাপার। এই এশিয়া কাপে যদিও আমাদের দলীয় পারফরম্যান্স কম হয়েছে। তবে আমরা অনেক ভেন্যুতে এবং উইকেটে খেলেছি। আমরা অনেক খেলোয়াড়কে পরখও করে নিতে পেরেছি। এখন (বিশ্বকাপের জন্য) ১৫ সদস্য বেছে নেওয়া অনেক কঠিনও হয়ে গেল।’
এছাড়া ভারতের বিপক্ষে এই জয়ের পর সংবাদ সম্মেলনে এসেছিলেন কোচ হাথুরু, তার কণ্ঠে তখন তৃপ্তির ঢেঁকুর, 'আমাদের জন্য এটি দারুণ তৃপ্তিদায়ক একটি জয়। কমবেশি সব খেলোয়াড়েরই এই জয়ে অবদান আছে। এই এশিয়া কাপে আমাদের ব্যক্তিগত পারফরম্যান্সের ঝলক থাকলেও দলীয় প্রচেষ্টা তেমন একটি ছিল না। এই ম্যাচে সম্মিলিত সেই চেষ্টাটা দেখা গেছে। যা ভীষণ স্বস্তিদায়কও।'
এ সময় হাথুরু আরো বলেন, ‘ভারত আজকের আগপর্যন্ত ছিল অপরাজিত। কাজেই ওদের হারানোর জন্য ছেলেদের অনুপ্রাণিত করারও প্রয়োজন ছিল না।’
গতকাল শেষ ম্যাচে ভারতকে হারানোর আত্মবিশ্বাস বিশ্বকাপেও সঙ্গী হবে- এমনটাই বিশ্বাস করে টাইগারদের হেডকোচ হাথুরু, ‘এমন আত্মবিশ্বাস নিয়ে বিশ্বকাপে যাওয়া অনেক ভালো ব্যাপার। এই এশিয়া কাপে যদিও আমাদের দলীয় পারফরম্যান্স কম হয়েছে। তবে আমরা অনেক ভেন্যুতে এবং উইকেটে খেলেছি। আমরা অনেক খেলোয়াড়কে পরখও করে নিতে পেরেছি। এখন (বিশ্বকাপের জন্য) ১৫ সদস্য বেছে নেওয়া অনেক কঠিনও হয়ে গেল।’
এছাড়া ভারতের বিপক্ষে এই জয়ের পর সংবাদ সম্মেলনে এসেছিলেন কোচ হাথুরু, তার কণ্ঠে তখন তৃপ্তির ঢেঁকুর, 'আমাদের জন্য এটি দারুণ তৃপ্তিদায়ক একটি জয়। কমবেশি সব খেলোয়াড়েরই এই জয়ে অবদান আছে। এই এশিয়া কাপে আমাদের ব্যক্তিগত পারফরম্যান্সের ঝলক থাকলেও দলীয় প্রচেষ্টা তেমন একটি ছিল না। এই ম্যাচে সম্মিলিত সেই চেষ্টাটা দেখা গেছে। যা ভীষণ স্বস্তিদায়কও।'
এ সময় হাথুরু আরো বলেন, ‘ভারত আজকের আগপর্যন্ত ছিল অপরাজিত। কাজেই ওদের হারানোর জন্য ছেলেদের অনুপ্রাণিত করারও প্রয়োজন ছিল না।’