এবার বরিশালের মুলাদীতে পাওনা টাকা চাওয়ায় মো. রবিউল (১৯) নামে এক যুবককে অপহরণের পরে জোর করে শ্যালিকার সঙ্গে বিয়ে ও আটকে রেখে মারধর করার অভিযোগ উঠেছে। গতকাল মঙ্গলবার ১২ সেপ্টেম্বর সকালে উপজেলার বাটামারা ইউনিয়নের সেলিমপুর প্যাদারহাট এলাকার কুদ্দুস বেপারীর বাড়ি থেকে রবিউলকে উদ্ধার করেন তার বাবা। এ ঘটনায় রবিউলের বাবা বাদী হয়ে কাজীসহ আটজনের বিরুদ্ধে মুলাদী থানায় অভিযোগ করেছেন।
এদিকে রবিউল বাটামারার পূর্ব তয়কা গ্রামের আমছের সিকদারের ছেলে। ১৮ আগস্ট ঢাকা থেকে বাড়ি ফেরার পথে সেলিমপুর লঞ্চঘাট থেকে নিখোঁজ হন তিনি। অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, রবিউলকে পাওনা টাকা ফেরত দেওয়ার কথা বলে অপহরণের পর কুদ্দুস বেপারীর তালাকপ্রাপ্ত মেয়ের সঙ্গে জোর করে বিয়ে দিয়ে আটকে রাখা হয়েছিল। পরে লোকজন নিয়ে ছেলেকে উদ্ধারের পরে মঙ্গলবার বিকেলে আমছের সিকদার বাদী হয়ে কাজীসহ আটজনের বিরুদ্ধে মুলাদী থানায় অভিযোগ করেছেন।
আমছের সিকদার জানান, তার ছেলে রবিউল ঢাকার জিনজিরা এলাকায় বিরিয়ানির ব্যবসা করে। পাশাপাশি ব্যবসা করার সুবাদে কুদ্দুস বেপারীর জামাতা সজিব সরদার কয়েক মাস আগে রবিউলের থেকে ১ লাখ ৫৫ হাজার টাকা ধার নেয়। ওই টাকা চাইতে গেলে সজিব টাকা ফেরত না দিয়ে টালবাহানা শুরু করে। এ নিয়ে তাদের মধ্যে বিরোধের সৃষ্টি হয়।
তিনি আরও বলেন, ১৮ আগস্ট রবিউল ঢাকা থেকে বাড়ি ফেরার পথে সেলিমপুর লঞ্চঘাট এলাকা থেকে নিখোঁজ হয়। ছেলের মোবাইল ফোন বন্ধ থাকায় বিভিন্ন স্থানে খোঁজ করে ছেলের সন্ধান পেতে ব্যর্থ হন। সবশেষ সোমবার রাতে রবিউল একটি মোবাইল থেকে ফোন দিয়ে তার অবস্থান জানায়। পরে স্থানীয় লোকজন নিয়ে মঙ্গলবার সকালে কুদ্দুস বেপারীর বাড়ি থেকে অসুস্থ অবস্থায় রবিউলকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করেছি।
এদিকে রবিউল জানান, ঢাকা থেকে বাড়ি ফেরার পথে সজিব সরদার টাকা ফেরত দেওয়ার কথা বলে সেলিমপুর প্যাদারহাটে ডেকে নেয়। সেখান থেকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে সজিবের শ্বশুর কুদ্দুস বেপারীর বাড়িতে নিয়ে যায়। ওই বাড়িতে কুদ্দুস বেপারীর তালাকপ্রাপ্ত মেয়ে সানিয়ার সঙ্গে জোর করে বিয়ে দেওয়া হয়। পরে মারধর করে সেখানে আটকে রাখে।
এ ব্যাপারে স্থানীয় বাটামারা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো. সালাহ উদ্দিন বলেন, রবিউল ও তার বাবা আমার কাছে আসছিল। জোর করে বিয়ে দেওয়ার ব্যপারে জানতে চাইলে রবিউল জানায়, মোবাইল ফোনে একটি ভিডিও করে ব্ল্যাকমেইলের মাধ্যমে কাজটি করেছে। আমি আর বেশিকিছু জানি না। তবে পরে শুনেছি তারা নাকি থানা পুলিশ করেছে।
