আওয়ামী লীগের আমলে যত নির্বাচন হয়েছে সবগুলো স্বচ্ছ ও শান্তিপূর্ণ হয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বৃহস্পতিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) জাতীয় সংসদের ২৪তম অধিবেশনের সমাপনী বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, সংগ্রামের মধ্য দিয়ে মানুষের ভোট ও ভাতের অধিকার ফিরিয়ে দিতে পেরেছি। বাংলাদেশ অর্থনৈতিকভাবে যখন এগিয়ে যাচ্ছে ঠিক তখনই নির্বাচন নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ টানা তিনবার নির্বাচনে জয়ী হয়ে সরকার গঠন করে দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নতি করছে। আওয়ামী লীগের আমলে সব নির্বাচন স্বচ্ছ ও শান্তিপূর্ণ হয়েছে। অনেক দেশের নির্বাচন তো এখনও তাদের বিরোধীদল মানেইনি। তারপরও আমাদের নির্বাচন নিয়ে অনেকের অনেক ছবক শুনতে হচ্ছে।
শেখ হাসিনা বলেন, কিছু দেশ বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে কথা বলছে। সেসব দেশের কাছে আমার প্রশ্ন, ১৯৭৫ সালের পর নির্বাচনগুলোতে যে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড ও অত্যাচার-নির্যাতন হয়েছিল, ওই সময় তাদের চেতনা কোথায় ছিল? ওই সময় তাদের বিবেক কি নাড়া দেয়নি? তিনি বলেন, মানুষের ভোটের ও ভাতের অধিকারের জন্য আমরা আন্দোলন করেছি। রাজপথে থেকে মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য রক্ত দিয়েছি। সেই শহীদের তালিকায় আওয়ামী লীগ এবং সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীদের নামের পাওয়া যাবে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, গত ১৫ বছরের কাছাকাছি সময়ে এক দিনের জন্যও মঙ্গা হয়নি। মানুষের খাদ্যের অভাব হয়নি। আমরা মানুষের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছি। প্রতিটি ক্ষেত্রেই আমরা সাফল্য দেখাতে সক্ষম হয়েছি। তিনি বলেন, করোনা, ইউক্রেন-রাশিয়ার যুদ্ধ, নিষেধাজ্ঞা, পাল্টা নিষেধাজ্ঞায় যেখানে সারাবিশ্ব হিমশিম খাচ্ছে সেখানে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতি হচ্ছে। আমরা তো পিছিয়ে নেই।
আওয়ামী লীগের সভাপতি বলেন, অক্টোবর মাসে এই সংসদের শেষ অধিবেশন হবে। এরপর নির্বাচন হবে। নির্বাচনে জনগণ ভোট দিলে ক্ষমতায় আসব। জনগনের ওপর সব ছেড়ে দিচ্ছি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, সংগ্রামের মধ্য দিয়ে মানুষের ভোট ও ভাতের অধিকার ফিরিয়ে দিতে পেরেছি। বাংলাদেশ অর্থনৈতিকভাবে যখন এগিয়ে যাচ্ছে ঠিক তখনই নির্বাচন নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ টানা তিনবার নির্বাচনে জয়ী হয়ে সরকার গঠন করে দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নতি করছে। আওয়ামী লীগের আমলে সব নির্বাচন স্বচ্ছ ও শান্তিপূর্ণ হয়েছে। অনেক দেশের নির্বাচন তো এখনও তাদের বিরোধীদল মানেইনি। তারপরও আমাদের নির্বাচন নিয়ে অনেকের অনেক ছবক শুনতে হচ্ছে।
শেখ হাসিনা বলেন, কিছু দেশ বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে কথা বলছে। সেসব দেশের কাছে আমার প্রশ্ন, ১৯৭৫ সালের পর নির্বাচনগুলোতে যে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড ও অত্যাচার-নির্যাতন হয়েছিল, ওই সময় তাদের চেতনা কোথায় ছিল? ওই সময় তাদের বিবেক কি নাড়া দেয়নি? তিনি বলেন, মানুষের ভোটের ও ভাতের অধিকারের জন্য আমরা আন্দোলন করেছি। রাজপথে থেকে মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য রক্ত দিয়েছি। সেই শহীদের তালিকায় আওয়ামী লীগ এবং সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীদের নামের পাওয়া যাবে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, গত ১৫ বছরের কাছাকাছি সময়ে এক দিনের জন্যও মঙ্গা হয়নি। মানুষের খাদ্যের অভাব হয়নি। আমরা মানুষের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছি। প্রতিটি ক্ষেত্রেই আমরা সাফল্য দেখাতে সক্ষম হয়েছি। তিনি বলেন, করোনা, ইউক্রেন-রাশিয়ার যুদ্ধ, নিষেধাজ্ঞা, পাল্টা নিষেধাজ্ঞায় যেখানে সারাবিশ্ব হিমশিম খাচ্ছে সেখানে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতি হচ্ছে। আমরা তো পিছিয়ে নেই।
আওয়ামী লীগের সভাপতি বলেন, অক্টোবর মাসে এই সংসদের শেষ অধিবেশন হবে। এরপর নির্বাচন হবে। নির্বাচনে জনগণ ভোট দিলে ক্ষমতায় আসব। জনগনের ওপর সব ছেড়ে দিচ্ছি।