এবার লক্ষ্মীপুরে জুয়া খেলায় লাখ টাকা হেরে দেনা পরিশোধ করতে বন্ধুকে দিয়ে নিজের স্ত্রীকে (২৭) ধর্ষণচেষ্টা ও নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে রাকিব হোসেন নামের এক যুবকের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় রাকিব ও তার বন্ধু মো. অহিদের বিরুদ্ধে সদর মডেল থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগী নারী। পরে অভিযুক্ত স্বামী রাকিব ও বন্ধু অহিদকে আটক করে পুলিশ।
গতকাল মঙ্গলবার ১২ সেপ্টেম্বর রাতে সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বিষয়টি নিশ্চিত করেন। এর আগে বিকেলে সদর উপজেলার ভবানীগঞ্জ ইউনিয়নের চরভূতা গ্রাম থেকে অহিদকে আটক করে পুলিশ। আটক অহিদ চরভূতা গ্রামের রেজাউল হকের ছেলে। রাকিব একই এলাকার মৃত হোসেন মিয়ার ছেলে।
এদিকে ভুক্তভোগী নারীর সঙ্গে ২০১৫ সালের ২৭ আগস্ট রাকিবের সঙ্গে পারিবারিকভাবে বিয়ে হয়। তাদের সংসারে মেয়ে ও ছেলেসন্তান রয়েছে। বিয়ের পরে ওই নারী জানতে পারেন রাকিব জুয়া ও মাদকের সঙ্গে জড়িত। জুয়া খেলায় হেরে গিয়ে বিভিন্ন সময় যৌতুকের জন্য তাকে চাপ সৃষ্টি করতেন রাকিব।
অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, রাকিব জুয়া ও মাদকের সঙ্গে জড়িত। অহিদও একই প্রকৃতির লোক। জুয়া খেলায় হেরে গেলে রাকিবকে এক লাখ টাকা ধার দেন অহিদ। ওই টাকার জন্য অহিদ রাকিবকে চাপ সৃষ্টি করেন। এতে রাকিব তার স্ত্রীকে যৌতুকের জন্য চাপ দেন। এক পর্যায়ে তাকে মারধরও করা হয়। টাকা না দিলে অহিদের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক করতে হবে বলে রাকিব স্ত্রীকে হুমকি দেন।
এর জের ধরেই ৫ সেপ্টেম্বর দিবাগত গভীর রাতে অহিদ ওই নারীর ঘরে প্রবেশ করেন। তখন বাইরে থেকে দরজা বন্ধ করে দিয়ে রাকিব পাহারায় ছিলেন। এক পর্যায়ে অহিদ তাকে ধর্ষণের চেষ্টা করেন। এতে ব্যর্থ হয়ে অহিদ মারধরসহ অমানবিক নির্যাতন চালান। এতে রাকিব ও অহিদের বিরুদ্ধে ১০ সেপ্টেম্বর ভুক্তভোগী গৃহবধূ থানায় লিখিত অভিযোগ করেন।
এ বিষয়ে লক্ষ্মীপুর সদর মডেল থানার ওসি মোসলেহ উদ্দিন বলেন, এ ঘটনায় সংশ্লিষ্ট সবাইকে থানায় ডাকা হয়েছে। অহিদ ও গৃহবধূর স্বামী রাকিবকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। ঘটনার তদন্ত চলছে।
গতকাল মঙ্গলবার ১২ সেপ্টেম্বর রাতে সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বিষয়টি নিশ্চিত করেন। এর আগে বিকেলে সদর উপজেলার ভবানীগঞ্জ ইউনিয়নের চরভূতা গ্রাম থেকে অহিদকে আটক করে পুলিশ। আটক অহিদ চরভূতা গ্রামের রেজাউল হকের ছেলে। রাকিব একই এলাকার মৃত হোসেন মিয়ার ছেলে।
এদিকে ভুক্তভোগী নারীর সঙ্গে ২০১৫ সালের ২৭ আগস্ট রাকিবের সঙ্গে পারিবারিকভাবে বিয়ে হয়। তাদের সংসারে মেয়ে ও ছেলেসন্তান রয়েছে। বিয়ের পরে ওই নারী জানতে পারেন রাকিব জুয়া ও মাদকের সঙ্গে জড়িত। জুয়া খেলায় হেরে গিয়ে বিভিন্ন সময় যৌতুকের জন্য তাকে চাপ সৃষ্টি করতেন রাকিব।
অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, রাকিব জুয়া ও মাদকের সঙ্গে জড়িত। অহিদও একই প্রকৃতির লোক। জুয়া খেলায় হেরে গেলে রাকিবকে এক লাখ টাকা ধার দেন অহিদ। ওই টাকার জন্য অহিদ রাকিবকে চাপ সৃষ্টি করেন। এতে রাকিব তার স্ত্রীকে যৌতুকের জন্য চাপ দেন। এক পর্যায়ে তাকে মারধরও করা হয়। টাকা না দিলে অহিদের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক করতে হবে বলে রাকিব স্ত্রীকে হুমকি দেন।
এর জের ধরেই ৫ সেপ্টেম্বর দিবাগত গভীর রাতে অহিদ ওই নারীর ঘরে প্রবেশ করেন। তখন বাইরে থেকে দরজা বন্ধ করে দিয়ে রাকিব পাহারায় ছিলেন। এক পর্যায়ে অহিদ তাকে ধর্ষণের চেষ্টা করেন। এতে ব্যর্থ হয়ে অহিদ মারধরসহ অমানবিক নির্যাতন চালান। এতে রাকিব ও অহিদের বিরুদ্ধে ১০ সেপ্টেম্বর ভুক্তভোগী গৃহবধূ থানায় লিখিত অভিযোগ করেন।
এ বিষয়ে লক্ষ্মীপুর সদর মডেল থানার ওসি মোসলেহ উদ্দিন বলেন, এ ঘটনায় সংশ্লিষ্ট সবাইকে থানায় ডাকা হয়েছে। অহিদ ও গৃহবধূর স্বামী রাকিবকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। ঘটনার তদন্ত চলছে।