এ ঘটনায় আমছের সিকদার বাদী হয়ে মঙ্গলবার বিকেলে কুদ্দুস বেপারী, তার স্ত্রী সেলিনা বেগম, জামাতা সজিব সরদার, মেয়ে সানিয়া এবং স্থানীয় কাজী হুমায়ুন মাস্টারসহ আটজনের নামে মুলাদী থানায় লিখিত অভিযোগ দেন। এ ব্যাপারে মুলাদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাহাবুবুর রহমান বলেন, যুবককে জোরপূর্বক বিয়ে ও আটকে রাখার অভিযোগ পেয়েছি। বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। অভিযোগ প্রমাণিত হলে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এদিকে রবিউল বাটামারার পূর্ব তয়কা গ্রামের আমছের সিকদারের ছেলে। ১৮ আগস্ট ঢাকা থেকে বাড়ি ফেরার পথে সেলিমপুর লঞ্চঘাট থেকে নিখোঁজ হন তিনি। অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, রবিউলকে পাওনা টাকা ফেরত দেওয়ার কথা বলে অপহরণের পর কুদ্দুস বেপারীর তালাকপ্রাপ্ত মেয়ের সঙ্গে জোর করে বিয়ে দিয়ে আটকে রাখা হয়েছিল। পরে লোকজন নিয়ে ছেলেকে উদ্ধারের পরে মঙ্গলবার বিকেলে আমছের সিকদার বাদী হয়ে কাজীসহ আটজনের বিরুদ্ধে মুলাদী থানায় অভিযোগ করেছেন।
আমছের সিকদার জানান, তার ছেলে রবিউল ঢাকার জিনজিরা এলাকায় বিরিয়ানির ব্যবসা করে। পাশাপাশি ব্যবসা করার সুবাদে কুদ্দুস বেপারীর জামাতা সজিব সরদার কয়েক মাস আগে রবিউলের থেকে ১ লাখ ৫৫ হাজার টাকা ধার নেয়। ওই টাকা চাইতে গেলে সজিব টাকা ফেরত না দিয়ে টালবাহানা শুরু করে। এ নিয়ে তাদের মধ্যে বিরোধের সৃষ্টি হয়।
তিনি আরও বলেন, ১৮ আগস্ট রবিউল ঢাকা থেকে বাড়ি ফেরার পথে সেলিমপুর লঞ্চঘাট এলাকা থেকে নিখোঁজ হয়। ছেলের মোবাইল ফোন বন্ধ থাকায় বিভিন্ন স্থানে খোঁজ করে ছেলের সন্ধান পেতে ব্যর্থ হন। সবশেষ সোমবার রাতে রবিউল একটি মোবাইল থেকে ফোন দিয়ে তার অবস্থান জানায়। পরে স্থানীয় লোকজন নিয়ে মঙ্গলবার সকালে কুদ্দুস বেপারীর বাড়ি থেকে অসুস্থ অবস্থায় রবিউলকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করেছি।
এদিকে রবিউল জানান, ঢাকা থেকে বাড়ি ফেরার পথে সজিব সরদার টাকা ফেরত দেওয়ার কথা বলে সেলিমপুর প্যাদারহাটে ডেকে নেয়। সেখান থেকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে সজিবের শ্বশুর কুদ্দুস বেপারীর বাড়িতে নিয়ে যায়। ওই বাড়িতে কুদ্দুস বেপারীর তালাকপ্রাপ্ত মেয়ে সানিয়ার সঙ্গে জোর করে বিয়ে দেওয়া হয়। পরে মারধর করে সেখানে আটকে রাখে।
এ ব্যাপারে স্থানীয় বাটামারা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো. সালাহ উদ্দিন বলেন, রবিউল ও তার বাবা আমার কাছে আসছিল। জোর করে বিয়ে দেওয়ার ব্যপারে জানতে চাইলে রবিউল জানায়, মোবাইল ফোনে একটি ভিডিও করে ব্ল্যাকমেইলের মাধ্যমে কাজটি করেছে। আমি আর বেশিকিছু জানি না। তবে পরে শুনেছি তারা নাকি থানা পুলিশ করেছে।
এ ঘটনায় আমছের সিকদার বাদী হয়ে মঙ্গলবার বিকেলে কুদ্দুস বেপারী, তার স্ত্রী সেলিনা বেগম, জামাতা সজিব সরদার, মেয়ে সানিয়া এবং স্থানীয় কাজী হুমায়ুন মাস্টারসহ আটজনের নামে মুলাদী থানায় লিখিত অভিযোগ দেন। এ ব্যাপারে মুলাদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাহাবুবুর রহমান বলেন, যুবককে জোরপূর্বক বিয়ে ও আটকে রাখার অভিযোগ পেয়েছি। বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। অভিযোগ প্রমাণিত হলে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।