এবার নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলার পুটিমারী ইউনিয়নে বাবার মরদেহ বাড়িতে রেখে এসএসসি পরীক্ষা দিয়েছেন সাজু মিয়া। পরীক্ষা শেষে বাবার দাফনে অংশ নেন তিনি। আজ বুধবার ১০ মে কিশোরগঞ্জ শিশু নিকেতন স্কুল অ্যান্ড কলেজের কেন্দ্র সচিব আব্দুল মালেক এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। মঙ্গলবার ৯ মে ওই ইউনিয়নের ভেড়ভেরি বাংলারপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
এদিকে সাজু মিয়া চলতি এসএসসি পরীক্ষায় ভেড়ভেরি হাজির হাট স্কুল থেকে এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছেন। তিনি কিশোরীগঞ্জ শিশু নিকেতন স্কুল অ্যান্ড কলেজ কেন্দ্রে মানবিক শাখা থেকে ১১ নম্বর কক্ষে পরীক্ষা দিচ্ছে।
স্থানীয়রা জানান, পরীক্ষার দিন মঙ্গলবার সকালে সাজুর অসুস্থ বাবা গোলাম রব্বানী (৬৩) মারা যান। এতে মনোবল ভেঙে পড়ে সাজুর। পরে সংবাদ পেয়ে উপজেলা নিবাহী কর্মকর্তার প্রতিনিধি ও স্কুলের শিক্ষকরা সাজুর বাড়িতে ছুটে যায়। এ সময় তারা সাজুকে বুঝিয়ে পরীক্ষা হলে নিয়ে আসেন এবং সাজু গণিত পরীক্ষায় অংশ নেয়। পরীক্ষা শেষে সাজুকে বাড়ি নিয়ে যাওয়া হয়। পরে একই দিন দুপুর আড়াইটার দিকে জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে তার বাবাকে দাফন করা হয়।
এদিকে কলেজের কেন্দ্র সচিব আব্দুল মালেক জানান, মঙ্গলবার সকালে বাবার মরদেহ বাড়িতে রেখে পরীক্ষা দেওয়া খুবই মর্মান্তিক। এরপরও আমরা ছেলেটির ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে গণিত বিষয়ের পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করাতে সক্ষম হয়েছি।
এদিকে সাজু মিয়া চলতি এসএসসি পরীক্ষায় ভেড়ভেরি হাজির হাট স্কুল থেকে এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছেন। তিনি কিশোরীগঞ্জ শিশু নিকেতন স্কুল অ্যান্ড কলেজ কেন্দ্রে মানবিক শাখা থেকে ১১ নম্বর কক্ষে পরীক্ষা দিচ্ছে।
স্থানীয়রা জানান, পরীক্ষার দিন মঙ্গলবার সকালে সাজুর অসুস্থ বাবা গোলাম রব্বানী (৬৩) মারা যান। এতে মনোবল ভেঙে পড়ে সাজুর। পরে সংবাদ পেয়ে উপজেলা নিবাহী কর্মকর্তার প্রতিনিধি ও স্কুলের শিক্ষকরা সাজুর বাড়িতে ছুটে যায়। এ সময় তারা সাজুকে বুঝিয়ে পরীক্ষা হলে নিয়ে আসেন এবং সাজু গণিত পরীক্ষায় অংশ নেয়। পরীক্ষা শেষে সাজুকে বাড়ি নিয়ে যাওয়া হয়। পরে একই দিন দুপুর আড়াইটার দিকে জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে তার বাবাকে দাফন করা হয়।
এদিকে কলেজের কেন্দ্র সচিব আব্দুল মালেক জানান, মঙ্গলবার সকালে বাবার মরদেহ বাড়িতে রেখে পরীক্ষা দেওয়া খুবই মর্মান্তিক। এরপরও আমরা ছেলেটির ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে গণিত বিষয়ের পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করাতে সক্ষম হয়েছি।